Showing posts with label ওষুধ. Show all posts
Showing posts with label ওষুধ. Show all posts

Wednesday, September 26, 2018

ওআরএস-ওরাল রিহাইড্রেশন সল্ট

ওআরএস-ওরাল রিহাইড্রেশন সল্ট



ঔষুধের পরিমান:
 ORS – Oral Rehydration Salt ( ওআরএস-ওরাল রিহাইড্রেশন সল্ট)।
Sodium Chloride BP 1.30g; Potassium Chloride BP 0.75g; Sodium Citrate BP 1.45g; Anhydrous Glucose BP 6.75g।

যে উপসর্গ বা রোগে ব্যবহার করতে হবে: (১) ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা অথবা বমির কারণে শরীরে পানি স্বল্পতা।

সেবন মাত্রা: এক প্যাকেট ওরাল স্যালাইন আধা লিটার নিরাপদ পানিতে গুলিয়ে নিতে হবে েএবং প্রতিবার পাতলা পায়খানার পর যতটুকু সম্ভব ততটুকু খেতে দিতে হবে।

ব্যবাহারের সময়সীমা: তৈরীকৃত স্যালাইন ৮ ঘন্টা পর্যন্ত পান করা যাবে।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: তেমন কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।

সাবধানতা:
(১) উচ্চ রক্তচাপ থাকলে সতর্কতা অবলম্বন করে স্যালাইন পান করতে হবে।
(২) খেয়াল রাখতে হবে যেন প্রয়োজনীয় পাত্র, চামচ ইত্যাদি জীবাণুমুক্ত থাকে।
(৩) স্যালাইন তৈরীর পূর্বে হাত ভাল করে সাবান দিয়ে নিরাপদ পানিতে ধুয়ে নেওয়া আবশ্যক। 
(৪) মিশ্রণের অনুপাত যেন ঠিক থাকে সে ব্যপারে সাবধান থাকা আবশ্যক।

মন্তব্য: চরম পানি স্বল্পতার লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই রেফার করতে হবে। ডায়াবেটিস (বহুমুত্র) রোগ থাকলে রোগীকে রেফার করতে হবে।

ডায়রিয়া চিকিৎসার জন্য স্যালাইন দ্রবণ

দ্রবণ প্রস্তুতকরণ: ১/২ লিটার বা ৫০০ মি.লি বিশুদ্ধ খাবার পানিতে প্যাকেটের সম্পূর্ণ উপকরণ গুলিয়ে নিতে হবে।

ব্যবহার নির্দেশিকা: গুলিয়ে নিতে হবে।

নবজাতক: ১২ ঘন্টায় ১/২ লিটার।

শিশু: বয়স অনুসারে পান করাতে হবে।

সতর্কতা: গরম পানি দিয়ে স্যালাইন দ্রবণ প্রস্তুত করবেন না প্রস্তুতকৃত দ্রবণ কোন ক্রমেই ফুটাবেন না।

১২ ঘন্টার পর ‍প্রস্তুতকৃত স্যালাইন ফেলে নতুন করে প্রস্তুত করতে হবে।

ডায়রিয়া হলে কী করবেন

(১) রোগের শুরু থেকেই নিয়মানুযায়ী এই স্যালাইন দ্রবণ খাওয়াতে থাকুন। বমি হলেও খাওয়ানো বন্ধ করবেন না।

(২) যদি ৩-৪ ঘন্টার মধ্যে রোগীর অবস্থার কোন উন্নতি না হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

(৩) দুধের শিশুকে দুধ ও বড়দের স্বাভাবিক খাবার দেয়া বন্ধ করবেন না। না খেলে রোগী আরও দুর্বল হয়ে পড়বে।

(৪) অসুখ সারলে রোগীকে বেশী পুষ্টিকর খাবার খেতে দেবেন এতে রোগী তাড়াতাড়ি সবল হয়ে উঠবে।

(৫) ডায়রিয়া যাতে না হয় সে জন্য সব সময় কুয়া / পুকুর / নদির পানি ফুটিয়ে ঠান্ডা করে বা টিউবওয়েলের পানি পান করবেন এবং রান্নার কাজে ব্যবহার করবেন।

(৬) খাওয়ার আগে বিশুদ্ধ পানিতে হাত ধুয়ে নেবেন।

(৭) সব খাবার ঢেকে রাখবেন।

Sunday, September 23, 2018

বি ভিটামিনকে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স

বি ভিটামিনকে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স

বি ভিটামিনকে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স 

আটটি বি ভিটামিনকে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স বলা হয়। এরা খাদ্যকে এনার্জিতে রূপান্তরিত হতে সাহায্য করে। সঠিক বৃদ্ধির জন্য রক্তকোষ, হরমোন ও নার্ভাস সিস্টেমের জন্য ভিটামিন বি কমপ্লেক্স অত্যাবশ্যকীয়। ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের ৮ টি ভিটামিন হল-১। থায়ামিন(বি ১),২। রিবোফ্লাবিন(বি ২),৩। নায়াসিন(বি ৩),৪। পেন্টোথেনিক এসিড(বি ৫),৫। পাইরিডক্সিন(বি ৬),৬। বায়োটিন(বি ৭),৭। ফোলেট(বি ৯) এবং৮। কোবালামিন(বি ১২)এসব ভিটামিন পানিতে দ্রবনীয় ভিটামিন। ভিটামিন বি কমপ্লেক্স শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ভিটামিন, এবং প্রতিদিনের খাবারে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স থাকা আবশ্যক। শরীরে এসব ভিটামিন এর অভাবে হতে পারে বিভিন্ন রোগব্যাধি।
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর কিছু অভাবজনিত রোগঃভিটামিন বি ১ – এর অভাবে বেরিবেরি রোগ হয়। দূর্বলতা, বুক ধড়ফড় করা, হাত পা ব্যাথা করা ইত্যাদি এই ভিটামিন বি ১ এর অভাবে হয়ে থাকে।ভিটামিন বি ২ – ঠোঁট এবং তালু ফাটা, ঠোঁটের কোনায় ঘা, গলা শুকিয়ে যাওয়া ইত্যাদি এই ভিটামিন বি ২ এর অভাবে হয়ে থাকে।ভিটামিন বি ৩ – চুলকানি, ত্বক খসখসে হয়ে যাওয়া, দূর্বলতা এবং ডাইরিয়া বি ৩ এর অভাবে হয়ে থাকে।ভিটামিন বি ৫ – এর অভাবে ত্বকের সমস্যা দেখা দিতে পারে।ভিটামিন বি ৬ – উচ্চ রক্তচাপ,রক্ত স্বল্পতা,বিষন্নতা এবং ত্বকের সমস্যা ভিটামিন বি ৬ এর অভাবে অভাবে হয়ে থাকে।ভিটামিন বি ৭ – শিশুদের বৃদ্ধি এবং মানসিক বৃদ্ধি ভিটামিন বি ৭ এর অভাবে ব্যাহত হয়।ভিটামিন বি ৯ – অভাবে রক্ত স্বল্পতা হয়। গর্ভবতি মায়েদের ভিটামিন বি ৯ এর অভাবে গর্ভস্থ শিশুর জন্মবিকৃতি ঘটে থাকে।ভিটামিন বি ১২ – এর অভাবে রক্তস্বল্পতা এবং মানসিক সমস্যা দেখা যায়।


Thursday, December 14, 2017

জাতীয় ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাম্পেইন(২য় রাউন্ড) ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৭ ইং।

জাতীয় ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাম্পেইন(২য় রাউন্ড) ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৭ ইং।

জাতীয় ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাম্পেইন(২য় রাউন্ড) ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৭ ইং।
জেলা এ্যাডভোকেসী ও কর্মপরিকল্পনা সভা।
আয়োজনে :সিভিল সার্জন অফিস, ঝিনাইদহ ।
তাং :১৪/১২/২০১৭ ।
স্থান :সম্মেলন কক্ষ, সিভিল সার্জন অফিস, ঝিনাইদহ ।
সময় :সকাল ১০:৩০ 

Wednesday, December 13, 2017

"না ডাক্তার, না ডিপ্লোমা, না প্যারামেডিক্স!"

"না ডাক্তার, না ডিপ্লোমা, না প্যারামেডিক্স!"

কিছুদিন আগে কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সিএইচসিপিদের সরিয়ে কাদের যেনো নিয়োগ দেওয়ার আওয়াজ (অযুক্তিক দাবী) শোনা গিয়েছিলো। ওরা কারা? ওরা কী ডাক্তার? না ডিপ্লোমা, না প্যারামেডিক্স? তারা যারাই হোক, তাদের সরাসরি ঐ ভিত্তিহীন, হীনকর ও অন্যায় দাবী কেউ পাত্তা না দেওয়ার দরুণ কালেরকন্ঠের এই রিপোর্ট। আমার ধারণা এই রিপোর্ট তারাই করিয়েছেন। আমি বিশ্বাস করি বর্তমান সময়ের কিছু সাংবাদিক এর সাথে বাম হাত মিলিয়ে যেকোনো রিপোর্ট'ই করা যায়। পত্রিকা জুড়ে যতসব মিথ্যে কথা লিখে রাখে। একজন শিক্ষিত কাল্পনিক চরিত্র সোলেমান এর বিপরীতে হাজারো কলিম উদ্দিন, জসিম উদ্দিন, মীর কাশেম, এর বাস্তব দৃশ্য দেখানো যায়। শোনানো যায় হাজার হাজার অসহায় দুস্থ মানুষের পাশে দাঁড়ানোর গল্প। ভোগতেরা সিসি সহ আরো আরো অনেক কমিউনিটি ক্লিনিক যেখানে প্রতি মাসেই নরমাল ডেলিভারী সহ অক্লান্ত পরিশ্রম করে যায়, জাতীয় পত্রিকা ছাপায় না সেইসব প্রাপ্তির কথা।
বিশ্বের রোল মডেল স্বাস্থ্য খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার প্রতিষ্ঠান তিলে তিলে কর্মকর্তা, কর্মচারী ও সিএইচসিপি দের প্রচেষ্টায় যখন সাফল্যের উচ্চতা ছোঁবে তখন'ই কিছু লোভী - দুস্কৃতিকারি ও ষড়যন্ত্রকারি মহল উঠেপড়ে লেগে যায় কমিউনিটি ক্লিনিকের সুনাম ক্ষুন্ন করতে। এক এর পর এক চক্রান্তের নীল নকশার বর্শা ছুড়ে মারছে। এখনই এর প্রতিবাদ জরুরী। এসোসিয়েশন এর ও কিছু দায়বদ্ধতা থাকে, আমরা জানি না এই মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে এসোসিয়েশন কী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অতীদ্রুত গঠনমূলক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা দরকার। দেশের মানুষকে এই চক্র ক্রমেই বিভ্রান্ত করে চলছে। তদন্তের মাধ্যমে তাদের চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় আনা জরুরী মনে করছি।
$জাতীয় ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাম্পেইনের অরিয়েন্টেশন বর্জন$

$জাতীয় ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাম্পেইনের অরিয়েন্টেশন বর্জন$

‌মো: অারিফুল ইসলাম সরকার
স্বাস্হ্য সহকারী,


আজ ১২ ডিসেম্বর ২০১৭ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে UH&FPO Sir সহ সকল স্বাস্থ্য সহকারী ও শংশ্লিস্ট সকলের সমন্বয়ে মাসিক সম�ন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়, যদিও উক্ত সভার নিয়মিত তারিখ ছিল অাগমী ১৯/১২/২০১৭ তারিখে, অামাদের মানব বন্ধন থকার কারনে পূর্বেই UH&FPO স্যারের সাথে অালোচনা করে অাজকের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছিল।মাসিক সভার প্রচলিচ সকল অালোচনার এক পর্যায়ে কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে অাগামী জাতীয় ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাম্পেইনের অরিয়েন্টেশন সভাটিও অাজকে করার বিষয়টি অালোচনায় অানেন,অতঃপর সভায় বাংলাদেশ হেলথ্ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশন এর সম্প্রতি গৃহীত কর্মসুচিসমুহ সম্পর্কে সকলকে অবহিত করা হয় এবং কর্মসুচীসমুহ পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় এবং কর্মসুচীসমুহ বাস্তবায়নে সকলের সহযোগীতা কামনা করা হয় ও অামাদের গৃহীত কর্মসূচী সম্বলিত ৩ পাতার সেটটি UH&FPO মহোদয়ের হস্তগত করা হয়, যার কারনে ক্যাম্পেইনের অরিয়েন্টেশন অাজ হয়নি। এতে করে ক্যাম্পেইন বর্জনের প্রথম ধাপটি সফলতার মুখ দেখল, ধন্যবাদ জানাই UH&FPO মহোদয়কে, অামাদের বিষয়গুলি খুব সহজে উপলব্ধি করার জন্যে।উপস্হিত সকলে BHAA এর কর্মসুচির সাথে একাত্বতা পোষণ করে কর্মসুচির সফলতা কামনা করেন।মাসিক সভা শেষে Hi, AHI গণ সহ অামরা সকলে, অাগামী সকল কর্মসূচী বাস্তবায়নে বিশদ অালোচনা করি ও সকলের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করি।
এবারের সংগ্রাম অামাদের অস্তিত্বের সংগ্রাম, মাঠে যখন নেমেছি বিজয় নিশ্চিত করে ফিরব ইনশাঅাল্লাহ।
ধন্যবাদসহ-
সিনিয়র সহ-সভাপতি
উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্স, দাউদকান্দি, কুমিল্লা
০১৮১৭ ৬১১০৩০।



Tuesday, December 12, 2017

গর্ভবতী_মহিলাদের_আমলঃ -

গর্ভবতী_মহিলাদের_আমলঃ -

প্রথম মাসে সূরা-আলে ইমরান পড়লে সন্তান দামী হবে।
দ্বিতীয় মাসে সূরায়ে ইউসুফ পড়লে সন্তান সুন্দর হবে।
তৃতীয় মাসে সূরায়ে মারয়াম পড়লে সন্তান সবরকারী হবে।
চতুর্থ মাসে সূরায়ে লোকমান পড়লে সন্তান হেকমত ওয়ালা হবে।
পঞ্চম মাসে সূরায়ে মুহাম্মাদ পড়লে সন্তান চরিত্রবান হবে।
ষষ্ঠ মাসে সূরায়ে ইয়াসিন পড়লে সন্তান জ্ঞানী হবে।
সপ্তম,অষ্ঠম,নবম এবং দ্বশম মাসে সূরা-ইউসুফ,মুহাম্মদ এবং ইবরাহিম এর প্রথম থেকে দশ আয়াত পড়বে।
✓✓ ব্যাথা উঠলে সূরা-ইনশিকাক পড়ে পানিতে ফুক দিয়ে পান করবে।
আল্লাহ তাআ‘লা সকল গর্ভবতি মহিলাদেরকে উক্ত আমলগুলো করার তাওফীক দান করুন৷আমীন!!

Monday, December 11, 2017

ORS – Oral Rehydration Salt; ওআরএস-ওরাল রিহাইড্রেশন সল্ট

ORS – Oral Rehydration Salt; ওআরএস-ওরাল রিহাইড্রেশন সল্ট

ঔষুধের পরিমান: ORS – Oral Rehydration Salt ( ওআরএস-ওরাল রিহাইড্রেশন সল্ট)।
Sodium Chloride BP 1.30g; Potassium Chloride BP 0.75g; Sodium Citrate BP 1.45g; Anhydrous Glucose BP 6.75g।

যে উপসর্গ বা রোগে ব্যবহার করতে হবে: (১) ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা অথবা বমির কারণে শরীরে পানি স্বল্পতা।

Oral Rehydration Salt | Community Clinic Bangladesh | CHCP
ও আর এস
সেবন মাত্রা: এক প্যাকেট ওরাল স্যালাইন আধা লিটার নিরাপদ পানিতে গুলিয়ে নিতে হবে েএবং প্রতিবার পাতলা পায়খানার পর যতটুকু সম্ভব ততটুকু খেতে দিতে হবে।

ব্যবাহারের সময়সীমা: তৈরীকৃত স্যালাইন ৮ ঘন্টা পর্যন্ত পান করা যাবে।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: তেমন কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।

সাবধানতা:
(১) উচ্চ রক্তচাপ থাকলে সতর্কতা অবলম্বন করে স্যালাইন পান করতে হবে।
(২) খেয়াল রাখতে হবে যেন প্রয়োজনীয় পাত্র, চামচ ইত্যাদি জীবাণুমুক্ত থাকে।
(৩) স্যালাইন তৈরীর পূর্বে হাত ভাল করে সাবান দিয়ে নিরাপদ পানিতে ধুয়ে নেওয়া আবশ্যক। 
(৪) মিশ্রণের অনুপাত যেন ঠিক থাকে সে ব্যপারে সাবধান থাকা আবশ্যক।

মন্তব্য: চরম পানি স্বল্পতার লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই রেফার করতে হবে। ডায়াবেটিস (বহুমুত্র) রোগ থাকলে রোগীকে রেফার করতে হবে।

ডায়রিয়া চিকিৎসার জন্য স্যালাইন দ্রবণ

দ্রবণ প্রস্তুতকরণ: ১/২ লিটার বা ৫০০ মি.লি বিশুদ্ধ খাবার পানিতে প্যাকেটের সম্পূর্ণ উপকরণ গুলিয়ে নিতে হবে।

ব্যবহার নির্দেশিকা: গুলিয়ে নিতে হবে।

নবজাতক: ১২ ঘন্টায় ১/২ লিটার।

শিশু: বয়স অনুসারে পান করাতে হবে।

সতর্কতা: গরম পানি দিয়ে স্যালাইন দ্রবণ প্রস্তুত করবেন না প্রস্তুতকৃত দ্রবণ কোন ক্রমেই ফুটাবেন না।

১২ ঘন্টার পর ‍প্রস্তুতকৃত স্যালাইন ফেলে নতুন করে প্রস্তুত করতে হবে।

ডায়রিয়া হলে কী করবেন

(১) রোগের শুরু থেকেই নিয়মানুযায়ী এই স্যালাইন দ্রবণ খাওয়াতে থাকুন। বমি হলেও খাওয়ানো বন্ধ করবেন না।

(২) যদি ৩-৪ ঘন্টার মধ্যে রোগীর অবস্থার কোন উন্নতি না হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

(৩) দুধের শিশুকে দুধ ও বড়দের স্বাভাবিক খাবার দেয়া বন্ধ করবেন না। না খেলে রোগী আরও দুর্বল হয়ে পড়বে।

(৪) অসুখ সারলে রোগীকে বেশী পুষ্টিকর খাবার খেতে দেবেন এতে রোগী তাড়াতাড়ি সবল হয়ে উঠবে।

(৫) ডায়রিয়া যাতে না হয় সে জন্য সব সময় কুয়া / পুকুর / নদির পানি ফুটিয়ে ঠান্ডা করে বা টিউবওয়েলের পানি পান করবেন এবং রান্নার কাজে ব্যবহার করবেন।

(৬) খাওয়ার আগে বিশুদ্ধ পানিতে হাত ধুয়ে নেবেন।

(৭) সব খাবার ঢেকে রাখবেন।
Metronidazole Tablet 400 mg - মেট্রোনিডাজল বড়ি ৪০০ মিলিগ্রাম Info Post Shah 4:28 PM No Comment

Metronidazole Tablet 400 mg - মেট্রোনিডাজল বড়ি ৪০০ মিলিগ্রাম Info Post Shah 4:28 PM No Comment




ঔষুধের পরিমান: Metronidazole Tablet BP 400 mg; মেট্রোনিডাজল বড়ি ৪০০ মিলিগ্রাম।

যে উপসর্গ বা রোগে ব্যবহার করতে হবে: (১) আমাশয় (২) অতিরিক্ত সাদাস্রাব (৩) জ্বরায়ুতে প্রদাহ বা ইনফেকশন (৪) লিভার অ্যাবসেস (৫)এ্যানোরবিক ইনফেকশন বা শরীরের ভিতরের প্রদাহ যা অক্সিজেন ছাড়াই সংগঠিত হয়।
Metronidazole Tablet | Community Clinic Bangladesh | CHCP
মেট্রোনিডাজল ট্যাবলেট


সেবন মাত্রা: ৬ থেকে ১২ বছর বয়স্ক শিশুদের ক্ষেত্রে : অর্ধেক (১/২) ট্যাবলেট ৮ ঘন্টা পরপর বা দিনে ৩ বার – খাবার পরে ৫ দিন সেব্য।

প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে: ১টি ট্যাবলেট ৮ঘন্টা পরপর বা দিনে ৩ বার খাবার পরে ৫ দিন সেব্য।

যে ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না: (১) গর্ভাবস্থায়।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: (১) বমি বমি ভাব বা বমি (২) অরুচি (৩) ধাতব স্বাদ বা মেটালিক টেষ্ট (৪) কোষ্টকাঠিন্য

সাবধানতা: এটি একটি এন্টিএ্যামিবিক ঔষুধ। কোন ভাবেই এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না । যে কয়দিন যে ভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সে ভাবেই খেতে হবে।

মন্তব্য: ঔষুধ খাবার কারণে খাবারের স্বাভাবিক স্বাদ বদলে যেতে পারে এটাকে মেটালিক টেষ্ট বলে। ঔষুধ খাওয়া শেষ হয়ে গেলে কয়েকদিনের মধ্যে আবার তা ঠিক হয়ে যায়।
Amoxicillin Capsule, 250 mg - এ্যমোক্সিলিন ক্যাপসুল, ২৫০ ‍মিলিগ্রাম

Amoxicillin Capsule, 250 mg - এ্যমোক্সিলিন ক্যাপসুল, ২৫০ ‍মিলিগ্রাম

ওষুধের পরিমাণ: Amoxicillin Capsule, 250 mg (এ্যমোক্সিলিন ক্যাপসুল, ২৫০ ‍মিলিগ্রাম)

যে উপসর্গ বা রোগে ব্যাবহার করা হয়: বিভিন্ন ধরণের সংক্রামণ বা প্রদাহ বা ইনফেকশন। (১) শ্বাসতন্ত্র (যেমন-নিউমোনিয়া) (২) মূখ বা মূখগহবর (৩) কান, নাক ও গলা (৪) পিত্ত থলি (৫) মূত্রতন্ত্র (৬) ত্বক।

সেবন মাত্রা: 
১২ বৎসরের বেশী বয়সের জন্য প্র্রযোজ্য: ২৫০ মি.গ্রা এর ১টি অথবা ২টি ক্যাপসুল প্রতিদিন ৩ বার অর্থাৎ ৮ ঘন্টা পর পর ৫ দিন সেব্য। খাবার আগে বা পরে যে কোন সময় সেবন করা যায়।
(ওজন ৪০ কেজির কম হলে ২৫০ মি.গ্রা এর ১টি ক্যাপসুল এবং ৪০ কেজির বেশী হলে ২টি ক্যাপসুল, ৮ ঘন্টা পর পর)

যে ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না: 
(১) এই ঔষধটি এলার্জি বা সংবেদনশীলতা এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: (১) এলার্জি যেমন, ত্বকে ফুসকুড়ি, লালচে বর্ণ ধারণ, চুলকানি (২) বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া (৩) পাকস্থলির অস্বাচ্ছন্দ্য (৪) ডায়রিয়া (৫) মাথাধরা

সাবধানতা: 
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে। 
(২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা। (৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।

মন্তব্য: 
(১) পার্শ্ব্প্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়। (২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে নিতে হবে।
Antacid Chewable Tablet, 650 mg - এন্টাসিড চুষে খাওয়ার বড়ি, ৬৫০ মিলিগ্রাম Info Post Shah 11:18 PM No Comment

Antacid Chewable Tablet, 650 mg - এন্টাসিড চুষে খাওয়ার বড়ি, ৬৫০ মিলিগ্রাম Info Post Shah 11:18 PM No Comment

ওষুধের পরিমাণ: Antacid Chewable Tablet, 650 mg (এন্টাসিড চুষে খাওয়ার বড়ি, ৬৫০মি.গ্রা.)।
 
ঔষধটিতে থাকে এ্যলুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড ২৫০ মি.গ্রা ও ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ৪০০ মিগ্রা।

যে উপসর্গ বা রোগে ব্যবহার করতে হবে: (১) ‍পেপটিক আলসার (২) অতিরিক্ত অম্ল নিঃসরণ (হাইপারএসিডিটি) (৩) গলা-বুক জ্বালা পোড়া (হার্ট বার্ন) (৪) ক্ষুধা মন্দা (৫) টক ঢেকুর উঠা।

সেবন মাত্রা: ১-২ টা বড়ি দিনে ৩-৪ বার চুষে খাবেন(খাবার আধ ঘন্টা পূর্বে অথবা ১ ঘন্টা পরে)
যে ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না: (১) পাতলা পায়খানা (২) কোষ্ঠকাঠিন্য

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: (১) পাতলা পায়খানা (২) কোষ্ঠকাঠিন্য (৩) ক্ষুধামন্দা

সাবধানতা: বিশেষ কোন সাবধানতার প্রযোজন নেই। ঔষধের পরিমান একটু কম-বেশি হলে তেমন অসুবিধা হয়না।

মন্তব্য: এন্টিবায়োটিকের ক্ষেত্রে যেমন খুব নিয়ম মেনে চলতে হয়, এ ক্ষেত্রে তেমনটি নয়, সমস্যা কমে গেলে এটির ডোজ কমানো যায় বা খাওয়া বন্ধ করে দেওয়া যায়।
Albendazole Suspension, 200 mg - এ্যালবেন্ডাজোল সাসপেনশন, ২০০ মিলিগ্রাম

Albendazole Suspension, 200 mg - এ্যালবেন্ডাজোল সাসপেনশন, ২০০ মিলিগ্রাম


ওষুধের পরিমাণ: Albendazole Suspension, 200 mg/5ml -30ml (এ্যালবেন্ডাজোল সাসপেনশন, ২০০মি.গ্রা/৫মিলি- ৩০মিলি)

যে উপসর্গ বা রোগে ব্যবহার করতে হবে: 
(১) কেঁচো কৃমি বা রাউন্ড ওয়ার্ম 
(২) বক্র কৃমি বা হুক ওয়ার্ম 
(৩) সুতা কৃমি বা পিন ওয়ার্ম বা থ্রেড ওয়ার্ম

সেবন মাত্রা: ‍১ থেকে ২ বৎসর শিশুদের জন্য ১ চামচ (৫মিলি) ১বার, ভরা পেটে সেব্য।

যে ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না: 
(১) ডায়রিয়া হলে ও
(২) তীব্র অসুস্থতায়।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: 
(১) বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া 
(২) পাকস্থলির অস্বাচ্ছন্দ্য ও পেট ব্যথা 
(৩) ডায়ারিয়া।

সাবধানতা: ২ বছরের বেশী বয়সীদেরকে এ্যালবেন্ডাজোল বড়ি খেতে দিতে হবে।

মন্তব্য: প্রতি ৬ মাসে একবার খাওয়া ভাল।