Showing posts with label শিল্প সাহিত্য. Show all posts
Showing posts with label শিল্প সাহিত্য. Show all posts

Saturday, December 16, 2017

মহান_বিজয়_দিবস ১৬ই_ডিসেম্বর বাঙালি_জাতির_অহংকার

মহান_বিজয়_দিবস ১৬ই_ডিসেম্বর বাঙালি_জাতির_অহংকার

বেনজামিন শাকিল
১৯৭১ সালের এই দিনে বিশ্বের মানচিত্রে জন্ম হয় স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ। ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসের শ্রেষ্ঠতম গৌরব ও আনন্দের দিন, লাখো শহীদানের রক্ত নদী পেরিয়ে আসা শোক আর অশ্রু এবং মা-বোনের সম্ভ্রম হারানোর সশ্রদ্ধ বেদনারও দিন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষে ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে (তৎকালীন রেসকোর্স ময়দান) হানাদার পাকিস্তানি বাহিনী যৌথবাহিনীর কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করে এবং পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ নামে একটি নতুন রাষ্ট্রের অভ্যুদ্বয় ঘটে। তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতির ২৪ বছরের ধারাবাহিক লড়াই-সংগ্রামে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ঐতিহাসিক নেতৃত্ব প্রদান করে। দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। কিন্তু পাকিস্তানের তৎকালীন স্বৈরশাসক বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের বিরুদ্ধে নানা কূটকৌশল ও ষড়যন্ত্রের পথ গ্রহণ করে স্বাধীনতাকামী শান্তিপ্রিয় ও নিরস্ত্র বাঙালি জাতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ এবং পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে নৃশংস গণহত্যা পরিচালনা করে। বাঙালি জাতির উপর পাকিস্তানি সামরিক সরকারের বর্বর নির্যাতন ও হত্যাকা-ের পরিপ্রেক্ষিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন।
তৎকালীন পাকিস্তানি সামরিক সরকার বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করলেও বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে বাঙালি জাতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে সম্মুখ যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষ শহীদের আত্মত্যাগ আর দুই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে বাঙালি জাতি পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে পরাস্ত করে পৃথিবীর বুকে সৃষ্টি করে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ। ১৬ ডিসেম্বর বীর বাঙালির বিজয় দিবস ও বাংলাদেশের জাতীয় দিবস।
#বাংলাদেশ_আওয়ামী_সেচ্ছাসেবকলীগ #সিরাজগঞ্জ_সদর_উপজেলা................
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ও স্বাধীনতাকামী বাংলাদেশের সকল মানুষের সাথে একাত্ম হয়ে বরাবরের মতো যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর এবং উৎসব মুখর পরিবেশে "মহান বিজয় দিবস ২০১৭"
উদযাপন করবে।।
বেনজামিন শাকিল
সাংগঠনিক সম্পাদক
বাংলাদেশ আওয়ামী সেচ্ছাসেবকলীগ
সদর উপজেলা, সিরাজগঞ্জ ।।

Wednesday, December 13, 2017

মৃত্যুহীন যে বীর প্রথম গেয়েছেন জয় বাংলার গান মোঃ আব্দুল বারী, সি.এইচ.সি.পি হাজরাহাটি কমিউনিটি ক্লিনিক

মৃত্যুহীন যে বীর প্রথম গেয়েছেন জয় বাংলার গান মোঃ আব্দুল বারী, সি.এইচ.সি.পি হাজরাহাটি কমিউনিটি ক্লিনিক

মোঃ আব্দুল বারী, সি.এইচ.সি.পি, হাজরাহাটি কমিউনিটি ক্লিনিক,

মৃত্যুহীন যে বীর প্রথম গেয়েছেন জয় বাংলার গান ,
তিনিই গড়েছেন বাংলাদেশ,তিনিই আমার জাতির জনক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।।আমাদের মেরে বা (সিএইচসিপিকে) কষ্টে রেখে ,দক্ষিণ এশিয়ায় রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিক , এর প্রতিদান কাদের একটু ভেবে দেখা উচিত, যারা আমাদের নিয়ে ছিনিবীনি খেলছে তাদের ভাল হবে না !তারা শুধু কলুর বলদের মতো আমাদের দিয়ে কাজ করে নিয়ে স্বাস্হ্য খাতের সুনাম বয়ে আনছে , আর রাজস্ব করনের বেলায় শুধু প্রসেসিং। আমরাতো কার মাথা নিয়ে ঘামাই না বরং যার যার কাজ তার তার কাছে।আমরা বিশ্ব সমাদিত এবং বিশ্বে রোল মডেল, সাম্প্রতিক সময়ে স্বাস্থ্য খাতে বাংলাদেশের অর্জনকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের জন্য মডেল হিসেবে অভিহিত করছে উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের গরীব মানুষের জন্য চিকিৎসা সহজলভ্য করতে নতুন নতুন উদ্ভাবনী বাস্তবায়নের নির্দেশ দিচ্ছেন। গ্রামে গ্রামে চালু হওয়া ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক তার অন্যতম। ক্লিনিকগুলোর মাধ্যমে আজ তৃণমূল পর্যায়ের মানুষ মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছে। যার কারণে বর্তমান সময়ে মা ও শিশু মৃত্যুর হার কমিয়ে বাংলাদেশ এমডিজি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।আমাদের কাজের সুনাম নিয়ে তাদের বুঝি কষ্ট হয়। তারা ভাবে আমরা চিকিৎসা ডিগ্রী নিয়েও তাদের সমকক্ষ সুনাম বয়ে আনতে পারি নাই।যারা আমাদের দুশমন ভাবে, তারা কাজের ফাঁকি দেয়, এজন্য বড় বড় কথা বলে বেড়াই। যারা আমদের দুশমন ভাবে তারা যদি প্রকৃত শিক্ষা গ্রহন করত তাহলে অন্যের দোষ বলত না? কথাই আছে না লোকে যারে বড় বলে সেই বড় হয় আর নিজে যারে বড় বলে সেই বড় নয়। তারা মানুষ নামের কলম্ক।আগের মানুষ বলেছে না অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী , তারা এখন তাই।তাই বলছি রাখে আল্লা মারে কে আর মারে আল্লা রাখে কে, আমাদের সুনামের সুফল কউ ঠেকাতে পারবেনা ইনসাআল্লা।কুচক্রী ও রাজাকার নিপাত যাক,,,স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় রক্ষা পাক।পরিশেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন ও অঙ্গীকার পূরণ হোক এই কামনা করি।

Tuesday, December 12, 2017

একটা গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট। দয়া কররে একটু পড়ুন

একটা গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট। দয়া কররে একটু পড়ুন

‎JS Jamirul Islam‎ 

স্বামী প্রথম রাতেই স্ত্রীকে বলছে, দেখ
আমি এই বিয়েতে রাজি ছিলাম না, আমার
পরিবার জোর পূর্বক বিবাহ দিয়েছে, সো
তোমার মতো তুমি, আর আমার মতো আমি।
স্ত্রী একদম চুপ, কিন্তু হতাশ হলেন না।
মধ্যে রাতে স্ত্রী তাহাজ্জুদ সালাতের
জন্য উঠলেন, স্বামীর এলোমেলো চুলে
শীতল পরশ হাতখানা বুলিয়ে দিয়ে, আলতো
করে কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে
বলল, চলুন আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করি, আর
আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করার একমাত্র
সেতু হলো সালাত, স্বামী চোখ খুলে
স্ত্রীর মুখের দিকে তাকিয়ে অবাক, কি
মিষ্টি হাসি, অপূর্ব চাহনি, স্বামী বলল
তুমি যাও, আমি ঘুমাবো, সকালে কাজ
আছে,,,,
স্ত্রী বলল আমি আপনাকে জান্নাতের পথে
ডাকছি, সুখ, শান্তি, সচ্ছলতা, সম্মৃদ্ধির
পথে ডাকছি, স্বামী বলল ওকে ঠিক আছে,
তাহলে আমাকে জান্নাতে নিয়ে যাও,
স্ত্রী বলল তাহলে ওযু করে এসে আল্লাহর
কাছে জান্নাত চাও পেয়ে যাবে, স্বামী
বলল আমি অনেক সুখ চাই, স্ত্রী বলল
পৃথিবীর সবাই সুখের ক্রেতা, আর আল্লাহ
রাব্বুল আলামিন হলেন একাই সুখের
বিক্রেতা, স্বামী বলল কিভাবে, স্ত্রী
বলল, আল্লাহ মুমিন ব্যাক্তির জান ও মাল
ক্রয় করে নিয়েছেন জান্নাতের বিনিময়ে।
স্বামী বলছে আমি তো খারাপ, আর তুমি
এই জামানার একজন পুত ও পবিত্র নারী,
আমার মতো একজন অপবিত্র ছেলের সাথে
তুমি জীবন কাটাতে পারবেনা,,,,,
স্ত্রী বলল, আপনার সমস্ত শরীর যদি হযরত
আইয়ুব (আঃ) মতো পোকাই ভরে যায়, তবে
আমি বিবি রহিমার মতো আপনার পাশে
থেকে সেবা যত্ন করবো। আপনার সাথে
বিয়ের পর, আপনার সম্পদ, আমার ইজ্জত,
সবই আপনার আমানত, আর এই আমানতের
খিয়ানত আমি কখনোই করবোনা, আমাদের
ঘরটা রাসূলের ঘরের মতো হোক,,,, দিনের
পর দিন রান্না না হোক, কিন্তু আপনার
মুখে মুক্তা ঝরা হাসি থাকুক,,,,,,,,
স্বামী ভাবছে, এমন জীবন সঙ্গীনি
ভাগ্যক্রমে পেয়েছি, আর তাকে অবহেলা
নয়, বরং আমার শরীরের একটা অংশ করে
নিই, স্বামী তার স্ত্রীকে বলছে, আমাকে
জান্নাতে নিয়ে যাবে বললে, কিন্তু
এটাতো বললে না যে, জান্নাতে আমার
বুকে মাথা রেখে, এমন মিষ্টি পরশ বুলাবে
কিনা।
স্ত্রী চোখের পানি ছেড়ে দিয়ে, মাথা
নাড়িয়ে হ্যাঁ সূচক বাক্য প্রকাশ করলো।
আপনার স্বামী যেমনই হোক না কেন, সে
তো আর ফেরাউন নয়, তাহলে তাকে
জান্নাতের দিকে ডাকুন, আর আমি এটা
বিশ্বাস করি, সমস্ত ছেলেই ভালবাসার
কাছে হেরে যায়, আর মেয়েরা ভালবাসার
ক্ষেত্রটি ছেলেদের চাইতে ভাল বুঝে, যার
কারনে আল্লাহ মেয়েদেকে মা
বানিয়েছেন।
সংগ্রহিত
পৃথিবীতে হরেক রঙের মানুষ, হরেক মত হরেক পথ ।

পৃথিবীতে হরেক রঙের মানুষ, হরেক মত হরেক পথ ।

Khugesta Nur E Naharin
পৃথিবীতে হরেক রঙের মানুষ, হরেক মত হরেক পথ । সব মত সব পথ কখনও কখনও মিলে কখনও বিরোধ হয় কখনও বা সমান্তরালে চলে। পৃথিবীতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে সময়। যারা সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হয় তাঁরাই মূলত বিজয়ী হয়। অনেকে আবার মনে করে এতো প্রতিযোগিতা সময়ের সাথে চলার দরকার কি ! সময়কে অনুভব করার জন্য প্রয়োজন অলসতা । তাঁদের মতে যারা সময়ের সাথে দৌড়ে চলে তাঁরা মূলত জীবনটাকে উপভোগ করতে পারে না, জীবন তাঁদের ফাঁকি দেয়।
কিছুদিন যাবৎ লক্ষ্য করছি অনেকেরই মৃত্যু ভাবনা মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। মৃত্যু বিলাসিতা ! আমার মৃত্যুর পর অমুকে কাঁদবে, অমুকে কষ্ট পাবে, অমুকে অসহায় অনুভব করবে, সে একা হয়ে যাবে ইত্যাদি ইত্যাদি। প্রতিটি মানুষের জীবনেই কোন না কোন পর্যায়ে বিশেষ কোন সংকটময় মুহূর্তে মৃত্যু ভাবনা কাজ করবে এটাই স্বাভাবিক। মহান আল্লাহ্‌ পাঁকের নির্দেশ, '' প্রতিটি মোমিন মুসলমান প্রতিটি মুহূর্তে প্রতিটি কাজে আল্লাহ্‌ কে স্মরণ করবে''। অর্থাৎ তাঁদের কোন কাজে বা কথায় অন্য কেও যেন তিল পরিমাণও ক্ষতির সম্মুখীন না হয়। অনেকে আবার ভুল ব্যাখ্যা করে বলেন, '' আল্লাহ্‌ও তো তাঁকে ভয় করতে বলেছেন'' । এমন ভাবে উপস্থাপন করে, '' যেন স্বয়ং আল্লাহ্‌ পাঁক ভয়ঙ্কর কেও''। নাউজুবিল্লাহ ! সৃষ্টিকর্তা কখনও তাঁর সৃষ্টির প্রতি হৃদয়হীন হতে পারে না বলেই আমার বিশ্বাস। তাই প্রতিটি প্রাপ্তিতে তাঁর শুকুর গুঁজার করে বলি আলহামদুলিল্লাহ্‌, প্রতিটি অপ্রাপ্তিতে তাঁরই কোন অদৃশ্য ইশারায় কোথাও না কোথাও ভালোর অনুসন্ধানে লিপ্ত হই।
একটি মানুষ জীবনের এতোটা পথ পারি দিবে আর তাঁর জীবনে কোন দুঃখ, কষ্ট, হতাশা না পাওয়া থাকবে না , তা কি করে হয় ! তাই বলে এতো তাড়াতাড়ি মৃত্যু চিন্তা অর্থাৎ পরাজয়কে সহজ মেনে নেওয়া। প্রতিটি জীবনে কঠিন একটা সময়ে এমন মৃত্যু চিন্তা কাজ করে । চাওয়ার সাথে পাওয়া গুলো যখন মিলানো যায় না ঠিক সেই সময়টাতে। সারা দিনমান জুড়ে নিজের সাথে নিজের সংঘর্ষ । দ্বিধাগ্রস্ত মন বলে , '' আমি কি পৃথিবীর অনুপযুক্ত''! অভিমানী মন বলে, ''পৃথিবীটারই ক্ষমতা নেই আমাকে ধারণ করার '' !
পৃথিবীতে স্বল্প সংখ্যক মানুষ আছে, যারা সৌভাগ্য নিয়ে জন্মায়। তাঁরা চাওয়া মাত্র নিমিষেই সব কিছু পায়। আর এতো প্রাপ্তিই এক সময় কাল হয়ে দাঁড়ায়, তাঁদের জীবন বিমুখ করে তুলে। কারণ জীবনের কাছে তাঁদের আর কিছু চাওয়া বা পাওয়ার থাকে না বলে বেঁচে থাকাটা এক সময় মূল্যহীন মনে হয় ।
পৃথিবীতে প্রতি নিয়ত একজন সুস্থ মানুষ যেমন মৃত্যু চিন্তা করে, আবার মৃত্যু শয্যায় শায়িত একজন ব্যক্তি বাঁচার আকুতি জানায়, প্রাণ-পণ চেষ্টা করে । প্রতিটি জীবনে মৃত্যু অবধারিত জেনেও সম্মুখ মৃত্যুকে মেনে নেওয়া এতো সহজ নয়। মানুষ মৃত্যুর যত কাছে যায় বাঁচার আকাঙ্ক্ষা ততো প্রগাঢ় হয়। যারা আত্মহত্যা করে তাঁরাও মূলত বাঁচতেই চেয়েছিল। মৃত্যুর পর মানুষের হৃদয়ে বেঁচে থাকার আকুতি থেকেই এই নিষ্ঠুর পথ বেছে নেওয়া।
পৃথিবীতে যত না পাওয়া থাকুক, কষ্ট থাকুক, মালিন্য হীন হৃদয়ে পৃথিবীর মুক্ত হাওয়ায় যে শ্বাস নেওয়া সেটাই সবচেয়ে সুন্দর, সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি।
শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কের যাত্রা শুরু হলো

শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কের যাত্রা শুরু হলো

উদ্বোধন করা হলো দেশের প্রথম সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক- ‘শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক, যশোর’। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ রোববার ঢাকায় নিজ বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পার্কটি উদ্বোধন করেন। উদ্বোধন কালে প্রধানমন্ত্রী নবীন উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি এই পার্কে বিদ্যমান সুযোগ সুবিধা কাজে লাগিয়ে দেশকে প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার উপযুক্ত সফটওয়্যার তৈরির ওপর গুরুত্বারোপ করেন।যশোর শহরের নাজিরশঙ্করপুর এলাকায় নিজস্ব জায়গায় এই পার্কটি তৈরি করা হয়েছে। এতে খরচ হয়েছে ৩০৫ কোটি টাকা।আজ বেলা একটার ঠিক আগে গণভবন থেকে সুইচ টিপে পার্ক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সে সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।