Showing posts with label আন্তর্জাতিক. Show all posts
Showing posts with label আন্তর্জাতিক. Show all posts

Thursday, July 11, 2019

ঝিনাইদহে পরিবার পরিকল্পনা আয়োজনে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

ঝিনাইদহে পরিবার পরিকল্পনা আয়োজনে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত


জনসংখ্যা ও উন্নয়নে আন্তর্জাতিক সম্মেলনের ২৫ বছর: প্রতিশ্রুতির দ্রুত বাস্তবায়ন’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ঝিনাইদহে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালে জেলা প্রশাসন ও জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের আয়োজনে কালেক্টরেট চত্বর থেকে একটি র‌্যালি বের করা হয়। র‌্যালিটি শহরের বিভিন্ন সড়ক ঘুরে একই স্থানে গিয়ে শেষ হয়। পরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। 
জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক ডা: জাহিদ আহম্মেদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জেলা পরিষদের সচিব রেজাই রাফিন সরকার, সিভিল সার্জন ডা: সেলিনা বেগম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আরিফ-উজ-জামান, রবিউল ইসলাম, জেলা বিএমএ’র সাধারণ সম্পাদক ডা: দুলাল চক্রবর্তী, সাবেক উপাধ্যক্ষ এন এম শাহজালাল। এসময় বক্তারা, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন করে সুখী ও সমৃদ্ধ দেশ গড়তে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।

Monday, June 10, 2019

আগামী ৪ঠা নভেম্বর, ২০১৭ রোজ শনিবার বিকাল ৩ টায় নিমনের খেলা ও পুরুস্কার বিতরনি অনুষ্ঠান এবং খেলা শেষে সাংস্কৃতিক

আগামী ৪ঠা নভেম্বর, ২০১৭ রোজ শনিবার বিকাল ৩ টায় নিমনের খেলা ও পুরুস্কার বিতরনি অনুষ্ঠান এবং খেলা শেষে সাংস্কৃতিক


অতি আনান্দর সাথে জানাচ্ছি যে,

আগামী ৪ঠা নভেম্বর, ২০১৭ রোজ শনিবার বিকাল ৩ টায়  নিমনের খেলা ও পুরুস্কার বিতরনি অনুষ্ঠান এবং খেলা শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানটি দর্শকদের ঘরে বসে ঝিনাইদহ নিযেষ্য ক্যাবল চেনেলে  টিভিতে দেখতে পারবেন।
আর এই অনুষ্ঠানটি ডিসের মাধ্যমে দেখানোর জন্য ঝিনাইদহ জেলা ক্যাবল অপারেটর এবং জনাব সাইদুল করিম মিন্টু ভাই সাধারন সম্পাদক ঝিনাইদহ জেলাকে হরিশংকরপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের পক্ষ থেকে শুভেেচ্ছা ও অভিনন্দন।

১০ নং হরিশংকরপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের আয়জোনে বাকড়ী মাঠে "শহীদ ছানার উদ্দীন স্মৃতি" ফুটবল টুর্নামেন্টের পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।
 উক্ত খেলার শুভ উদ্ভোদন করবে জনাব শহিদুল ইসলাম হিরণ চেয়ারম্যান ৯ নং পোড়াহাটি ইউপি।

প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন ঝিনাইদহ-২ আসনের মাননীয় সাংসদ জনাব তাহ্জীব আলম সিদ্দিকী সমি।

প্রধান বক্তা হিসাবে উপস্থিত থাকবেন আমার রাজনৈতিক গুরু জেলা আ'লীগের সাধারন সম্পাদক, আধুনিক ঝিনাইদহের রূপকার, পৌরপিতা জনাব সাইদুল করিম মিন্টু।

বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন ১১ নং পদ্মাকর ইউনিয়ন আ'লীগ সভাপতি ও সাবেক চ্যেয়ারম্যান বাবু বিকাশ বিশ্বাস, ১২ নং দোগাছি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান ফয়েজউল্লা ফয়েজ, ১৬ নং সুরাট ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি ও চেয়ারম্যান কবির হোসেন জদ্দার কেবি সহ অন্যেরা।

উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেনঃ জনাব খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদ সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান ১০ নং হরিশংকরপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ।

আপনারা সকলে আমন্ত্রিত।

Friday, September 14, 2018

মাননীয় DG ও LD স্যারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

মাননীয় DG ও LD স্যারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।


মাননীয় DG ও LD স্যারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আমাদের জাতীয় সংসদের এই অধিবেশনে কমিউনিটি ক্লিনিক ট্রাস্ট আইন পাশ হবে আমরা এটাই জানি। কিন্তু ইতিমধ্যে প্রকাশিত একটা সংবাদ আমাদের একেবারে হতাশ করে দিয়েছে । আসলে এটি সত্যতা কতটুকু আমরা অনেকেই জানি না। তাই স্যার এই মূহুর্তে সময়ের প্রয়োজনে আপনার কাছথেকে তথ্য নির্ভর একটা বক্তব্য আসাকরছি।
হতাশার জগতে সিএইচসিপিদের কিছু তথ্য জেনে রাখা ভালো

হতাশার জগতে সিএইচসিপিদের কিছু তথ্য জেনে রাখা ভালো

হতাশার জগতে সিএইচসিপিদের কিছু তথ্য জেনে রাখা ভালো।

মাজেদুল হক।। সিবিএইচসি স্থায়ী কার্যালয় ভবন স্থাপনের অনুমোদন সম্পূর্ণ। আগামী বছরে যে কোন সময়ে সিএইচসিপি সহ অতিথি দের উপস্থিতিতে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে স্থায়ী ভবনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করবেন কর্তৃপক্ষ । স্থায়ী ভবনে সিবিএইচসি স্ট্যাপদের কোয়াটার সহ ট্রেনিং সেন্টার ফরেনার আবাসিক কোয়াটার সহ নিজস্ব অফিস প্রতিষ্ঠিত হবে কমিউনিটি ক্লিনিক এর প্রধান কার্যালয়। স্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তরের মাধ্যমে সকল অবকাঠামো নির্মাণ সম্পন্ন হবে।
ট্রাস্ট আইন, আইন মন্ত্রণালয় ভেটিং সম্পূর্ণ হয়ে বর্তমান ফাইন্যান্স ও রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দ্রুততার সহিত সম্পন্ন হয়ে চলতি সংসদ অধিবেশনে পাশ হবে বলে আশা করা যাচ্ছে । দেশের একটি পরিপূর্ণ সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে সকল মন্ত্রণালয় এর সার্বিক বিশ্লেষণ ও অনুমোদন এর মাধ্যমে সংসদ অধিবেশনে ৩/৪ ভোটের মাধ্যমে পাশ হবে কমিউনিটি ট্রাস্ট আইন।
শক্তিশালী কোন ভীত গড়ে উঠতে অনেক সময় শ্রম মেধা সকল কিছু প্রয়োগ করতে হয়। আর আমরা আমাদের কর্মের ক্ষেত্রে সব্বোর্চ চেষ্টা প্রয়োগ করেছি তৃণমূল স্বাস্থ্য সেবা ক্ষেত্রে।
হিন্দু ধর্মাবলম্বী সিএইচসিপি দের বোনাসের চাহিদা সাপেক্ষে পুজার আগেই বোনাস প্রদান করবেন সিবিএইচসি কার্যালয়।
সার্বিক বিষয়ে আমাদের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ নিরালস পরিশ্রম চেষ্টা অব্যহত রেখেছেন। সর্বাত্মক চেষ্টা করছেন আইন পাশ করানোর জন্য আমাদের কর্তৃপক্ষ।
বিঃদ্রঃ আমার লিখাটি একান্ত আমার জানার উপর হয়ত কারো ভালো না লাগতে পারে। আমি বিনীত অনুরোধ করব আমার প্রতি ব্যক্তি আক্রোশ হতে কেউ কমেন্ট করবেন না। বা আমার কাছে কোন প্রশ্ন করবেন না।

Tuesday, September 11, 2018

 আজ ১১ নং পদ্বাকর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের জনোসভা

আজ ১১ নং পদ্বাকর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের জনোসভা


খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদ।। আজ ১১ নং পদ্বাকর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের আয়োজনে হাট গোপালপুর বাজারে এক  জনোসভা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত জনোসভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্তিত ছিলেন জনাব এডঃ আব্দুর রশিদ সভাপতি ঝিনাইদহ সদর থানা আওয়ামীলীগ।

বিষেশ  অতিথি হিসাবে উপস্তিত ছিলেন জনাব মোঃ শহিদুল ইসলাম হিরন চেয়ারম্যান সাধারন সম্পাদক ঝিনাইদহ সদর থানা আওয়ামীলীগ।
আরো উপস্তিত ছিলেন ঝিনাইদহ সদর থানা আওয়ামীলীগের নেতা জনাব খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদ সাবেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান সভাপতি ১০ নং হরিশংকরপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ।জনাব ফয়েজউল্লা ফয়েজ সাবেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান সভাপতি দোগাছী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ। জনাব ফজলুর রহমান ফজলু জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ও চেয়ারম্যান ফোলশি ইউপি হরিনাকুন্ডু।
এছাড়াও বিভিন্ন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক বৃন্দ।
উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন জনাব বাবু বিকাশ কুমার বিশ্বাস সাবেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান সভাপতি ১১ নং পদ্বাকর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ।

Saturday, September 8, 2018

সব শ্রেণীমানুষের জন্য তিনি অবিরাম কাজ আর কাজ করে চলেছে

সব শ্রেণীমানুষের জন্য তিনি অবিরাম কাজ আর কাজ করে চলেছে


মেয়র,সাইদুল করিম মিন্টু।। কাজের মাঝে যার অবাদ আচরণ 
সকাল ঘুম থেকে শুরু হয় ফজোর মানাজ দিয়ে। আর সারাদিন চলে কাজ আর কাজ।সাধারণ জনগণ তৃণমূল থেকে সব শ্রেণীমানুষের জন্য তিনি অবিরাম কাজ আর কাজ করে চলেছে।এই নেতা তৃণমূল থেকে বেড়েওঠা " আলহাজ্ব, সাইদুল করিম মিন্টু " মাঝে আছে মানুষের জন্য কাজ করার অদম্য ইচ্ছা শক্তি।ঝিনাইদহ শহরে সকল উন্নয়ন মুলক কাজ থেকে তার সর্বশ্রেণী মানুষের সাথে চলাচল।যে কোন বিষয়ে তার কাছে সংবাদ এলে তিনি মানুষের জন্য কাজ করতে ছুটে চলেন।এটা তার একটি ইচ্ছা শক্তি।ঝিনাইদহ শহরে উন্নয়ন মুলক কাজে নিজেই উপস্থিত থাকেন।ঝিনাইদহ নাম শুনতে মানুষ আতঙ্কিত হতো।সকালে পেপারপত্রিকা খুললে মনে হতো শুধু লাশের গন্ধ সে বি এন পি _ জামাত জোট সরকার আমলে।মানুসের সেই দিন কথা মনে হলে রাতে ঘুম ভেঙ্গে যেত। আজ সেই ঝিনাইদহ বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষতা আসার পর থেকে ডিজিটাল রুপে ধারণ করেছে।আজ সেই ঝিনাইদহ ডিজিটাল পৌরসভা রুপান্তরিত হয়েছে। সহজে মানুষের মৃত্যু খবর পাওয়া যায় না।সন্ত্রাস, মাদক,চুরাচালানকারী,সকল প্রকার অপকর্মথেকে এখন ঝিনাইদহ মুক্ত।
সন্ত্রাস থেকে আধুনিক পৌরসভা রুপকার একমাত্র ভিনিই।তিনি সব সময় বলেন ,আমি ঠিক,দেশ ঠিক,তার এই স্বপ্ন দেশরত্ন " শেখ হাসিনা " উন্নয়ন ও সেবা মানুষের ঘরে ঘরে পৌছে দেওয়া।এই স্বপ্ন প্রিয় নেতা কে তারা দেখেছে বিভিন্ন চরিত্রে কখনো কখনো_
ঝিনাইদহ ডিজিটাল পৌরসভা মেয়র, কখনো রিক্সাচালক বাইসাইকেল শহর উন্নয়ন মুলজ কাজ পরিদর্শন।ছাত্রীমাঝে বই বা বাইসাইকেল বিতরণ। জননেত্রী মাননীয় শেখ হাসিনা উন্নয়ন মুলক কাজ রাস্তা পতকা হাতে।বাই সাইসাইকেল কর্মীবান্ধব নেতাদের বাড়ি বাড়ি।শহরে বৃষ্টিপাত পানিবদ্ধতা পরিষ্কারকর্মী অসহাই মায়ের পাশে।ঝিনাইদহ শহরে কখনে ট্রাফিক কর্মী।গরিব অসহাই মাঝে অর্থদান।বৃদ্ধ বাবা পাশে সন্তান দায়িত্ব পালন ছাত্রলীগ পাশে অভিভাবক হিসাবে সব সময় থাকা।বঙ্গবন্ধু আদর্শ ধারণ।বঙ্গবন্ধু জন্মদিনে শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ।দেশ কে অচল করার লক্ষে বি,এন,পি__জামাত হরতাল নৈরাজ্য সৃষ্টি যাতে না করতে পারে সেই জন্য বৃষ্টি ভিজে রাস্তা হরতাল ঠেকাতে রাস্তা থাকা।১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ সপক্ষে শক্তিকে ধারণ করে ঝিনাইদহ দ্বিতীয় শহীদমিনার স্থাপন ও বাঙ্গালি জাতি পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতিভাসকার্য়শহর প্রাণকেন্দ্র প্রেরণা চত্তর নির্মাণ★শহীদ বুদ্ধিজীবি শহীদ মিনার।ঈদ দিন সকলের সাথে ঈদমাঠ

Friday, September 7, 2018

আপনারাই পারেন আমার হৃদয়ের ধন কলিজার টুকরাকে আমার বুকে ফিরিয়ে দিতে

আপনারাই পারেন আমার হৃদয়ের ধন কলিজার টুকরাকে আমার বুকে ফিরিয়ে দিতে

সংবাদ ডেস্ক।। তাসলিমা আপা বলেল, আমি বড়ই অসহায় কাদঁতে ও পারছিনা সইতেও পারছিনা। প্রতিদিনের চিকিৎসা খরচ মেটানো খুব বেশি কষ্ট হচ্ছে। যেদিকে তাই সেদিকেই অন্ধকার। কবে শুনবো আমার হৃদয়ের ধন কলিজাটা সম্পূর্ন সুস্ত্য। এ যে কতো কষ্টের তা কি করে বুজাই।  যাচ্ছে সময়, খরচ হচ্ছে অর্থ! বাড়ছে মানসিক যন্ত্রনা। পাচ্ছিনা কুল কিনারা নিরাশা আর হতাশায় ভোগছি আমরা। পাচ্ছি না সুচিকিৎসা - কারন এ রোগের সুচিকিৎসা এ দেশে নেই। আছে নামি দামী দেশী বিদেশী সার্টিফিকেট ও পরিক্ষা নিরিক্ষার মেশিন। নেই শুধু মনোবল। রোগি পাওয়া মানে টাকার মেশিন পাওয়া- এমনিই!
গচ্ছিত অর্থকুড়ি যা ছিলো তা শেষ করে হাত পেতেছি আপনাদের কাছে - সময় খুব কম ৭ দিনও যাচ্ছে না রক্ত পানি হয়ে যাচ্ছে। আর কতোদিন রাখবো রক্ত ভরে? গায়ে বিন্দু পরিমান রক্ত তৈরি হচ্ছে না। জরুরী উন্নত সুচিকিৎসা দরকার। আপনারাই পারেন আমার সন্তানকে বাচাতে।দরকার কোটি টাকার উপরে। যা আমার পক্ষে সম্ভব না।
মনে রাখবেন আপনার দানকৃত অর্থই পারে আমার মা মনির মুখে হাসি ফুটাতে।আপনারাই পারেন ফিহার চিকিৎসা খরচ মেটাতে। 

 আপনারাই পারেন আমার হৃদয়ের ধন কলিজার টুকরাকে আমার বুকে ফিরিয়ে দিতে



বিকাশ পারসোনাল-
01818191415
01714980451
01714804279
একাউন্ট নং
১। M/s Matrimomota Enterprize .
Account Number 2056901012097
Pubali Bank
Charpara Branch Mymensingh.
এবং
২। mst Taslima Akter
0810010013001
Rupali Bank
Trishal Mymensingh.

Thursday, July 5, 2018

আসন্ন জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন (১ম রাউন্ড

আসন্ন জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন (১ম রাউন্ড

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
আসন্ন জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন (১ম রাউন্ড) ১৪ জুলাই ২০১৮ (৩০ আষাঢ় ১৪২৫) রোজ শনিবার সারাদেশব্যাপী উপযাপন উপলক্ষ্যে সংযুক্ত মসজিদ বার্তাটি আপনার আওতাধীন সকল মসজিদে শুক্রবার জুম্মার নামাজের খুতবার পূর্বে সম্মানীত ইমাম অথবা খতিবের মাধ্যমে মসজিদে আগত মুসল্লিগণের মাঝে প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো। উল্লখ্য যে, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে মাইকিং এর সময় উক্ত বার্তাটি প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো। 

Upcoming National Vitamin A 'plus Campaign (1st Round) 14 July, 018 (30 Ashadh 1425) Everyday mosque message related to the nationwide prayer on the mosque will be held on Friday in front of th Jumma prayer before you, to take measures to propagate among the devotees coming to the mosque through the revered Imam or Khatib. The request was made. It is noteworthy that at the time of Mikeing at union and ward level, the message was requested for the promotion of the message.

Wednesday, June 27, 2018

You know mom, your babe is all today.

You know mom, your babe is all today.

You know mom, your babe is all today.I could not get the courage to go out of the house in the middle of the night, he could be standing alone under the open sky in the late night. The one who was afraid of fear of fear, he could not be awake after 10 pm tonight, he can now spend a lot of night sleepless. If a minute doesn't get you at home, the house is in the head, how many days are you away from you today! To whom you didn't have a job, today he can do a lot of work all day. The one who was afraid of the injury of the shui, he is not afraid of the quality of cannon today. In the shock of a word, he can tolerate a thousand crores of injuries today. The Snake who was afraid to see, he can lay down with snakes in the woods. Who don't sleep without a hot bed during the winter, he can't spend the whole winter night today. Today he can endure a lot of pain. Today, your kid's own life is ready to deal for the country. All of the things you don't know what your khobar is?? You can be proud of people, not your coca and unemployed??

Friday, December 29, 2017

মাননীয় প্রধানমন্রী বলেছেন নাকি কমিউনিটি ক্লিনিকে যারা চাকরী

মাননীয় প্রধানমন্রী বলেছেন নাকি কমিউনিটি ক্লিনিকে যারা চাকরী

আজ দুপুরে এফবিতে ডুকেই একটা নিউজ দেখলাম যে মাননীয় প্রধানমন্রী বলেছেন নাকি কমিউনিটি ক্লিনিকে যারা চাকরী করতে অনাগ্রহী তারা চাকরী ছেড়ে দিতে। কথাটা মোটেও বিশ্বাসযোগ্য মনে হল না।প্রধানমন্রী এভাবে বলতে পারেন না।উপজেলাতে একটু কাজ ছিল,আমার বাড়িতে ডিস লাইন নাই,তাই উপজেলার কাজ শেষে উপজেলার পাশেই আমার ফুফুর বাসায় চলে গেলাম।সেখানে গিয়েই আগে যমুনা টিভিতে নিউজটি দেখলাম।সেখানে শিরনামে দেখলাম মাননীয় প্রধানমন্রী বলেছেন কমিউনিটি ক্লিনিকে যারা কাজ করতে অনাগ্রহী তারা চাকরী চেড়ে চলে যেতে।শিরোনাম দেখে সত্যি মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল,এমনিতেই খুব হতাশায় ভুগছি,আরও যেন বেড়ে গেল।জানিনা মাননীয় প্রধানমন্রী কেন,কোন প্রসঙ্গে এ কথা বলেছেন? পরে দেখি কেউ কেউ এফবিতে লিখেছেন প্রধানমন্রী chcpদের উদ্দেশ্য করে এই কথা বলেন নি,তাহলে আমার প্রশ্ন কমিউনিটি ক্লিনিকে কে থাকে/ কে সেবা দেয়?যে যাই বলেন না কেন আমার বুঝতে বাকি নাই আমাদের চাকরীর ভবিষ্যৎ কি হবে।আসলে সত্যি যদি চাকরীর বয়স থাকত তাহলে চাকরী চেড়ে যেতাম।আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হয়ে আর কত হতাশায় ভুগবো, আমি তো আমার দায়িত্বে কোন অবহেলা বা ফাকি দিচ্ছি না,নিজ এলাকায় থেকে মানুষের সেবা করব বলে অন্য কোথায় চাকরীতে যাইনি।কিন্তু আজ পস্তাতে হচ্ছে,চরম হতাশায় ভুগছি।আমার মনে হয় আমার মতো ৩৫০০ chcpমুক্তিযোদ্ধার সন্তানসহ ১৪০০০ chcpআজ এই হতাশায় ভুগছে।কিন্তু আমার প্রশ্ন হল কেন আমরা এই হতাশায় ভুগবো,আমাদের চাকরী কেন রাজস্ব হবে না,আমাদের বাবা/চাচা'রা কেন জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছেন,chcp পদে চাকরী নেয়া কি আমাদের অপরাধ ছিল? বলা হয়ে থাকে চাকরী নাকি জাতীয়করণ হলে chcpরা নাকি কাজে ফাকি দিবে,আমি মনে করি এটা সম্পুর্ণ ভিক্তিহীন অযুহাত মাত্র।chcpসবাই যে ভাল তা আমি বলবো না,কেউ যদি কাজে ফাকি দেয় তারজন্য তো অফিসিয়াল/সরকারী চাকরীর বিধি অনুযায়ী শাস্তির বিদান রয়েছে,তবে কেন এ অজুহাত???

Saturday, December 16, 2017

মহান_বিজয়_দিবস ১৬ই_ডিসেম্বর বাঙালি_জাতির_অহংকার

মহান_বিজয়_দিবস ১৬ই_ডিসেম্বর বাঙালি_জাতির_অহংকার

বেনজামিন শাকিল
১৯৭১ সালের এই দিনে বিশ্বের মানচিত্রে জন্ম হয় স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ। ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসের শ্রেষ্ঠতম গৌরব ও আনন্দের দিন, লাখো শহীদানের রক্ত নদী পেরিয়ে আসা শোক আর অশ্রু এবং মা-বোনের সম্ভ্রম হারানোর সশ্রদ্ধ বেদনারও দিন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষে ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে (তৎকালীন রেসকোর্স ময়দান) হানাদার পাকিস্তানি বাহিনী যৌথবাহিনীর কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করে এবং পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ নামে একটি নতুন রাষ্ট্রের অভ্যুদ্বয় ঘটে। তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতির ২৪ বছরের ধারাবাহিক লড়াই-সংগ্রামে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ঐতিহাসিক নেতৃত্ব প্রদান করে। দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। কিন্তু পাকিস্তানের তৎকালীন স্বৈরশাসক বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের বিরুদ্ধে নানা কূটকৌশল ও ষড়যন্ত্রের পথ গ্রহণ করে স্বাধীনতাকামী শান্তিপ্রিয় ও নিরস্ত্র বাঙালি জাতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ এবং পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে নৃশংস গণহত্যা পরিচালনা করে। বাঙালি জাতির উপর পাকিস্তানি সামরিক সরকারের বর্বর নির্যাতন ও হত্যাকা-ের পরিপ্রেক্ষিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন।
তৎকালীন পাকিস্তানি সামরিক সরকার বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করলেও বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে বাঙালি জাতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে সম্মুখ যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষ শহীদের আত্মত্যাগ আর দুই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে বাঙালি জাতি পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে পরাস্ত করে পৃথিবীর বুকে সৃষ্টি করে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ। ১৬ ডিসেম্বর বীর বাঙালির বিজয় দিবস ও বাংলাদেশের জাতীয় দিবস।
#বাংলাদেশ_আওয়ামী_সেচ্ছাসেবকলীগ #সিরাজগঞ্জ_সদর_উপজেলা................
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ও স্বাধীনতাকামী বাংলাদেশের সকল মানুষের সাথে একাত্ম হয়ে বরাবরের মতো যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর এবং উৎসব মুখর পরিবেশে "মহান বিজয় দিবস ২০১৭"
উদযাপন করবে।।
বেনজামিন শাকিল
সাংগঠনিক সম্পাদক
বাংলাদেশ আওয়ামী সেচ্ছাসেবকলীগ
সদর উপজেলা, সিরাজগঞ্জ ।।

Thursday, December 14, 2017

লক্ষ্য যেহেতু স্থির, আজ হয়তো হয়নি, বিজয় একদিন না একদিন আসবেই। হেলাল উদ্দিন রাজ

লক্ষ্য যেহেতু স্থির, আজ হয়তো হয়নি, বিজয় একদিন না একদিন আসবেই। হেলাল উদ্দিন রাজ

হেলাল উদ্দিন রাজ

মহাখালী থেকে তেজগাঁও-মগবাজার-কাকরাইল-শান্তিনগর হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার পর্যন্ত যতটুকু পথ আমরা পায়ে হেঁটেছি, নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের আর কোন পেশাজীবী সংগঠনের ইতিহাসে এরকম পদযাত্রার নজির দ্বিতীয়টি নেই। ঢাকা শহরের রাজপথের প্রতিটি মানুষ আমাদের দাবী সম্পর্কে জেনেছে। আমাদের শ্লোগানে মুখরিত হয়েছে ঢাকার রাজপথ। প্রশাসনের সব লেভেল আমাদের সম্পর্কে জেনেছে। আমাদের মহিলা সহকর্মীদের প্রাণোচ্ছল শ্লোগানগুলো এখনো কানে বাজছে। সত্যিকারের রাজপথের আন্দোলন শিখে গেছি আমরা।
...........................
লক্ষ্য যেহেতু স্থির, আজ হয়তো হয়নি, বিজয় একদিন না একদিন আসবেই।
...........................
আমরা করবো জয়।

Wednesday, December 13, 2017

মৃত্যুহীন যে বীর প্রথম গেয়েছেন জয় বাংলার গান মোঃ আব্দুল বারী, সি.এইচ.সি.পি হাজরাহাটি কমিউনিটি ক্লিনিক

মৃত্যুহীন যে বীর প্রথম গেয়েছেন জয় বাংলার গান মোঃ আব্দুল বারী, সি.এইচ.সি.পি হাজরাহাটি কমিউনিটি ক্লিনিক

মোঃ আব্দুল বারী, সি.এইচ.সি.পি, হাজরাহাটি কমিউনিটি ক্লিনিক,

মৃত্যুহীন যে বীর প্রথম গেয়েছেন জয় বাংলার গান ,
তিনিই গড়েছেন বাংলাদেশ,তিনিই আমার জাতির জনক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।।আমাদের মেরে বা (সিএইচসিপিকে) কষ্টে রেখে ,দক্ষিণ এশিয়ায় রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিক , এর প্রতিদান কাদের একটু ভেবে দেখা উচিত, যারা আমাদের নিয়ে ছিনিবীনি খেলছে তাদের ভাল হবে না !তারা শুধু কলুর বলদের মতো আমাদের দিয়ে কাজ করে নিয়ে স্বাস্হ্য খাতের সুনাম বয়ে আনছে , আর রাজস্ব করনের বেলায় শুধু প্রসেসিং। আমরাতো কার মাথা নিয়ে ঘামাই না বরং যার যার কাজ তার তার কাছে।আমরা বিশ্ব সমাদিত এবং বিশ্বে রোল মডেল, সাম্প্রতিক সময়ে স্বাস্থ্য খাতে বাংলাদেশের অর্জনকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের জন্য মডেল হিসেবে অভিহিত করছে উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের গরীব মানুষের জন্য চিকিৎসা সহজলভ্য করতে নতুন নতুন উদ্ভাবনী বাস্তবায়নের নির্দেশ দিচ্ছেন। গ্রামে গ্রামে চালু হওয়া ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক তার অন্যতম। ক্লিনিকগুলোর মাধ্যমে আজ তৃণমূল পর্যায়ের মানুষ মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছে। যার কারণে বর্তমান সময়ে মা ও শিশু মৃত্যুর হার কমিয়ে বাংলাদেশ এমডিজি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।আমাদের কাজের সুনাম নিয়ে তাদের বুঝি কষ্ট হয়। তারা ভাবে আমরা চিকিৎসা ডিগ্রী নিয়েও তাদের সমকক্ষ সুনাম বয়ে আনতে পারি নাই।যারা আমাদের দুশমন ভাবে, তারা কাজের ফাঁকি দেয়, এজন্য বড় বড় কথা বলে বেড়াই। যারা আমদের দুশমন ভাবে তারা যদি প্রকৃত শিক্ষা গ্রহন করত তাহলে অন্যের দোষ বলত না? কথাই আছে না লোকে যারে বড় বলে সেই বড় হয় আর নিজে যারে বড় বলে সেই বড় নয়। তারা মানুষ নামের কলম্ক।আগের মানুষ বলেছে না অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী , তারা এখন তাই।তাই বলছি রাখে আল্লা মারে কে আর মারে আল্লা রাখে কে, আমাদের সুনামের সুফল কউ ঠেকাতে পারবেনা ইনসাআল্লা।কুচক্রী ও রাজাকার নিপাত যাক,,,স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় রক্ষা পাক।পরিশেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন ও অঙ্গীকার পূরণ হোক এই কামনা করি।
"না ডাক্তার, না ডিপ্লোমা, না প্যারামেডিক্স!"

"না ডাক্তার, না ডিপ্লোমা, না প্যারামেডিক্স!"

কিছুদিন আগে কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সিএইচসিপিদের সরিয়ে কাদের যেনো নিয়োগ দেওয়ার আওয়াজ (অযুক্তিক দাবী) শোনা গিয়েছিলো। ওরা কারা? ওরা কী ডাক্তার? না ডিপ্লোমা, না প্যারামেডিক্স? তারা যারাই হোক, তাদের সরাসরি ঐ ভিত্তিহীন, হীনকর ও অন্যায় দাবী কেউ পাত্তা না দেওয়ার দরুণ কালেরকন্ঠের এই রিপোর্ট। আমার ধারণা এই রিপোর্ট তারাই করিয়েছেন। আমি বিশ্বাস করি বর্তমান সময়ের কিছু সাংবাদিক এর সাথে বাম হাত মিলিয়ে যেকোনো রিপোর্ট'ই করা যায়। পত্রিকা জুড়ে যতসব মিথ্যে কথা লিখে রাখে। একজন শিক্ষিত কাল্পনিক চরিত্র সোলেমান এর বিপরীতে হাজারো কলিম উদ্দিন, জসিম উদ্দিন, মীর কাশেম, এর বাস্তব দৃশ্য দেখানো যায়। শোনানো যায় হাজার হাজার অসহায় দুস্থ মানুষের পাশে দাঁড়ানোর গল্প। ভোগতেরা সিসি সহ আরো আরো অনেক কমিউনিটি ক্লিনিক যেখানে প্রতি মাসেই নরমাল ডেলিভারী সহ অক্লান্ত পরিশ্রম করে যায়, জাতীয় পত্রিকা ছাপায় না সেইসব প্রাপ্তির কথা।
বিশ্বের রোল মডেল স্বাস্থ্য খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার প্রতিষ্ঠান তিলে তিলে কর্মকর্তা, কর্মচারী ও সিএইচসিপি দের প্রচেষ্টায় যখন সাফল্যের উচ্চতা ছোঁবে তখন'ই কিছু লোভী - দুস্কৃতিকারি ও ষড়যন্ত্রকারি মহল উঠেপড়ে লেগে যায় কমিউনিটি ক্লিনিকের সুনাম ক্ষুন্ন করতে। এক এর পর এক চক্রান্তের নীল নকশার বর্শা ছুড়ে মারছে। এখনই এর প্রতিবাদ জরুরী। এসোসিয়েশন এর ও কিছু দায়বদ্ধতা থাকে, আমরা জানি না এই মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে এসোসিয়েশন কী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অতীদ্রুত গঠনমূলক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা দরকার। দেশের মানুষকে এই চক্র ক্রমেই বিভ্রান্ত করে চলছে। তদন্তের মাধ্যমে তাদের চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় আনা জরুরী মনে করছি।
যেদিন মাননীয় এমপি মহোদয় জাতীয় সংসদে বলেছিল কমিউনিটি ক্লিনিক কে যদি ফুলের বাগান

যেদিন মাননীয় এমপি মহোদয় জাতীয় সংসদে বলেছিল কমিউনিটি ক্লিনিক কে যদি ফুলের বাগান

মিজান সিএইচসিপির
যেদিন মাননীয় এমপি মহোদয় জাতীয় সংসদে বলেছিল কমিউনিটি ক্লিনিক কে যদি ফুলের বাগান ভাবেন তাহলে সিএইচসিপি ঐ বাগানের পরিচর্যাকারী তাহলে কি সেদিন তিনি ভুল বা মিথ্যা কথা বলেছিলেন?আবুল কালাম আজাদ স্যার বলেছিলেন মাঠ পর্যায়ে যে সমস্ত স্টাফ আাছে তাদের মোধ্যে সিএইচসিপিরা বেশি কাজ করে এ কথাও কি স্যার মিথ্যা বা ভুল বলেছিল?কমিউনিটি ক্লিনিক বিশ্ব দরবারে আজ রোল মডেল এটা কাদের মাধ্যোমে সম্ভব হয়েছে?বিরোধী দলের কাজ বিরোধীতা করা সরকার যে কাজটিই করুক হয় সেটা ভালো আর না হয় মন্দ বিরোধী দলের কাজ বিরোধিতা করবেই।আমার মনেহয় এই কাজটি যিনি বা যাহার করেছেন তারা নিশ্চয় স্বাস্থ্য বিভাগের রাজাকার।প্রধানমন্ত্রীর স্পর্শ কাতর সফল এবং প্রশংশিত কমিউনিটি ক্লিনিক কে আবার গরুর গোহাল বানাতে চান? এবার ছার দেওয়া হবেনা নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রীর ভাবমূর্তি নষ্ট করার পায়তারা করার জায়গা পাচ্ছেন না সময় থাকতে ভালো হয়ে যান ঐ সমস্ত রাজাকার মির্জাফোর রা।সাহস থাকলে ঐ এনজিও কর্মি আপনি সামনে আসুন আর কোন এনজিওর কর্মি আপনি প্লিজ আপনি সামনে আসুন।

Tuesday, December 12, 2017

গর্ভবতী_মহিলাদের_আমলঃ -

গর্ভবতী_মহিলাদের_আমলঃ -

প্রথম মাসে সূরা-আলে ইমরান পড়লে সন্তান দামী হবে।
দ্বিতীয় মাসে সূরায়ে ইউসুফ পড়লে সন্তান সুন্দর হবে।
তৃতীয় মাসে সূরায়ে মারয়াম পড়লে সন্তান সবরকারী হবে।
চতুর্থ মাসে সূরায়ে লোকমান পড়লে সন্তান হেকমত ওয়ালা হবে।
পঞ্চম মাসে সূরায়ে মুহাম্মাদ পড়লে সন্তান চরিত্রবান হবে।
ষষ্ঠ মাসে সূরায়ে ইয়াসিন পড়লে সন্তান জ্ঞানী হবে।
সপ্তম,অষ্ঠম,নবম এবং দ্বশম মাসে সূরা-ইউসুফ,মুহাম্মদ এবং ইবরাহিম এর প্রথম থেকে দশ আয়াত পড়বে।
✓✓ ব্যাথা উঠলে সূরা-ইনশিকাক পড়ে পানিতে ফুক দিয়ে পান করবে।
আল্লাহ তাআ‘লা সকল গর্ভবতি মহিলাদেরকে উক্ত আমলগুলো করার তাওফীক দান করুন৷আমীন!!
আজ আপনাদের দোয়ায় দেশে প্রথমবারের মত উদযাপিত ন্যাশনাল আইসিটি দিবস 2017 উপলক্ষে জাতীয় শ্রেষ্ঠ হেলথ আইসিটি এচিভমেন্ট এওয়ার্ড 2017 পেলাম। অধ্যাপক ড. আবুল কালাম আজাদ

আজ আপনাদের দোয়ায় দেশে প্রথমবারের মত উদযাপিত ন্যাশনাল আইসিটি দিবস 2017 উপলক্ষে জাতীয় শ্রেষ্ঠ হেলথ আইসিটি এচিভমেন্ট এওয়ার্ড 2017 পেলাম। অধ্যাপক ড. আবুল কালাম আজাদ

অধ্যাপক . আবুল কালাম আজাদ
Image may contain: 7 people, people smiling, people standing and shoesআজ আপনাদের দোয়ায় দেশে প্রথমবারের মত উদযাপিত ন্যাশনাল আইসিটি দিবস 2017 উপলক্ষে জাতীয় শ্রেষ্ঠ হেলথ আইসিটি এচিভমেন্ট এওয়ার্ড 2017 পেলাম। অন্য পুরস্কার বিজয়ীদের মধ্যে আরও ছিলেন স্বনামধন্য অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল।
জাতীয় সংসদের মাননীয় স্পীকার পুরস্কার তুলে দেন। সংগে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় আইসিটি প্রতিমন্ত্রী।
স্বাস্থ্য বিভাগের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিশেষ করে পরিসংখ্যান কাজে নিয়োজিত ভাই-বোনদের একনিষ্ঠ ও অব্যাহত অংশগ্রহণের ফলেই এই অর্জন সম্ভব হয়েছে। আমি আপনাদের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জানাই।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নকে বড় করে দেখি - যা না হলে ডিজিটাল হেলথ অর্জনের তাগিদ আমরা অনুভব করতাম না। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে স্মরণ করি। কেননা তিনি এই দেশটি প্রতিষ্ঠা না করলে আমরা হয়ত স্বপ্ন দেখাও ভুলে যেতাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তনয় সজীব ওয়াজেদের কথাও স্মরণ করি। কেননা তিনি দিয়েছেন অনুপ্রেরণা ও অমূল্য পরামর্শ।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সচিবগণ ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সহযোগিতার কথাও স্মরণ করি।
আমার কিছু সহকর্মীও পুরস্কার গ্রহণের সময় উপস্থিত ছিলেন। তাই আমি আরও আনন্দবোধ করেছি।
Community Clinic (CC) is the innovation of Hon’ble Prime Minister Sheikh Hasina to extend Primary Health Care to the doorsteps of rural people all over rural Bangladesh.

Community Clinic (CC) is the innovation of Hon’ble Prime Minister Sheikh Hasina to extend Primary Health Care to the doorsteps of rural people all over rural Bangladesh.

 Community Clinic (CC) is the innovation of Hon’ble Prime Minister Sheikh Hasina to extend Primary Health Care to the doorsteps of rural people all over rural Bangladesh. Thousands of people are getting services from the CCs & it has become an integral part of health system. It is a unique example of Public-Private partnership as all the CCs have been constructed on community donated land while construction, medicine, service providers, logistics & all other inputs are from Govt. but management is both by community and Govt. through Community Group (CG). Community owns CC & plays active role for its improvement in all regards. People are satisfied with the services of CC as it is the one stop service outlet in respect of Health, Family Planning & Nutrition. It is the flagship program of present Govt. At present 13136 CCs are on board as June 2016 and number is gradually increasing. In many cases Medical Officers & SACMOs are visiting CCs periodically and providing services to the complicated cases. All the CCs have been provided with Laptop & internet connection and have been reporting on line. E-health from CC to UHC has been introduced in some places. We hope that in near future E-heath will be scaled up all over the country. We believe that CC will be able to contribute substantially in achieving SDGs like MDGs & health for everybody will be ensured.
ট্রাম্প সাহেব জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী করাকে সমর্থন করেছেন।

ট্রাম্প সাহেব জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী করাকে সমর্থন করেছেন।


ট্রাম্প সাহেব জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী করাকে সমর্থন করেছেন। এ নিয়ে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ভিতরে উত্তেজনা পরিলক্ষিত হচ্ছে। অনেক দল কিছু একটা করা দরকার মনে করে রাস্তা দিয়ে দল বল নিয়ে ঘুরে আসার মত কর্মসূচি দিয়ে একেই জেহাদ বলে আত্মতৃপ্তি পেতে চাইছে। এ প্রসঙ্গে আমার কথা হচ্ছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে করণীয় নির্ধারণ করার জন্য মুসলমানদেরকে কয়েকটি বিষয় ঠাণ্ডা মাথায় ভাবতে হবে।

.
১. তারা আজকের এই অবস্থায় কী করে আসলো? একটি সময়ে তারা তো জ্ঞানে বিজ্ঞানে সামরিক শক্তিতে এমন অবস্থানে ছিল যে বাকি পৃথিবী তাদের দিকে সভয় সম্ভ্রমসহ চেয়ে থাকত। আজকে সেই তারা কেন পৃথিবীর সকল জাতি দ্বারা সর্বত্র লাঞ্ছিত। তাদের দেশগুলো বোমার আঘাতে লণ্ডভণ্ড। তাদের সাড়ে ছয় কোটি মানুষ উদ্বাস্তু। তাদের নারীরা ইজ্জতহারা।
.
৩. তারা তো এক জাতি ছিল, একটা নির্দেশনা ছিল, তাদের একটি লক্ষ্য ছিল। আজকে তারা নিজেরা নিজেরা কী কারণে হাজারো তরিকা, ফেরকা মাজহাব, দলাদলি করে মারামারিতে ব্যস্ত। 
.
এই যখন মুসলমানদের অবস্থা তখন শুধু জেরুজালেম নয় খোদ পবিত্র মক্কা মদীনাও যদি তারা দখল করে নেয় (পরোক্ষভাবে তারাই নিয়ন্ত্রণ করছে) তাহলে সেটা ঠেকানোর বিন্দুমাত্র মুরোদ এই শতধাবিচ্ছিন্ন, বিক্ষিপ্ত জনগোষ্ঠীর আছে বলে অন্তত আমি মনে করি না। 
.
যদি কার্যকর কিছু কোনো দিন করতে চান তাহলে দলাদলি ফেরকা মাজহাব ভুলে আগে ঐক্যবদ্ধ হন। সমস্ত সামরিক শক্তি, অর্থনৈতিক শক্তি এখন ট্রাম্প তথা পশ্চিমা প্রভুদের হাতে। এই মুসলিমরাও গত কয়েকশত বছর আল্লাহর দেওয়া জীবনব্যবস্থা বাদ দিয়ে ঐ পশ্চিমা প্রভুদেরই পদলেহন করছে। 
.
এমতাবস্থায় জেরুজালেম বা এ জাতীয় কোনো ইস্যু নিয়ে মাদ্রাসার লোকজন কথিত তওহীদী জনতার নামে যতই বিক্ষোভ, মিছিল, হাঙ্গামা করা, কুশপুত্তলিকা দাহ, দূতাবাস ঘেরাও করে কোনো লাভ হবে না। অসারের তর্জন গর্জনই সার হবে।

Monday, December 11, 2017

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে “আইসিটি জগতের অস্কার” বলে খ্যাত অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান বাংলাদেশের জন্য বয়ে এনেছে দারুন অর্জন। গত ১০ ডিসেম্বর রাজধানী ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয় APICTA Award 2017 এর ১৭তম অধিবেশন।

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে “আইসিটি জগতের অস্কার” বলে খ্যাত অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান বাংলাদেশের জন্য বয়ে এনেছে দারুন অর্জন। গত ১০ ডিসেম্বর রাজধানী ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয় APICTA Award 2017 এর ১৭তম অধিবেশন।

মির হোসাইন
Great Congratulation’s for Great person
Abul Kalam Azad
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে “আইসিটি জগতের অস্কার” বলে খ্যাত অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান বাংলাদেশের জন্য বয়ে এনেছে দারুন অর্জন। গত ১০ ডিসেম্বর রাজধানী ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয় APICTA Award 2017 এর ১৭তম অধিবেশন।
আইসিটি বিষয়ক বেশ কয়েকটি ক্যাটেগোরীতে পুরষ্কৃত করা হয়েছে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশ ও সংগঠনগুলোকে। সেখানে Government and Public Sector ক্যাটেগোরীতে বাংলাদেশ অর্জন করে নিয়েছে ২টি অ্যাওয়ার্ড।
[<GREAT CONGRATULATIONS to DIGITAL DG HEALTH of DIGITAL BANGLADESH -- Prof.Dr. Abul Kalam Azad Sir for Winning Prestigious APICTA Merit Award For HRIS DATABASE Among 22 Countries from Asia Pacific Region .>]
With Thanks & Great CONGRATS!
এর মধ্যে একটি অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য বিভাগ। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রনালয় এর অধীনস্ত বিশেষ সফটওয়্যার ট্যুল HRIS (central Human Resource Information System), প্রচলিত ভাবে যাকে HRM Software বলা হয়, সেটি অর্জন করেছে এই বিশেষ সম্মানের এই অ্যাওয়ার্ড।
সফটওয়্যার টুলটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান Activation Ltd. এর সিইও জনাব রায়হান সিকদার রাজন জানান, নিঃসন্দেহে এমন পুরষ্কার দেশের জন্য অশেষ গর্বের। এ পুরষ্কার প্রমাণ করে মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর তথা স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় অন্যান্য সব দেশের জন্য একটি অনুকরণীয় মডেল হয়ে রইলো।
তবে এ সকল কিছুর মূল ভাবনা, পৃষ্ঠপোষকতা ও সৃজনশীলতায় যে মানুষটির নাম অগ্রগণ্য তিনি হলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বর্তমান #মহাপরিচালক_অধ্যাপক_আবুল_কালাম_আজাদ স্যার। তাঁর ব্যতিক্রমী ভাবনা, স্বচ্ছতা, প্রযুক্তি সম্পৃক্ততা ও উদ্ভাবনী শক্তির সফল প্রয়োগ ঘটেছে আমাদের HRIS এ। ফলে সহজ হয়ে প্রযুক্তিনির্ভর মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও উন্নত হয়েছে ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবার পরিসর।
এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস এর এমবিটি বিভাগের চিকিৎসক ডাঃ মারুফুর রহমান অপু রাজবাড়ীবিডি ডট কম-কে জানান, পুরষ্কার যে কোন কাজের জন্য একটি স্বীকৃতি।
অধিদপ্তরের এইচআরএম সিস্টেমটি একটি ইউনিক সফটওয়্যার ট্যুল যার মাধ্যমে অত্যন্ত স্বচ্ছ, তড়িৎ ও নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে প্রযুক্তিনির্ভর স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা সম্ভব হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের শ্রদ্ধেয় মহাপরিচালক এবং এমআইএস এর শ্রদ্ধেয় পরিচালক সহ সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জ্ঞাপন করছি।
অ্যাকটিভেশন আইটি’র পক্ষ থেকে আরো জানানো হয় যে, বিশ্বের প্রায় ২২ টি দেশের মধ্যে প্রতিযোগিতায় মাত্র ভগ্নাংশ ব্যবধানে হংকং প্রথম ও বাংলাদেশ দ্বিতীয় হয়। বিশেষ করে এতো দ্রুত সময় প্রযুক্তিনির্ভর মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার মডেল তৈরী করা এবং একটি সম্পূর্ণ নতুন ‘হেলথ মিডিয়া আর্কাইভ’ নির্মাণকে সাধুবাদ জানান আন্তর্জাতিক বিচারকবৃন্দ।
এ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ‘মিডিয়া মনিটোরিং সেল‘ এর প্রাক্তন ফোকাল পার্সন ও কো-অর্ডিনেশন অ্যান্ড সাপোর্ট সেন্টার (সিএসসি) প্রতিনিধি ডাঃ রাজীব দে সরকার এর যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান যে, প্রতিদিন স্বাস্থ্য বিভাগ নিয়ে আমরা ভালো মন্দ নানা খবর শুনি।
কিন্তু জবাবদিহিতার এ যুগে কোন তথ্যকে আর ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। আমার এবং আমার দলের সম্মানিত সদস্যদের কাজই ছিলো স্বাস্থ্যখাতের এই তথ্য বা খবরগুলোকে বিশেষ ট্যুল দিয়ে আর্কাইভিং করা এবং একটি ফীডব্যাক প্রদান করা। সেই ফীডব্যাক একদিকে যেমন পৌছে দেওয়া হতো টার্গেট প্রতিষ্ঠানের কাছে, অন্যদিকে তা পৌছে যেতো মন্ত্রনালয় বা অধিদপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্তদের কাছে।
অধিদপ্তরের সম্মানিত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাঃ আবুল কালাম আজাদ স্যারের সুস্পষ্ট নির্দেশনা ছিলো, রেজপন্সিভ হয়ে নয় বরং প্রো-অ্যাকটিভ হয়ে কাজ করতে হবে এবং আমার দল সেটাই করেছে এবং বর্তমানে করে যাচ্ছে। আমি বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাতে চাই আমাদের প্রধান বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাঃ বে-নজির আহমেদ স্যার এবং পরিচালক (প্রশাসন) ডাঃ সমীর কান্তি সরকার স্যারকে।
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সকল মহলে আলোচিত হচ্ছে স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের এই অর্জন। বিশেষ করে হংকং, জাপান, অষ্ট্রেলিয়া, চায়নার মতো হেভি ওয়েট আইটি নির্ভর দেশ গুলোর সাথে টেক্কা দিয়ে এই অর্জন জাতি হিসেবে আমাদের জন্য এক অসামান্য প্রাপ্তি। যথোপযুক্ত পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে সরকারের অন্যান্য বিভাগও এই উৎকর্ষ অর্জন করবে এমন আশা সংশ্লিষ্ট সকলের।