Previous
Next

সর্বশেষ

Thursday, August 1, 2019

ঝিনাইদহের মানুষ কে ডেঙ্গু জ্বর থেকে নিরাপদ রাখতে মশক নিধন ওষুধ দেওয়া হলো

ঝিনাইদহের মানুষ কে ডেঙ্গু জ্বর থেকে নিরাপদ রাখতে মশক নিধন ওষুধ দেওয়া হলো


মানুষের সেবায় সর্বদা নিয়োজিত ঝিনাইদহ জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, জনাব কনক কান্তি দাস , জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা'র উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে, দিনরাত পরিশ্রম করে চলেছেন তিনি, তারই ধারাবাহিকতায় ঝিনাইদহের মানুষ কে ডেঙ্গু জ্বর থেকে নিরাপদ রাখতে, মশা নিধন কার্যক্রম শুরু করেছে ঝিনাইদহ জেলা পরিষদ, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জনাব  কনক কান্তি দাস মহোদয়ের উদ্যোগে ও নির্দেশে  চেয়ারম্যান মহোদয় বলেছেন এই কার্যক্রম চলমান থাকবে।
ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কনক কান্তি দাসের নির্দেশে আজ ঝিনাইদহ পৌর এলাকার ৩ এবং ৪নং ওয়ার্ডের মশক নিধন ওষুধ দেওয়া হলো।বাড়ি বাড়ি এ অভিযান পরিচালনা করা হয় এবং প্রতিদিন এ অভিযান অব্যহত থাকবে বলে জানিয়েছেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কনক কান্তি দাস। এই অভিযান পরিচালনা করেন মধু বিশ্বাস,
রাজু আহমেদ মিজান, পলাশ বিশ্বাস, মামুন, মাদার তেরেসা ব্লাডব্যাংকের সাঃ সম্পাদক তারেক মাহামুদ জয়সহ আরো অনেকে।আপামর জনগনের দাবি সবখানেই ঔষুধ দেওয়াসহ,ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার দ্বায়িত্ব কাঁধে তুলে নিলো স্ব স্ব এলাকার জনপ্রতিনিধিগন।
ডেঙ্গু মশা নিধনে মাঠে নামলেন ঝিনাইদহের মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু

ডেঙ্গু মশা নিধনে মাঠে নামলেন ঝিনাইদহের মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু


ঝিনাইদহ পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে মশক নিধনে নিজেই মাঠে নামলেন পৌর মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু। বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) সকাল থেকেই ঝিনাইদহ পৌর মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু মশা নিধন ও পরিস্কার পরিচ্ছন্ন অভিযানে পৌর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে নিজেই মাঠে নেমে পড়েন।
সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বর প্রকট আকার ধারণ করায় পৌর মেয়র পৌরবাসীর সেবাদানের উদ্দেশ্যে সকাল থেকে নিজেই কর্মকর্তা কর্মচারীদের সাথে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন অভিযান ও মশক নিধন অভিযানে নেমে পড়েন। এ সময় তিনি বিভিন্ন ওয়ার্ডের ড্রেন, নর্দমায় মশার ওষুধ স্প্রে করেন এবং কর্মচারীদের সাথে বিভিন্ন পরিচ্ছন্ন অভিযানে অংশগ্রহণ করেন।
পৌর মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু সাংবাদিকদের বলেন, পৌরবাসীর সেবা করার জন্য সব সময় তাদের পাশে আছি এবং থাকবো। তিনি বলেন মশক নিধন এবং ডেঙ্গু মশা নিধনে ঝিনাইদহ পৌরসভার মশক নিধন অভিযান অব্যাহত থাকবে।
তিনি আরো বলেন, আমি ঝিনাইদহ পৌরসভার মেয়র হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে প্রায় প্রতি মাসেই মশা নিধনে বিভিন্ন নর্দমা ড্রেন ও পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে মশার ঔষধ স্প্রে করে থাকি। এখন যেহেতু দেশে ডেঙ্গু মশা প্রকট আকার ধারণ করেছে এবং ডেঙ্গু জ্বর থেকে পৌরবাসীকে রক্ষা করতে আমি নিজেই মাঠে মশার ওষুধ স্প্রে করছি পাশাপাশি বিভিন্ন স্থানে জমে থাকা পানি ও ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করছি

Saturday, July 27, 2019

ডেঙ্গু নিরাময়ের ওষুধ পেঁপে পাতা দিয়ে তৈরি করুন

ডেঙ্গু নিরাময়ের ওষুধ পেঁপে পাতা দিয়ে তৈরি করুন


অনেক জায়গায় লেখা আছে যে পেপের পাতা রস করে খেলে ডেঙ্গু সেরে যায় এটা কতটুকু সত্য আমরা জানি না তবে বিশেষজ্ঞরা বলেছে যে এটি একটি গুজব। অনেক অনলাইন নিউজ এইগুলোর লেখা আছে তা নিচে দেওয়া হল।

ডেঙ্গু বর্তমানে মহামারি ধারণ করেছে। এ বছর দেখা যাচ্ছে ডেঙ্গুর লক্ষণ অন্য রকম, ডেঙ্গু জ্বরের স্বাভাবিক যেসব লক্ষণ থাকে, সেগুলো এ বছর অনেক রোগীর মাঝেই পাওয়া যাচ্ছে না। সাধারণত ডেঙ্গু জ্বর হলে রোগীর প্রচণ্ড জ্বর (১০৩ থেকে ১০৬ ডিগ্রি), শরীর এবং গিরায় গিরায় ব্যথা, যাকে বলে হাড়ভাঙা জ্বর বা ব্রেকবোন ফিভার, চার থেকে পাঁচ দিন পরে জ্বর কমে যায় এবং গায়ে র্যাশ ওঠে।
এই সময় জ্বর কমে যাওয়ার পরপরই রক্তের প্লাটিলেট কমে যায় ও রক্তরক্ষণের ঝুঁকি থাকে। আর বর্তমানে ডেঙ্গু জ্বরের ধরন পালটে যাওয়ার কারণে দেখা যায়, জ্বর অল্প অল্প থাকে, শরীরে তেমন ব্যথাও হয় না, এমনকি অধিকাংশ রোগীর গায়ে র্যাশও হচ্ছে না। আবার এমনও দেখা যায়, জ্বর হওয়ার দুই থেকে তিন দিন পরই প্লাটিলেট কমে যাচ্ছে, আর এতে রক্তক্ষরণের ঝুঁকিও বেড়ে যাচ্ছে। এ কারণে রোগীরা বুঝে উঠার আগেই প্লাটিলেট কমে রক্তক্ষরণ এবং ডেঙ্গু শক সিনড্রোমে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছেন।

ডেঙ্গু নিরাময়ে পেঁপে পাতার গবেষণা
ডেঙ্গু কারণে রক্তের প্লাটিলেটগুলো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় অর্থাৎ প্লাটিলেটের সংখ্যা কমে যায়। ২০১১ সালে পাবমেড(PubMed) জার্নালে প্রকাশিত (Asian Pac J Trop Biomed, 2011 Aug) গবেষণায় উল্লেখ করা হয় যে পেঁপে পাতার রসে প্লাটিলেট উৎপাদনে সাহায্যকারী উপাদান রয়েছে। পেঁপে পাতায় থাকে প্রচুর পরিমানে কমপ্লেক্স ভিটামিন যা প্রচুর পরিমাণে প্লাটিলেটের উৎপাদনে সাহায্য করে। পাতার নির্যাস জীবানু বহনকারী মশার লার্ভা ধংস করে। রস সেবনে প্লাটিলেটের সংখ্যা প্রথম দিনেই বৃদ্ধি পেয়ে দ্বিগুন হয়ে যায় এবং ৫দিনেই প্লাটিলেটের সংখ্যা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।পেঁপে পাতার রস সেবনে দেহে প্লাটিলেটের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পায় যা অল্পসময়ে দেহের ব্যথাও ফুলা ভাব নিরাময় করে।

ডেঙ্গু নিরাময়ের জন্য পেঁপে পাতার রস কীভাবে তৈরি করবেন
১. পেঁপে পাতার রস বানানোর জন্য কচি পেঁপে পাতা ধুয়ে তা ছাড়িয়ে নিতে হবে শিরা থেকে।
২. তারপর তা পিষে রস বের করতে হবে।
৩. ২৫ মিলিলিটার বা ৫ চা চামুচ পাতার রস এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে প্রতিদিন দুই বেলা ( সকালে ও সন্ধ্যায়) দুই চামচ করে পান করতে হবে
এভাবে ৫ দিন খেতে হবে, এতে রোগীর আশানুরুপ উন্নতি না হয়, তবে পরবর্তী সপ্তাহ র্পযন্ত খেতে হবে।

সবশেষে
ডেঙ্গুর কোনো ভ্যাকসিন নেই। যেহেতু ডেঙ্গু ভাইরাস চার টাইপের, তাই এই চারটি ভাইরাসের প্রতিরোধে কাজ করে, এমন ভ্যাকসিন আবিষ্কৃত হয়নি। তাই ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধের মূলমন্ত্রই হলো—অ্যাডিস মশার বিস্তার রোধ এবং এই মশা যেন কামড়াতে না পারে, তার ব্যবস্থা করা। মনে রাখতে হবে এডিস মশা অভিজাত এলাকায় বড়ো বড়ো সুন্দর সুন্দর দালান কোঠায় এরা বাস করে। স্বচ্ছ পরিষ্কার পানিতে এই মশা ডিম পাড়ে। ময়লা, দুর্গন্ধযুক্ত ড্রেনের পানি এদের পছন্দসই নয়। তাই ডেঙ্গু প্রতিরোধে অ্যাডিস মশার ডিম পাড়ার উপযোগী স্থানগুলোকে পরিষ্কার রাখতে হবে এবং একইসঙ্গে মশক নিধনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। এই রোগ থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হলো—ব্যক্তিগত সতর্কতা এবং অ্যাডিস মশা প্রতিরোধ।

টাই ডেঙ্গু জ্বর হলে ভালো বিশেষজ্ঞদের দেখানো উচিত এই গুলো থেকে বিরত থাকার জন্য আমরা আপনাদের অনুরোধ রইল।

Thursday, July 18, 2019

রিমান্ড শুনানিতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা  আদালতে মিন্নির বিরুদ্ধে তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরেন

রিমান্ড শুনানিতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে মিন্নির বিরুদ্ধে তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরেন


বুধবার ১৭ জুলাই নিহত রিফাতের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিকে গ্রেফতারের পর আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ। পরে শুনানি শেষে আদালত তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

রিমান্ড শুনানিতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির আদালতে মিন্নির বিরুদ্ধে তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, মিন্নি এ মামলার প্রধান সাক্ষী হলেও মামলার ১২ নম্বর আসামি রেজোয়ানুল ইসলাম ওরফে টিকটক হৃদয় গত ১৪ জুলাই আদালতে মিন্নি এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বলে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

হত্যাকাণ্ডের আগে ও পরে এ মামলার একাধিক অভিযুক্তের সঙ্গে মিন্নি কথা বলেছেন। যার প্রমাণ পুলিশ পেয়েছে। এছাড়া মিন্নিকে জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডে তার সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছে বলে আদালতে জানানো হয়।

এসময় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সঞ্জীব দাস আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তিনি গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।

 বরগুনায় আলোচিত স্বামী রিফাত হত্যার সঙ্গে নিজের কোনো সম্পৃক্ততা নেই বলে বারবার দাবি করেছে স্ত্রী মিন্নি। তবে শেষ পর্যন্ত নিজের দাবির পক্ষে যুক্তিতে অটল থাকতে পারলেন না তিনি।

বুধবার (১৭ জুলাই) নিহত রিফাতের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিকে গ্রেফতারের পর আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ। পরে শুনানি শেষে আদালত তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

রিমান্ড শুনানিতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির আদালতে মিন্নির বিরুদ্ধে তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, মিন্নি এ মামলার প্রধান সাক্ষী হলেও মামলার ১২ নম্বর আসামি রেজোয়ানুল ইসলাম ওরফে টিকটক হৃদয় গত ১৪ জুলাই আদালতে মিন্নি এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বলে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

হত্যাকাণ্ডের আগে ও পরে এ মামলার একাধিক অভিযুক্তের সঙ্গে মিন্নি কথা বলেছেন। যার প্রমাণ পুলিশ পেয়েছে। এছাড়া মিন্নিকে জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডে তার সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছে বলে আদালতে জানানো হয়।

এসময় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সঞ্জীব দাস আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তিনি গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, তদন্তকারী কর্মকর্তার বক্তব্য শেষে আদালত মিন্নির সঙ্গে কথা বলেন। আদালত মিন্নির কাছে জানতে চান, আপনার পক্ষে কোনো আইনজীবী আছে কি না? এবং আপনার কোনো কিছু বলার আছে কি না?

জবাবে মিন্নি বলেন, আমি নির্দোষ। আমি রিফাত হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নই। আমি আমার স্বামী রিফাত শরীফ হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।

তখন আদালত হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্তদের হত্যার আগে ও পরে মোবাইলফোনে কথোপকথনের পাশাপাশি তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে মিন্নি চুপ হয়ে যান এবং কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।

পরে আদালতের বিচারক মো. সিরাজুল ইসলাম গাজী তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

Thursday, July 11, 2019

ঝিনাইদহে পরিবার পরিকল্পনা আয়োজনে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

ঝিনাইদহে পরিবার পরিকল্পনা আয়োজনে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত


জনসংখ্যা ও উন্নয়নে আন্তর্জাতিক সম্মেলনের ২৫ বছর: প্রতিশ্রুতির দ্রুত বাস্তবায়ন’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ঝিনাইদহে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালে জেলা প্রশাসন ও জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের আয়োজনে কালেক্টরেট চত্বর থেকে একটি র‌্যালি বের করা হয়। র‌্যালিটি শহরের বিভিন্ন সড়ক ঘুরে একই স্থানে গিয়ে শেষ হয়। পরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। 
জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক ডা: জাহিদ আহম্মেদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জেলা পরিষদের সচিব রেজাই রাফিন সরকার, সিভিল সার্জন ডা: সেলিনা বেগম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আরিফ-উজ-জামান, রবিউল ইসলাম, জেলা বিএমএ’র সাধারণ সম্পাদক ডা: দুলাল চক্রবর্তী, সাবেক উপাধ্যক্ষ এন এম শাহজালাল। এসময় বক্তারা, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন করে সুখী ও সমৃদ্ধ দেশ গড়তে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।

Sunday, June 23, 2019

ঝিনেদা আঞ্চলিক ভাষা গ্রুপ” এর অভিষেক প্রণের উচ্ছাসে মেতে ওঠা এক দিন

ঝিনেদা আঞ্চলিক ভাষা গ্রুপ” এর অভিষেক প্রণের উচ্ছাসে মেতে ওঠা এক দিন

December 15, 2017


ঝিনাইদহের হারিয়ে যাওয়া আঞ্চলিক ভাষা রক্ষা, বাক্যের প্রচলন ও কথন ধরে রাখার জন্য গঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়নের কেষ্টপুর গ্রামে এ উপলক্ষ্যে এক জমকালো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। দিন ব্যাপী আয়োজিত অনুষ্ঠানটির স্থান নির্বাচন করা হয় “ঝিনেদা আঞ্চলিক ভাষা গ্রুপে”র ক্রিয়েটার ও সাধারণ সম্পাদক আমেরিকা প্রবাসি তরিকুল ইসলাম মিঠুর দৃষ্টিনন্দন বাগান বাড়িতে। সভার শুরুতে গ্রুপের সভাপতি ও ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক আসিফ ইকবাল কাজল স্বাগত বক্তব্য রাখেন। তিনি তার বক্তৃতায় আঞ্চলিক ভাষা গ্রুপের সৃষ্টি ও বর্তমান প্রেক্ষাপটে প্রয়োজনের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন বর্তমান প্রজন্ম গ্রামের সহজ সরল মানুষের মুখের কথা ভুলে যেতে বসেছে। গ্রামাঞ্চলে এখনো মানুষ আঞ্চলিকতাকেই প্রাধান্য দেয়। সেই আঞ্চলিক ভাষা রক্ষা, বাক্যের প্রচলন ও কথন ধরে রাখার জন্য বৃহৎ এই গ্রুপের সৃষ্টি যা অল্প সময়ে দেশ বিদেশে বসবাসরত ঝিনাইদহের মানুষের মাঝে সাড়া ফেলেছে। এই গ্রুপ সৃষ্টির জন্য তিনি “ঝিনেদা আঞ্চলিক ভাষা গ্রুপে”র ক্রিয়েটার ও সাধারণ সম্পাদক আমেরিকা প্রবাসি তরিকুল ইসলাম মিঠুকে ধন্যবাদ জানান। সভাপতির বক্তব্যের পর পরিচয় পর্বে কমিটির ৬৮ জনের নামের তালিকা পড়ে শুনান গ্রুপের সহ-সভাপতি ও উজির আলী প্রাইমারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলাম লিকু। অভিখেশ অনুষ্ঠানে মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান খুরশিদ হাসান ও এলাকার গন্যমান্য মানুষ উপস্থিত ছিলেন। কমিটির সভাপতি হলেন, সাংবাদিক আসিফ ইকবাল কাজল, সহ-সাপতি অসিত সিং, গোলাম সারোয়ার, রাসেল রানা, সাইফুল ইসলাম লিকু, সাধারণ সম্পাদক আমেরিকা প্রবাসি তরিকুল ইসলাম মিঠু, সহ-সাধারণ সম্পাদক সুলাইমান হোসেন, আশরাফুল আলম, মহিলা সম্পাদিকা খায়রুন্নাহার ঝর্ণা, সহ-সম্পাদিকা শামিমা আক্তার, ফাতেমা সরোয়ার, সাংগঠনিক সম্পাদক মনোয়ার কাইসার, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক উম্মে মাহমুদা আনোয়ার তরু, অর্থ সম্পাদক শারমিন আক্তার, সহ- অর্থ সম্পাদক আসমা আক্তার লিজা, অফিস সম্পাদক জাম্মিম হোসেন সবুজ, সহ- অফিস সম্পাদক সোহাগ স্বপ্ন, আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক সজিব প্রবাসি, সহ- আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক নাজমুল হুদা তুফান, প্রচার সম্পাদক পলাশ হোসেন, সহ-প্রচার সম্পাদক রেক্সোনা আফরোজ, শিক্ষা সম্পাদক নাসির উদ্দীন, সহ শিক্ষা সম্পাদক রাহাত জ্যোতি, ক্রীড়া সম্পাদক সিজুল খাঁন, সহ ক্রীড়া সম্পাদক রাহাত উল আলম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, সহ- সাংস্কৃতিক সম্পাদক তুহা জান্নাত, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক এফ জে ওয়াহেদ, সহ- দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক আরিফ খাঁন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান সম্পাদক সুরাইয়া পারভিন, সহ-স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান সম্পাদক সেলিনা পারভিন, সমাজ কল্যান সম্পাদক মোর্শেদ উল আলম, সহ- সমাজ কল্যান সম্পাদক আলমগীর হোসাইন, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ইসলাম উদ্দীন, সহ- ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ সাহেব আলী, পরিকল্পনা ও যোগাযোগ সম্পাদক মাসুদ আহম্মেদ, সহ- পরিকল্পনা ও যোগাযোগ সম্পাদক জে হক বাবু, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক শাহাদত হোসাইন, সহ- তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক মিজু আহম্মেদ, সাহিত্য সম্পাদক আব্দুর রশিদ, সহ-সাহিত্য সম্পাদক মাহমুদা সুলতানা রুমা, কার্যকরী পরিষদের সদস্য হলেন, যুথিকা হাসান, রাজু আহম্মেদ, এবিএম বাধন হাসান, পিয়াস প্রবাসি, মতিয়ার রহমান, রবিউল ইসলাম খোকন, নাজমুল হোসেন, আসমাউল হুসনা, সুলতানা শিরিন, শিরিন রোবায়েত, শাহনাজ শানু, ইমরান শেখ, মাহবুবুর রহমান, মনিরা আক্তার, রতন আলী, বিথি আফ্রদিতি, এস এম মামুন, মোঃ এনাম, সোনালী সাইদ, সাব্বির হোসেন জুয়েল, সজল মনি ও সেলিম বংকিরা। এছাড়া কমিটিতে উপদেষ্টা হিসেবে আছেন মানবাধিকার কর্মী সাংবাদিক আমিনুর রহমান টুকু, ঝিনাইদহ চেম্বারের সভাপতি মীর নাসির উদ্দীন, মঞ্জুরুল হাফিজ রাজু, এটিএম ওয়াহিদুজ্জামান ও সাইফুল ইসলাম।
December 15, 2017
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী-২০১৯

বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী-২০১৯


সংগ্রাম ও অর্জনে, গৌরবময় পথচলার ৭০ বছর,২৩ জুন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী-২০১৯ ইং, আলোচনা সভা। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী, ঝিনাইদহ জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, জনাব কনক কান্তি দাস  মহোদয়ের আয়োজনে, জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে, আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ঝিনাইদহ-৪ আসনের মাননীয় জাতীয় সংসদ সদস্য জনাব, "মোঃ আনোয়ারুল আজিম আনার" এমপি। আরো উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল নেতাকর্মী ও বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।