Showing posts with label Technology Fashion. Show all posts
Showing posts with label Technology Fashion. Show all posts

Friday, February 8, 2019

14 students and 4 teachers expelled in Jhenaidah Aliya Madrasa  নকলের অভিযোগে ১৪ শিক্ষার্থী ও ৪ শিক্ষককে বহিষ্কার ঝিনাইদহ আলিয়া মাদ্রাসায়

14 students and 4 teachers expelled in Jhenaidah Aliya Madrasa নকলের অভিযোগে ১৪ শিক্ষার্থী ও ৪ শিক্ষককে বহিষ্কার ঝিনাইদহ আলিয়া মাদ্রাসায়


14 students and 4 teachers expelled in Jhenaidah Aliya Madrasa

Sultan al-Ekram, Jhenaidah
14 students and 4 teachers have been expelled for prosecution during the SSC Dakhil Mathematical Examination from Siddikia Aliya Kamil Madrasa examination center in Jhenaidah city. Executive Magistrate Jafar Sadiq Chowdhury expelled them on Thursday noon. The expelled teachers are, teacher Rezaul Islam and Shamsunnahar of Siddikia Aliya Kamil Madrasa and Masudur Rahman, teacher of Gharibathan Madrasa of Sadar Sadar, Abu Taleb, the teacher of Kanahharpur Dakhil Madrasa. There are 14 students of BhatiaGati Madrasa, Uttarkusta Sagra Madrasa, Hari Bathan Madrasa, Ghorasal Madrasa, Hatgopalpur Madrasa, Nuranagar Madrasa, Admukha Madrasa and Panchmahad Madrasa in the district. District administration executive magistrate Jafar Sadiq Chowdhury said during the inspection, irregularities in different rooms of the Siddikia Aliya Kamil Madrasa Center are underway. Wherever the students are changing the set code, in some rooms, each other's MKS is solving the question, where the room is changing by experiment. Some teachers are cooperating in their work. 14 students and 4 teachers were expelled for involvement in investigations. Magistrate Jafar Sadiq Chowdhury said that the expelled students will not be able to participate in the remaining examinations and the teachers will not be able to perform the Dakhil examination.

নকলের অভিযোগে ১৪ শিক্ষার্থী ও ৪ শিক্ষককে বহিষ্কার ঝিনাইদহ আলিয়া মাদ্রাসায়

সুলতান আল একরাম,ঝিনাইদহঃ
ঝিনাইদহ শহরের সিদ্দিকীয়া আলিয়া কামিল মাদ্রাসা পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে এসএসসি দাখিল গণিত পরীক্ষা চলাকালে অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগে ১৪ শিক্ষার্থী ও ৪ শিক্ষককে বাহিষ্কার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২ টার দিকে তাদের বহিষ্কার করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাফর সাদিক চৌধুরী। বহিষ্কৃতরা শিক্ষকরা হল, সিদ্দিকীয়া আলিয়া কামিল মাদ্রাসার শিক্ষক রেজাউল ইসলাম ও শামসুন্নাহার এবং জেলা সদরের বাড়িবাথান মাদ্রাসার শিক্ষক মাসুদুর রহমান, কানুহরপুর দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক আবু তালেব। এছাড়াও জেলার ভূটিয়ারগাতী মাদ্রাসা, উত্তরকাস্ট সাগরা মাদ্রাসা, বাড়িবাথান মাদ্রাসা, ঘোড়শাল মাদ্রাসা, হাটগোপালপুর মাদ্রাসা, নুরনগর মাদ্রাসা, আড়মুখ মাদ্রাসা ও পঞ্চগ্রাম মাদ্রাসার ১৪ শিক্ষার্থী রয়েছে। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাফর সাদিক চৌধুরী জানান, পরীক্ষা পরিদর্শন কালে দেখা যায় সিদ্দিকীয়া আলিয়া কামিল মাদ্রাস কেন্দ্রের বিভিন্ন কক্ষে অনিয়ম চলছে। কোথাও শিক্ষার্থীরা সেট কোড পরিবর্তন করে দিচ্ছে, কোন কোন কক্ষে একে অন্যের এমসিকিউ প্রশ্নের সমাধান করে দিচ্ছে, কোথায় কক্ষ পরিবর্তণ করে পরীক্ষা দিচ্ছে। তাদের এ কাজে সহযোগীতা করছে কতিপয় শিক্ষক। বিষয়টি তদন্ত করে জড়িত থাকার দায়ে ১৪ শিক্ষার্থী ও ৪ শিক্ষককে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা বাকি পরীক্ষাগুলোতে অংশ নিতে পারবে না এবং শিক্ষকরাও দাখিল পরীক্ষায় দায়িত্ব পালন করতে পারবে না বলে ম্যাজিস্ট্রেট জাফর সাদিক চৌধুরী জানান।

Tuesday, December 12, 2017

ডাটা সিম সংক্রান্ত সমস্যা এবং সমাধান ।আপনাদের যাদের ডাটা সিমে ডাটা কানেকশন

ডাটা সিম সংক্রান্ত সমস্যা এবং সমাধান ।আপনাদের যাদের ডাটা সিমে ডাটা কানেকশন

ডাটা সিম সংক্রান্ত সমস্যা এবং সমাধান ।
সুপ্রিয় স্বাস্থ্যকর্মী এবং সহকর্মীবৃন্দ ,
আপনাদের যাদের ডাটা সিমে ডাটা কানেকশন কয়েক মাস যাবত অফ করা আছে কিংবা ডাটা সিমের ডাটা রিনিউ ডেইট ওভার হবার কয়েক মাস অতিবাহিত হওয়ার পরেও ডাটা রিফিল হয়নি তারা আমাকে জানাতে পারেন । ডিউ ডেইটেই এমবি শেষ হয়ে গেলে সেটার জন্য কতৃপক্ষ দায়ী নন । সমস্যাকৃত ডাটা সিমের নাম্বার, নিজের নাম এবং পদবী লিখে আমাকে ফোনে এসএমএস করুন । তবে এর জন্য ফোন দেয়ার প্রয়োজন নেই । আপনাদের পাঠান সমস্যা সম্বলিত সিমগুলো প্রতি রবিবার সমস্যা চেকিং এর জন্য পাঠিয়ে সমাধানের ব্যবস্থা করা হবে ।সমাধান হয়ে গেলে অবশ্যই জানাতে ভুলবেন না।ডাটা চেক করতে *567# ডায়াল করুন। বিভিন্ন তথ্য দিয়ে আমাদের এডমিনগণকে সহায়তা করুন । ধন্যবাদ ।
স্বপ্নীল , সিএইচসিপি , লক্ষ্মীপুর সদর ,
মোবাইল - 01832060065
ট্রাম্প সাহেব জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী করাকে সমর্থন করেছেন।

ট্রাম্প সাহেব জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী করাকে সমর্থন করেছেন।


ট্রাম্প সাহেব জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী করাকে সমর্থন করেছেন। এ নিয়ে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ভিতরে উত্তেজনা পরিলক্ষিত হচ্ছে। অনেক দল কিছু একটা করা দরকার মনে করে রাস্তা দিয়ে দল বল নিয়ে ঘুরে আসার মত কর্মসূচি দিয়ে একেই জেহাদ বলে আত্মতৃপ্তি পেতে চাইছে। এ প্রসঙ্গে আমার কথা হচ্ছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে করণীয় নির্ধারণ করার জন্য মুসলমানদেরকে কয়েকটি বিষয় ঠাণ্ডা মাথায় ভাবতে হবে।

.
১. তারা আজকের এই অবস্থায় কী করে আসলো? একটি সময়ে তারা তো জ্ঞানে বিজ্ঞানে সামরিক শক্তিতে এমন অবস্থানে ছিল যে বাকি পৃথিবী তাদের দিকে সভয় সম্ভ্রমসহ চেয়ে থাকত। আজকে সেই তারা কেন পৃথিবীর সকল জাতি দ্বারা সর্বত্র লাঞ্ছিত। তাদের দেশগুলো বোমার আঘাতে লণ্ডভণ্ড। তাদের সাড়ে ছয় কোটি মানুষ উদ্বাস্তু। তাদের নারীরা ইজ্জতহারা।
.
৩. তারা তো এক জাতি ছিল, একটা নির্দেশনা ছিল, তাদের একটি লক্ষ্য ছিল। আজকে তারা নিজেরা নিজেরা কী কারণে হাজারো তরিকা, ফেরকা মাজহাব, দলাদলি করে মারামারিতে ব্যস্ত। 
.
এই যখন মুসলমানদের অবস্থা তখন শুধু জেরুজালেম নয় খোদ পবিত্র মক্কা মদীনাও যদি তারা দখল করে নেয় (পরোক্ষভাবে তারাই নিয়ন্ত্রণ করছে) তাহলে সেটা ঠেকানোর বিন্দুমাত্র মুরোদ এই শতধাবিচ্ছিন্ন, বিক্ষিপ্ত জনগোষ্ঠীর আছে বলে অন্তত আমি মনে করি না। 
.
যদি কার্যকর কিছু কোনো দিন করতে চান তাহলে দলাদলি ফেরকা মাজহাব ভুলে আগে ঐক্যবদ্ধ হন। সমস্ত সামরিক শক্তি, অর্থনৈতিক শক্তি এখন ট্রাম্প তথা পশ্চিমা প্রভুদের হাতে। এই মুসলিমরাও গত কয়েকশত বছর আল্লাহর দেওয়া জীবনব্যবস্থা বাদ দিয়ে ঐ পশ্চিমা প্রভুদেরই পদলেহন করছে। 
.
এমতাবস্থায় জেরুজালেম বা এ জাতীয় কোনো ইস্যু নিয়ে মাদ্রাসার লোকজন কথিত তওহীদী জনতার নামে যতই বিক্ষোভ, মিছিল, হাঙ্গামা করা, কুশপুত্তলিকা দাহ, দূতাবাস ঘেরাও করে কোনো লাভ হবে না। অসারের তর্জন গর্জনই সার হবে।

Saturday, December 9, 2017

আজ আন্তর্জাতিক দূর্নীতি প্রতিরোধ দিবস।।

আজ আন্তর্জাতিক দূর্নীতি প্রতিরোধ দিবস।।

সোহগ

আজ আন্তর্জাতিক দূর্নীতি প্রতিরোধ দিবস।।
সে অনুষ্ঠানে আমাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল বক্তৃতা দেবার জন্য ।
আমি যা বলতে চেয়েছি, তা হল, আমি মনে করি, ব্যক্তিগত ভাবে এবং সামাজিকভাবে কয়েকটি কাজ করলে দূর্নীতি কমানো সম্ভব--
১) আমি নিজে কোনক্রমেই কোন অন্যায় বা দূর্নীতির সাথে যুক্ত হব না-- এ ব্যাপারে দৃঢ় সিদ্ধান্ত গ্রগণ করা ।
২) অন্যদের জন্য নিজে সততা এবং ন্যায়পরায়নতার মডেল হওয়া - প্রতিষ্ঠান প্রধানগণ এ কথাটি বিশেষভাবে চর্চা করতে পারেন ।
৩) লোভ ত্যাগ করা । যা আমার নয় বা যা আমার উপার্জন নয়, তা উপভোগ করার কামনা না- করা ।
৪) প্রতিটি কর্মের জন্য আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে -- এ অনুভূতি নিয়ে সদা সর্বদা সতর্ক থাকা ।
৫) সামাজিকভাবে এবং রাষ্ট্রীয় ভাবে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা ।
৬) একজন কর্মচারীর 'সময় এবং শ্রম' তার বেতনের বিনিময়ে নিয়োগকর্তার কাছে বিক্রয় হয়ে গেছে । তাই কর্মে অবহেলা না করা বা ফাঁকি না দেয়া ।
৭) প্রতি বছর প্রতিটি উপজেলায় সৎ ব্যক্তিদের পুরষ্কার দেয়া।
৮) দূর্নীতি যে-ই করুক না কেন তাকে শাস্তির আওতায় আনা ।
৯) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সুনীতি বিষয়ক বিষয়গুলো শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা ।
১০) অল্পে তুষ্ট থাকা, এবং অন্যদেরকে অল্পে তুষ্ট থাকতে উদ্বুদ্ধ করা ।