মেয়র,সাইদুল করিম মিন্টু।। কাজের মাঝে যার অবাদ আচরণ
সকাল ঘুম থেকে শুরু হয় ফজোর মানাজ দিয়ে। আর সারাদিন চলে কাজ আর কাজ।সাধারণ জনগণ তৃণমূল থেকে সব শ্রেণীমানুষের জন্য তিনি অবিরাম কাজ আর কাজ করে চলেছে।এই নেতা তৃণমূল থেকে বেড়েওঠা " আলহাজ্ব, সাইদুল করিম মিন্টু " মাঝে আছে মানুষের জন্য কাজ করার অদম্য ইচ্ছা শক্তি।ঝিনাইদহ শহরে সকল উন্নয়ন মুলক কাজ থেকে তার সর্বশ্রেণী মানুষের সাথে চলাচল।যে কোন বিষয়ে তার কাছে সংবাদ এলে তিনি মানুষের জন্য কাজ করতে ছুটে চলেন।এটা তার একটি ইচ্ছা শক্তি।ঝিনাইদহ শহরে উন্নয়ন মুলক কাজে নিজেই উপস্থিত থাকেন।ঝিনাইদহ নাম শুনতে মানুষ আতঙ্কিত হতো।সকালে পেপারপত্রিকা খুললে মনে হতো শুধু লাশের গন্ধ সে বি এন পি _ জামাত জোট সরকার আমলে।মানুসের সেই দিন কথা মনে হলে রাতে ঘুম ভেঙ্গে যেত। আজ সেই ঝিনাইদহ বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষতা আসার পর থেকে ডিজিটাল রুপে ধারণ করেছে।আজ সেই ঝিনাইদহ ডিজিটাল পৌরসভা রুপান্তরিত হয়েছে। সহজে মানুষের মৃত্যু খবর পাওয়া যায় না।সন্ত্রাস, মাদক,চুরাচালানকারী,সকল প্রকার অপকর্মথেকে এখন ঝিনাইদহ মুক্ত।
সন্ত্রাস থেকে আধুনিক পৌরসভা রুপকার একমাত্র ভিনিই।তিনি সব সময় বলেন ,আমি ঠিক,দেশ ঠিক,তার এই স্বপ্ন দেশরত্ন " শেখ হাসিনা " উন্নয়ন ও সেবা মানুষের ঘরে ঘরে পৌছে দেওয়া।এই স্বপ্ন প্রিয় নেতা কে তারা দেখেছে বিভিন্ন চরিত্রে কখনো কখনো_
ঝিনাইদহ ডিজিটাল পৌরসভা মেয়র, কখনো রিক্সাচালক বাইসাইকেল শহর উন্নয়ন মুলজ কাজ পরিদর্শন।ছাত্রীমাঝে বই বা বাইসাইকেল বিতরণ। জননেত্রী মাননীয় শেখ হাসিনা উন্নয়ন মুলক কাজ রাস্তা পতকা হাতে।বাই সাইসাইকেল কর্মীবান্ধব নেতাদের বাড়ি বাড়ি।শহরে বৃষ্টিপাত পানিবদ্ধতা পরিষ্কারকর্মী অসহাই মায়ের পাশে।ঝিনাইদহ শহরে কখনে ট্রাফিক কর্মী।গরিব অসহাই মাঝে অর্থদান।বৃদ্ধ বাবা পাশে সন্তান দায়িত্ব পালন ছাত্রলীগ পাশে অভিভাবক হিসাবে সব সময় থাকা।বঙ্গবন্ধু আদর্শ ধারণ।বঙ্গবন্ধু জন্মদিনে শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ।দেশ কে অচল করার লক্ষে বি,এন,পি__জামাত হরতাল নৈরাজ্য সৃষ্টি যাতে না করতে পারে সেই জন্য বৃষ্টি ভিজে রাস্তা হরতাল ঠেকাতে রাস্তা থাকা।১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ সপক্ষে শক্তিকে ধারণ করে ঝিনাইদহ দ্বিতীয় শহীদমিনার স্থাপন ও বাঙ্গালি জাতি পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতিভাসকার্য়শহর প্রাণকেন্দ্র প্রেরণা চত্তর নির্মাণ★শহীদ বুদ্ধিজীবি শহীদ মিনার।ঈদ দিন সকলের সাথে ঈদমাঠ
খবর বিভাগঃ
আন্তর্জাতিক
রাজনীতি
সারাদেশ
সিএইচসিপি
0 comments: