Showing posts with label Food. Show all posts
Showing posts with label Food. Show all posts

Tuesday, December 12, 2017

ট্রাম্প সাহেব জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী করাকে সমর্থন করেছেন।

ট্রাম্প সাহেব জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী করাকে সমর্থন করেছেন।


ট্রাম্প সাহেব জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী করাকে সমর্থন করেছেন। এ নিয়ে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ভিতরে উত্তেজনা পরিলক্ষিত হচ্ছে। অনেক দল কিছু একটা করা দরকার মনে করে রাস্তা দিয়ে দল বল নিয়ে ঘুরে আসার মত কর্মসূচি দিয়ে একেই জেহাদ বলে আত্মতৃপ্তি পেতে চাইছে। এ প্রসঙ্গে আমার কথা হচ্ছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে করণীয় নির্ধারণ করার জন্য মুসলমানদেরকে কয়েকটি বিষয় ঠাণ্ডা মাথায় ভাবতে হবে।

.
১. তারা আজকের এই অবস্থায় কী করে আসলো? একটি সময়ে তারা তো জ্ঞানে বিজ্ঞানে সামরিক শক্তিতে এমন অবস্থানে ছিল যে বাকি পৃথিবী তাদের দিকে সভয় সম্ভ্রমসহ চেয়ে থাকত। আজকে সেই তারা কেন পৃথিবীর সকল জাতি দ্বারা সর্বত্র লাঞ্ছিত। তাদের দেশগুলো বোমার আঘাতে লণ্ডভণ্ড। তাদের সাড়ে ছয় কোটি মানুষ উদ্বাস্তু। তাদের নারীরা ইজ্জতহারা।
.
৩. তারা তো এক জাতি ছিল, একটা নির্দেশনা ছিল, তাদের একটি লক্ষ্য ছিল। আজকে তারা নিজেরা নিজেরা কী কারণে হাজারো তরিকা, ফেরকা মাজহাব, দলাদলি করে মারামারিতে ব্যস্ত। 
.
এই যখন মুসলমানদের অবস্থা তখন শুধু জেরুজালেম নয় খোদ পবিত্র মক্কা মদীনাও যদি তারা দখল করে নেয় (পরোক্ষভাবে তারাই নিয়ন্ত্রণ করছে) তাহলে সেটা ঠেকানোর বিন্দুমাত্র মুরোদ এই শতধাবিচ্ছিন্ন, বিক্ষিপ্ত জনগোষ্ঠীর আছে বলে অন্তত আমি মনে করি না। 
.
যদি কার্যকর কিছু কোনো দিন করতে চান তাহলে দলাদলি ফেরকা মাজহাব ভুলে আগে ঐক্যবদ্ধ হন। সমস্ত সামরিক শক্তি, অর্থনৈতিক শক্তি এখন ট্রাম্প তথা পশ্চিমা প্রভুদের হাতে। এই মুসলিমরাও গত কয়েকশত বছর আল্লাহর দেওয়া জীবনব্যবস্থা বাদ দিয়ে ঐ পশ্চিমা প্রভুদেরই পদলেহন করছে। 
.
এমতাবস্থায় জেরুজালেম বা এ জাতীয় কোনো ইস্যু নিয়ে মাদ্রাসার লোকজন কথিত তওহীদী জনতার নামে যতই বিক্ষোভ, মিছিল, হাঙ্গামা করা, কুশপুত্তলিকা দাহ, দূতাবাস ঘেরাও করে কোনো লাভ হবে না। অসারের তর্জন গর্জনই সার হবে।

Sunday, December 10, 2017

ভোলা সদর উপজেলার উত্তর দিঘলদী, দক্ষিণ দিঘলদী, চরসামাইয়া, ভেদুরিয়া ও ভেলুমিয়া ইউনিয়নবাসীর দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবি ছিল বাঘমারা সেতু স্থাপনের

ভোলা সদর উপজেলার উত্তর দিঘলদী, দক্ষিণ দিঘলদী, চরসামাইয়া, ভেদুরিয়া ও ভেলুমিয়া ইউনিয়নবাসীর দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবি ছিল বাঘমারা সেতু স্থাপনের

ভোলা সদর উপজেলার উত্তর দিঘলদী, দক্ষিণ দিঘলদী, চরসামাইয়া, ভেদুরিয়া ও ভেলুমিয়া ইউনিয়নবাসীর দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবি ছিল বাঘমারা সেতু স্থাপনের। গত ৬ অগাস্ট ভোলাবাসীর সেই স্বপ্নের সেতু উদ্বোধনের প্রাক্কালে মাননীয় মন্ত্রী জনাব ইঞ্জি: খন্দকার মোশাররফ হোসেন এর আগমন উপলক্ষে ভেলু মিয়া, ভেদুরিয়া, চর সামাইয়া, আলী নগর, শিবপুর ও উত্তর দিঘলদী ইউনিয়ন এ উপজেলা আ:লীগের উদ্যোগে পথসভার আয়োজন করা হয়।
chcp-panamicc.blogspot.com
সেইসকল পথসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন স্হানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব ইঞ্জি: খন্দকার মোশাররফ হোসেন। সেইদিনের বিভিন্ন পথসভায় ইঞ্জি: খন্দকার মোশারেফ হোসেন বলেন, বাংলাদেশকে একটি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য আমাদের প্রধানমন্ত্রী নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ইনশাল্লাহ এই উন্নয়নের ধারা যদি অব্যাহত থাকে তাহলে ২০৪১ সালে বাংলাদেশ একটি উন্নত রাষ্ট্রে পরিনত হবে। উন্নয়নের এই ধারাকে অব্যাহত রাখার জন্য প্রয়োজন আপনাদের সহযোগীতা। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আপনারা আওয়ামী লীগকে বিজয়ী করে আমাদের উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখবেন।
প্রধান অতিথি ভোলাকে বরিশালের সাথে সড়ক পথে সংযুক্ত করার মাধ্যমে সারাদেশের সাথে একত্রিত করার এবং ভোলা জেলার সকল কাচা রাস্তা পাকা, স্কুল কলেজ, সাইক্লোন সেন্টার নির্মাণ এর ও ঘোষনা দেন। ভোলার উন্নয়নে সব ধরনের সহযোগীতার আশ্বাস দিয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী আরও বলেন, বানিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমদ এর নেতৃত্বে ভোলার আওয়ামী লীগ অনেক শক্তিশালী, যার প্রমান মিলেছে এই জনসমুদ্রে মানুষের মহামিলন দেখে।
chcp-panamicc.blogspot.com
বানিজ্যমন্ত্রীর প্রসংশা করতে গিয়ে এলজিআরডি মন্ত্রী বলেন, আপনারা এমন একজন নেতা পেয়েছেন যিনি তার নিজ এলাকার জন্য সার্বক্ষণিক চিন্তা করেন এবং জাগ্রত থাকেন। তিনি নিজ এলাকাসহ তার পরম প্রিয় 'মা' এর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে যে কমপ্লেক্স স্থাপন করেছেন যা উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
তিনি আরো বলেন, আমি ভোলায় এসে যে সংবর্ধনা পেয়েছি, তা কোন দিন-ই ভুলবনা। আর এই কৃতিত্ব বানিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এর। আমি তার কাছে কৃতজ্ঞ, তিনি আমাকে কৃতজ্ঞতার বন্ধনে আবধ্য করলেন। তার মত একজন জাতীয় নেতা যে জেলায় থাকে, সেখানে উন্নয়ন হবে না তা হতে পারেনা।
প্রতিটি পথসভায় তিনি এভাবেই ভোলাবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
পথসভায় বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এর উপস্হিতিতে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন আনর্ন্তজাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কম্পিউটার ইন্জনিয়ার জনাব মাশরুর হোসেন মিতু, সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবে মিল্লাত মুন্না, এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল মমিন টুলু, জেলা প্রশাসক মোহা: সেলিম উদ্দিন, পুলিশ সুপার মো. মোকতার হোসেনসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
পরিশেষে সেদিনের পথসভা গুলোকে জনসমুদ্রে রুপান্তিত করার জন্য সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোশাররফ হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম গোলদার সহ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ, ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এবং ইউনিয়ন আ:লীগ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সহ আয়োজক সকলকে জেলা আ:লীগের পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।।
জয় হোক দেশ রত্ন শেখ হাসিনার।।

Saturday, December 9, 2017

আজ আন্তর্জাতিক দূর্নীতি প্রতিরোধ দিবস।।

আজ আন্তর্জাতিক দূর্নীতি প্রতিরোধ দিবস।।

সোহগ

আজ আন্তর্জাতিক দূর্নীতি প্রতিরোধ দিবস।।
সে অনুষ্ঠানে আমাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল বক্তৃতা দেবার জন্য ।
আমি যা বলতে চেয়েছি, তা হল, আমি মনে করি, ব্যক্তিগত ভাবে এবং সামাজিকভাবে কয়েকটি কাজ করলে দূর্নীতি কমানো সম্ভব--
১) আমি নিজে কোনক্রমেই কোন অন্যায় বা দূর্নীতির সাথে যুক্ত হব না-- এ ব্যাপারে দৃঢ় সিদ্ধান্ত গ্রগণ করা ।
২) অন্যদের জন্য নিজে সততা এবং ন্যায়পরায়নতার মডেল হওয়া - প্রতিষ্ঠান প্রধানগণ এ কথাটি বিশেষভাবে চর্চা করতে পারেন ।
৩) লোভ ত্যাগ করা । যা আমার নয় বা যা আমার উপার্জন নয়, তা উপভোগ করার কামনা না- করা ।
৪) প্রতিটি কর্মের জন্য আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে -- এ অনুভূতি নিয়ে সদা সর্বদা সতর্ক থাকা ।
৫) সামাজিকভাবে এবং রাষ্ট্রীয় ভাবে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা ।
৬) একজন কর্মচারীর 'সময় এবং শ্রম' তার বেতনের বিনিময়ে নিয়োগকর্তার কাছে বিক্রয় হয়ে গেছে । তাই কর্মে অবহেলা না করা বা ফাঁকি না দেয়া ।
৭) প্রতি বছর প্রতিটি উপজেলায় সৎ ব্যক্তিদের পুরষ্কার দেয়া।
৮) দূর্নীতি যে-ই করুক না কেন তাকে শাস্তির আওতায় আনা ।
৯) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সুনীতি বিষয়ক বিষয়গুলো শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা ।
১০) অল্পে তুষ্ট থাকা, এবং অন্যদেরকে অল্পে তুষ্ট থাকতে উদ্বুদ্ধ করা ।