Showing posts with label বিনোদন. Show all posts
Showing posts with label বিনোদন. Show all posts

Thursday, July 11, 2019

ঝিনাইদহে পরিবার পরিকল্পনা আয়োজনে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

ঝিনাইদহে পরিবার পরিকল্পনা আয়োজনে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত


জনসংখ্যা ও উন্নয়নে আন্তর্জাতিক সম্মেলনের ২৫ বছর: প্রতিশ্রুতির দ্রুত বাস্তবায়ন’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ঝিনাইদহে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালে জেলা প্রশাসন ও জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের আয়োজনে কালেক্টরেট চত্বর থেকে একটি র‌্যালি বের করা হয়। র‌্যালিটি শহরের বিভিন্ন সড়ক ঘুরে একই স্থানে গিয়ে শেষ হয়। পরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। 
জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক ডা: জাহিদ আহম্মেদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জেলা পরিষদের সচিব রেজাই রাফিন সরকার, সিভিল সার্জন ডা: সেলিনা বেগম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আরিফ-উজ-জামান, রবিউল ইসলাম, জেলা বিএমএ’র সাধারণ সম্পাদক ডা: দুলাল চক্রবর্তী, সাবেক উপাধ্যক্ষ এন এম শাহজালাল। এসময় বক্তারা, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন করে সুখী ও সমৃদ্ধ দেশ গড়তে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।

Tuesday, March 12, 2019

 হরিশংকরপুর জে সি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে’এ বার্ষিক ক্রীড়া, সাংস্কৃতিক, পুরস্কার বিতরণ ও এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

 হরিশংকরপুর জে সি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে’এ বার্ষিক ক্রীড়া, সাংস্কৃতিক, পুরস্কার বিতরণ ও এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত


ঝিনাইদহ প্রতিনিধি।। ঝিনাইদহ আজ ০৯/০৩/২০১৯ শনিবার  হরিশংকরপুর জে সি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে’এ বার্ষিক ক্রীড়া, সাংস্কৃতিক, পুরস্কার বিতরণ ও এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জনাব খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদ সাবেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান সভাপতি ১০ নং হরিশংকরপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও সভাপতি কার্যনির্বাহী সংসদ জেসি মাধ্যমিক বিদ্যালয় হরিশংকরপুর।

উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আগামী ২৪ মার্চ ঝিনাইদহ সদর উপজেলা পরিষদের আওয়ামীলীগের মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী ( নৌকা মার্কা) জনাব মোঃ এডঃ  আব্দুর রশিদ সভাপতি ঝিনাইদহ সদর থানা আওয়ামীলীগ।

প্রধান বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ শহিদুল ইসলাম হিরন সাধারন সম্পাদক ঝিনাইদহ সদর থানা আওয়ামীলীগ।

বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জনাব বাবু বিকাশ কুমার বিশ্বাস সাবেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান সভাপতি ১১ নং পদ্বাকার ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ।

জনাব মোঃ ফয়েজউল্লাহ ফয়েজ সাবেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান সভাপতি ১২ নং দোগাছী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ।

জনাব মোঃ সোমশের হোসেন ( সোম) সভাপতি কৃষক লীগ ঝিনাইদহ জেলা।

জনাব মোঃ নুরই আলম বিপ্লব ভাইচ চেয়ারম্যান প্রার্থী ঝিনাইদহ সদর উপজেলা পরিষদ (  তালা মার্কা)।

জনাবা আরথী দত্ত মহিলা ভাইচ চেয়ারম্যান প্রার্থী ( হাস মার্কা)।

আরো উপস্থিত ছিলেন হরিশংকরপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের বিভিন্ন নেত্রী বৃন্দ স্কুলের শিক্ষক, শিক্ষাকা ও ছাত্র ছাত্রী।
উক্ত অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন জনাব মোঃ আবু আহমেদ বিশ্বাস প্রধান শিক্ষক জে সি মাধ্যমিক বিদ্যালয় হরিশংকরপুর।

Thursday, July 5, 2018

জাতিসংঘের জনপ্রশাসন বিভাগের প্রতিনিধির দল

জাতিসংঘের জনপ্রশাসন বিভাগের প্রতিনিধির দল

নিজস্ব প্রতিনিধি
জাতিসংঘের জনপ্রশাসন বিভাগের প্রতিনিধিদের কাছে ডেটা বিশ্লেষণ ও ব্যবস্থাপনায় স্বাস্থ্যের আইসিটি ব্যবহার প্রদর্শন করা হচ্ছে। তাদের মুখ নেভিগেশন mesmerized চেহারা সত্যিই গর্ব একটি বিষয় ছিল। আমাদের কৃতিত্বের একটি বিশ্বব্যাপী প্রদর্শন তার পথে চলেছে। উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য বিভাগে মহাপরিচালক অধ্যাপক অধ্যাপ আবদুল কালাম আজা

Sunday, December 31, 2017

সারা বাংলাদেশের আমার প্রিয় সহকর্মীবৃন্দ ইংরেজি নববর্ষ ২০১৮-র শুভেচ্ছা নিন।

সারা বাংলাদেশের আমার প্রিয় সহকর্মীবৃন্দ ইংরেজি নববর্ষ ২০১৮-র শুভেচ্ছা নিন।

অধ্যাপক ডাঃ আবুল কালাম আজাদ

সারা বাংলাদেশের আমার প্রিয় সহকর্মীবৃন্দ
ইংরেজি নববর্ষ ২০১৮-র শুভেচ্ছা নিন।
সকলে মিলে স্বাস্থ্যখাতের অজস্র সাফল্য দিয়ে ২০১৮ সালকে স্মরণীয় করে রাখবো এই হোক আমাদের প্রতিজ্ঞা।
নিজের যতটুকু সাধ্য তা দিয়ে আপনাদের সাহায্য করার চেষ্টা করবো।
-অধ্যাপক ডাঃ আবুল কালাম আজাদ, মহাপরিচালক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

Thursday, December 21, 2017

"সময় কাটুক বিনোদনের সাথে" Chcp Ahmed Riyaj চ্যানেল টি সাবস্ক্রাইব করুন।

"সময় কাটুক বিনোদনের সাথে" Chcp Ahmed Riyaj চ্যানেল টি সাবস্ক্রাইব করুন।

"সময় কাটুক বিনোদনের সাথে"
এই প্রত্যয় নিয়ে এবার আসছি আপনাদের সামনে
৩টি ভিন্ন চরিত্রে। দেখতে রাজ মিডিয়া
চ্যানেল টি সাবস্ক্রাইব করুন। দেখা হবে রাজ মিডিয়ার পর্দায়।


Friday, December 15, 2017

 ঝিনাইদাহ সিভিল সার্জন কার্যালয়  স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সদর ঝিনাইদাহ শ্রদ্ধাঞ্জলী নিবেদন।

ঝিনাইদাহ সিভিল সার্জন কার্যালয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সদর ঝিনাইদাহ শ্রদ্ধাঞ্জলী নিবেদন।

মো তানভীর আহম্মেদ 

১৬ই ডিসেম্বর। মহান বিজয় দিবস। দিনটি জাতির জন্য পরম গৌরবের। ১৯৭১ সালের এই দিনে নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধ শেষে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে আত্মসমর্পণ করেছিল পাক হানাদার বাহিনী। বিজয়ের অনুভূতি সবসময়ই আনন্দের। তবে একই সঙ্গে দিনটি বেদনারও। অগণিত মানুষের আত্মত্যাগের ফসল আমাদের স্বাধীনতা এবং এটি আমাদের সবার গর্বমহান বিজয় দিবসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলী নিবেদন।
ঝিনাইদাহ সিভিল সার্জন কার্যালয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সদর ঝিনাইদাহ

“ঝিনেদা আঞ্চলিক ভাষা গ্রুপ” এর অভিষেক  প্রণের উচ্ছাসে মেতে ওঠা এক দিন

“ঝিনেদা আঞ্চলিক ভাষা গ্রুপ” এর অভিষেক প্রণের উচ্ছাসে মেতে ওঠা এক দিন

ঝিনাইদহের হারিয়ে যাওয়া আঞ্চলিক ভাষা রক্ষা, বাক্যের প্রচলন ও কথন ধরে রাখার জন্য গঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়নের কেষ্টপুর গ্রামে এ উপলক্ষ্যে এক জমকালো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। দিন ব্যাপী আয়োজিত অনুষ্ঠানটির স্থান নির্বাচন করা হয় “ঝিনেদা আঞ্চলিক ভাষা গ্রুপে”র ক্রিয়েটার ও সাধারণ সম্পাদক আমেরিকা প্রবাসি তরিকুল ইসলাম মিঠুর দৃষ্টিনন্দন বাগান বাড়িতে। সভার শুরুতে গ্রুপের সভাপতি ও ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক আসিফ ইকবাল কাজল স্বাগত বক্তব্য রাখেন। তিনি তার বক্তৃতায় আঞ্চলিক ভাষা গ্রুপের সৃষ্টি ও বর্তমান প্রেক্ষাপটে প্রয়োজনের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন বর্তমান প্রজন্ম গ্রামের সহজ সরল মানুষের মুখের কথা ভুলে যেতে বসেছে। গ্রামাঞ্চলে এখনো মানুষ আঞ্চলিকতাকেই প্রাধান্য দেয়। সেই আঞ্চলিক ভাষা রক্ষা, বাক্যের প্রচলন ও কথন ধরে রাখার জন্য বৃহৎ এই গ্রুপের সৃষ্টি যা অল্প সময়ে দেশ বিদেশে বসবাসরত ঝিনাইদহের মানুষের মাঝে সাড়া ফেলেছে। এই গ্রুপ সৃষ্টির জন্য তিনি “ঝিনেদা আঞ্চলিক ভাষা গ্রুপে”র ক্রিয়েটার ও সাধারণ সম্পাদক আমেরিকা প্রবাসি তরিকুল ইসলাম মিঠুকে ধন্যবাদ জানান। সভাপতির বক্তব্যের পর পরিচয় পর্বে কমিটির ৬৮ জনের নামের তালিকা পড়ে শুনান গ্রুপের সহ-সভাপতি ও উজির আলী প্রাইমারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলাম লিকু। অভিখেশ অনুষ্ঠানে মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান খুরশিদ হাসান ও এলাকার গন্যমান্য মানুষ উপস্থিত ছিলেন। কমিটির সভাপতি হলেন, সাংবাদিক আসিফ ইকবাল কাজল, সহ-সাপতি অসিত সিং, গোলাম সারোয়ার, রাসেল রানা, সাইফুল ইসলাম লিকু, সাধারণ সম্পাদক আমেরিকা প্রবাসি তরিকুল ইসলাম মিঠু, সহ-সাধারণ সম্পাদক সুলাইমান হোসেন, আশরাফুল আলম, মহিলা সম্পাদিকা খায়রুন্নাহার ঝর্ণা, সহ-সম্পাদিকা শামিমা আক্তার, ফাতেমা সরোয়ার, সাংগঠনিক সম্পাদক মনোয়ার কাইসার, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক উম্মে মাহমুদা আনোয়ার তরু, অর্থ সম্পাদক শারমিন আক্তার, সহ- অর্থ সম্পাদক আসমা আক্তার লিজা, অফিস সম্পাদক জাম্মিম হোসেন সবুজ, সহ- অফিস সম্পাদক সোহাগ স্বপ্ন, আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক সজিব প্রবাসি, সহ- আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক নাজমুল হুদা তুফান, প্রচার সম্পাদক পলাশ হোসেন, সহ-প্রচার সম্পাদক রেক্সোনা আফরোজ, শিক্ষা সম্পাদক নাসির উদ্দীন, সহ শিক্ষা সম্পাদক রাহাত জ্যোতি, ক্রীড়া সম্পাদক সিজুল খাঁন, সহ ক্রীড়া সম্পাদক রাহাত উল আলম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, সহ- সাংস্কৃতিক সম্পাদক তুহা জান্নাত, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক এফ জে ওয়াহেদ, সহ- দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক আরিফ খাঁন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান সম্পাদক সুরাইয়া পারভিন, সহ-স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান সম্পাদক সেলিনা পারভিন, সমাজ কল্যান সম্পাদক মোর্শেদ উল আলম, সহ- সমাজ কল্যান সম্পাদক আলমগীর হোসাইন, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ইসলাম উদ্দীন, সহ- ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ সাহেব আলী, পরিকল্পনা ও যোগাযোগ সম্পাদক মাসুদ আহম্মেদ, সহ- পরিকল্পনা ও যোগাযোগ সম্পাদক জে হক বাবু, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক শাহাদত হোসাইন, সহ- তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক মিজু আহম্মেদ, সাহিত্য সম্পাদক আব্দুর রশিদ, সহ-সাহিত্য সম্পাদক মাহমুদা সুলতানা রুমা, কার্যকরী পরিষদের সদস্য হলেন, যুথিকা হাসান, রাজু আহম্মেদ, এবিএম বাধন হাসান, পিয়াস প্রবাসি, মতিয়ার রহমান, রবিউল ইসলাম খোকন, নাজমুল হোসেন, আসমাউল হুসনা, সুলতানা শিরিন, শিরিন রোবায়েত, শাহনাজ শানু, ইমরান শেখ, মাহবুবুর রহমান, মনিরা আক্তার, রতন আলী, বিথি আফ্রদিতি, এস এম মামুন, মোঃ এনাম, সোনালী সাইদ, সাব্বির হোসেন জুয়েল, সজল মনি ও সেলিম বংকিরা। এছাড়া কমিটিতে উপদেষ্টা হিসেবে আছেন মানবাধিকার কর্মী সাংবাদিক আমিনুর রহমান টুকু, ঝিনাইদহ চেম্বারের সভাপতি মীর নাসির উদ্দীন, মঞ্জুরুল হাফিজ রাজু, এটিএম ওয়াহিদুজ্জামান ও সাইফুল ইসলাম।

Wednesday, December 13, 2017

মৃত্যুহীন যে বীর প্রথম গেয়েছেন জয় বাংলার গান মোঃ আব্দুল বারী, সি.এইচ.সি.পি হাজরাহাটি কমিউনিটি ক্লিনিক

মৃত্যুহীন যে বীর প্রথম গেয়েছেন জয় বাংলার গান মোঃ আব্দুল বারী, সি.এইচ.সি.পি হাজরাহাটি কমিউনিটি ক্লিনিক

মোঃ আব্দুল বারী, সি.এইচ.সি.পি, হাজরাহাটি কমিউনিটি ক্লিনিক,

মৃত্যুহীন যে বীর প্রথম গেয়েছেন জয় বাংলার গান ,
তিনিই গড়েছেন বাংলাদেশ,তিনিই আমার জাতির জনক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।।আমাদের মেরে বা (সিএইচসিপিকে) কষ্টে রেখে ,দক্ষিণ এশিয়ায় রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিক , এর প্রতিদান কাদের একটু ভেবে দেখা উচিত, যারা আমাদের নিয়ে ছিনিবীনি খেলছে তাদের ভাল হবে না !তারা শুধু কলুর বলদের মতো আমাদের দিয়ে কাজ করে নিয়ে স্বাস্হ্য খাতের সুনাম বয়ে আনছে , আর রাজস্ব করনের বেলায় শুধু প্রসেসিং। আমরাতো কার মাথা নিয়ে ঘামাই না বরং যার যার কাজ তার তার কাছে।আমরা বিশ্ব সমাদিত এবং বিশ্বে রোল মডেল, সাম্প্রতিক সময়ে স্বাস্থ্য খাতে বাংলাদেশের অর্জনকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের জন্য মডেল হিসেবে অভিহিত করছে উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের গরীব মানুষের জন্য চিকিৎসা সহজলভ্য করতে নতুন নতুন উদ্ভাবনী বাস্তবায়নের নির্দেশ দিচ্ছেন। গ্রামে গ্রামে চালু হওয়া ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক তার অন্যতম। ক্লিনিকগুলোর মাধ্যমে আজ তৃণমূল পর্যায়ের মানুষ মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছে। যার কারণে বর্তমান সময়ে মা ও শিশু মৃত্যুর হার কমিয়ে বাংলাদেশ এমডিজি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।আমাদের কাজের সুনাম নিয়ে তাদের বুঝি কষ্ট হয়। তারা ভাবে আমরা চিকিৎসা ডিগ্রী নিয়েও তাদের সমকক্ষ সুনাম বয়ে আনতে পারি নাই।যারা আমাদের দুশমন ভাবে, তারা কাজের ফাঁকি দেয়, এজন্য বড় বড় কথা বলে বেড়াই। যারা আমদের দুশমন ভাবে তারা যদি প্রকৃত শিক্ষা গ্রহন করত তাহলে অন্যের দোষ বলত না? কথাই আছে না লোকে যারে বড় বলে সেই বড় হয় আর নিজে যারে বড় বলে সেই বড় নয়। তারা মানুষ নামের কলম্ক।আগের মানুষ বলেছে না অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী , তারা এখন তাই।তাই বলছি রাখে আল্লা মারে কে আর মারে আল্লা রাখে কে, আমাদের সুনামের সুফল কউ ঠেকাতে পারবেনা ইনসাআল্লা।কুচক্রী ও রাজাকার নিপাত যাক,,,স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় রক্ষা পাক।পরিশেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন ও অঙ্গীকার পূরণ হোক এই কামনা করি।
যেদিন মাননীয় এমপি মহোদয় জাতীয় সংসদে বলেছিল কমিউনিটি ক্লিনিক কে যদি ফুলের বাগান

যেদিন মাননীয় এমপি মহোদয় জাতীয় সংসদে বলেছিল কমিউনিটি ক্লিনিক কে যদি ফুলের বাগান

মিজান সিএইচসিপির
যেদিন মাননীয় এমপি মহোদয় জাতীয় সংসদে বলেছিল কমিউনিটি ক্লিনিক কে যদি ফুলের বাগান ভাবেন তাহলে সিএইচসিপি ঐ বাগানের পরিচর্যাকারী তাহলে কি সেদিন তিনি ভুল বা মিথ্যা কথা বলেছিলেন?আবুল কালাম আজাদ স্যার বলেছিলেন মাঠ পর্যায়ে যে সমস্ত স্টাফ আাছে তাদের মোধ্যে সিএইচসিপিরা বেশি কাজ করে এ কথাও কি স্যার মিথ্যা বা ভুল বলেছিল?কমিউনিটি ক্লিনিক বিশ্ব দরবারে আজ রোল মডেল এটা কাদের মাধ্যোমে সম্ভব হয়েছে?বিরোধী দলের কাজ বিরোধীতা করা সরকার যে কাজটিই করুক হয় সেটা ভালো আর না হয় মন্দ বিরোধী দলের কাজ বিরোধিতা করবেই।আমার মনেহয় এই কাজটি যিনি বা যাহার করেছেন তারা নিশ্চয় স্বাস্থ্য বিভাগের রাজাকার।প্রধানমন্ত্রীর স্পর্শ কাতর সফল এবং প্রশংশিত কমিউনিটি ক্লিনিক কে আবার গরুর গোহাল বানাতে চান? এবার ছার দেওয়া হবেনা নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রীর ভাবমূর্তি নষ্ট করার পায়তারা করার জায়গা পাচ্ছেন না সময় থাকতে ভালো হয়ে যান ঐ সমস্ত রাজাকার মির্জাফোর রা।সাহস থাকলে ঐ এনজিও কর্মি আপনি সামনে আসুন আর কোন এনজিওর কর্মি আপনি প্লিজ আপনি সামনে আসুন।

Tuesday, December 12, 2017

কোন পত্রিকা (কালের কন্ঠ নাকি)?  কমিউনিটি ক্লিনিকের বিরুদ্ধে জঘন্য প্রচারণা!

কোন পত্রিকা (কালের কন্ঠ নাকি)? কমিউনিটি ক্লিনিকের বিরুদ্ধে জঘন্য প্রচারণা!

এম শামিম রেজা

দেখেই তো মনে হচ্ছে ফরমায়েশি অভিযোগ! এমন ভাব যে, উন্নয়ন কর্মী হয়েও তিনি জানেন না কমিউনিটি ক্লিনিক কি, কারা এখানে সেবা দেয়।উনি বুকে ব্যাথা নিয়ে দূর্গম চরে গেছেন!!!?? মাছ খোকো সাংবাদিকের এ লেখায় পাত্তা দেওয়ার দরকার নেই, অনেক বড় বড় বিশ্ব নন্দিত প্রতিষ্ঠান এই কার্যক্রম মূল্যায়ন করছে। আমাদের আশাবাদী হওয়ার অনেক কিছু আছে। হতাশ হবেন না। সিএইচসিপি’রা চিকিৎসা দেয় না। তাদের হাতে আছে এমোক্সিসিলিন 250 মিঃগ্রাঃ আর মেট্রোনিডাজলের মতো এন্টিবায়োটিকস, আর কোন এন্টিবায়োটিকস তারা ব্যবহার করে না, তারা যে আসলে কমিউনিটি ক্লিনিক সর্ম্পকে জানে না সেটা প্রমানিত! অন্য কোন মোটিভও থাকতে পারে!!।
ঐ সলায়মান আর সাম্বাদিক কি জানেন না প্রমত্তা মেঘ্নার চরে ডাক্তার পাওয়া যাইবেক না!! আর ডিপ্লোমা, প্যারামেডিক তাহারা তো সহায়ক নয় ডাক্তারের চেয়ে বেশি। শিক্ষিত উন্নয়ন কর্মী যুবক সলায়মান ঐ দুর্গম জায়গায় কমিউনিটি ক্লিনিক দেখিয়া অবাক না হইয়া, ক্লিনিকের দশা দেখিয়া, বহু কষ্টে শহরে গিয়া কালের কণ্ঠের এই সাম্বাদিক এর সাথে দেখা হইল। আর উনি গরু নদীতে নামাইয়া, গরুর রচনা...... কমিউনিটি ক্লিনিক ভালো না ... এর কর্মীরা ভালো না। ইত্যাদি। এই বাবস্থা যারা চালান তাদের কারো মন্তব্য নাই, যাহাদের নাম আসিয়াছে, তাহাদের বিষয়ে খোঁজখবর নিলে দেখা যাবে সব ব্যক্তিগত মতামত, কোন গবেষণা বা জরিপের ফল নয়, কাউকে হয়ত খুজেই পাওয়া যাবে না!
সিসিতে ডাক্তার (তারা বলে না), তারা বলতে চায় ডিপ্লোমা/ প্যারামেডিক স নিয়োগ দিলে ভালো হয়, তারা জনগণ কে চিকিৎসা সেবা দিবে। কিন্তু কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের লক্ষ্য উদ্দেশ্য আলাদা। কমিউনিটি ক্লিনিক তার লক্ষে্য বহুদূর এগিয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য বাবস্থা জোরদার করতে পারলে, একটি কার্যকরী রেফারেল বাবস্থা গড়ে তুলতে পারলেই কাংখিত লক্ষ্য অর্জন সম্ভব। Community Clinik is for Health Education & Promotion!! (প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা থাকা সাপেক্ষে বিশেষ সেবা যেমন নরমাল ডেলিভারি সেবা দেওয়া হয়) ছোট খাটো কাঁটা ছেড়া জ্বর জারি সর্দি কাশি সীমিত নিরাময় সেবা। এর চেয়ে বেশি হলে রেফার! স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের কর্মীরাও এখানে কর্মরত আছেন। সলায়মান যেমন নিজেই বুঝতে পেরেছে তার জন্য পারাসিতামল কিংবা Entacid নয়, তেমনি বেশীর ভাগ মানুষ এসে সোজা ওষুধের নাম ধরে চায়, বাড়িতে থাকা, বউ ছেলেমেয়েদের জন্য চায়, মাস্তান, ক্ষেত্র বিশেষে সুপারভাইজার, প্রভাবশালী এসে বাড়তি ওষুধ চায়!! আর জ্ঞানী সাম্বাদিক একটা সিসির আজগুবি উদাহরণ দিয়ে সারা দেশের সিসির জাত মারলেন! (কত বড় পদ্ধতিগত ভুল!!)। যেখানে দেশে বিদেশে এই কার্যক্রম আজ নন্দিত! মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজে এর অগ্রগতি, ভালো মন্দ দেখভাল করেন।
এই নেতিবাচক, মনগড়া সংবাদ এবং বিশ্লেষণ এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হওয়া দরকার। সস্তা মন্তব্য করে একটি রাজনৈতিক অঙ্গীকার, সরকারের লক্ষ্যকে অবমাননা করা মেনে নেওয়া যায় না!
(সাধু ও চলিত এর মিশ্রণ দূষণীয়!!)
ডাটা সিম সংক্রান্ত সমস্যা এবং সমাধান ।আপনাদের যাদের ডাটা সিমে ডাটা কানেকশন

ডাটা সিম সংক্রান্ত সমস্যা এবং সমাধান ।আপনাদের যাদের ডাটা সিমে ডাটা কানেকশন

ডাটা সিম সংক্রান্ত সমস্যা এবং সমাধান ।
সুপ্রিয় স্বাস্থ্যকর্মী এবং সহকর্মীবৃন্দ ,
আপনাদের যাদের ডাটা সিমে ডাটা কানেকশন কয়েক মাস যাবত অফ করা আছে কিংবা ডাটা সিমের ডাটা রিনিউ ডেইট ওভার হবার কয়েক মাস অতিবাহিত হওয়ার পরেও ডাটা রিফিল হয়নি তারা আমাকে জানাতে পারেন । ডিউ ডেইটেই এমবি শেষ হয়ে গেলে সেটার জন্য কতৃপক্ষ দায়ী নন । সমস্যাকৃত ডাটা সিমের নাম্বার, নিজের নাম এবং পদবী লিখে আমাকে ফোনে এসএমএস করুন । তবে এর জন্য ফোন দেয়ার প্রয়োজন নেই । আপনাদের পাঠান সমস্যা সম্বলিত সিমগুলো প্রতি রবিবার সমস্যা চেকিং এর জন্য পাঠিয়ে সমাধানের ব্যবস্থা করা হবে ।সমাধান হয়ে গেলে অবশ্যই জানাতে ভুলবেন না।ডাটা চেক করতে *567# ডায়াল করুন। বিভিন্ন তথ্য দিয়ে আমাদের এডমিনগণকে সহায়তা করুন । ধন্যবাদ ।
স্বপ্নীল , সিএইচসিপি , লক্ষ্মীপুর সদর ,
মোবাইল - 01832060065

Monday, December 11, 2017

যশোর মণিরামপুরের রাজগঞ্জ বাজারের সাথে ঝাঁপা গ্রাম।  ঝাঁপা বাঁওড় হওয়ায় গ্রামবাসীকে নৌকা পার হয়ে রাজগঞ্জ বাজারে আসতে হয়।

যশোর মণিরামপুরের রাজগঞ্জ বাজারের সাথে ঝাঁপা গ্রাম। ঝাঁপা বাঁওড় হওয়ায় গ্রামবাসীকে নৌকা পার হয়ে রাজগঞ্জ বাজারে আসতে হয়।

যশোর মণিরামপুরের রাজগঞ্জ বাজারের সাথে ঝাঁপা গ্রাম।
ঝাঁপা বাঁওড় হওয়ায় গ্রামবাসীকে নৌকা পার হয়ে রাজগঞ্জ বাজারে আসতে হয়।
আর তাই জনগণ ৭০ লাখ টাকা ব্যয়ে তৈরি করছেন ১০০০ ফুট লম্বা প্লাস্টিকের ড্রামের ওপর লোহার সেতু।
৮৩৯ টি প্লাস্টিকের ড্রাম, ৮শ’ মণ লোহার অ্যাঙ্গেল পাত ও ২৫০টি লোহার সিটের মাধ্যমে লোহার পাত দিয়ে একেরপর এক ড্রাম যুক্ত করে তৈরি করা হয়েছে ৪ ফুট চওড়া ১০০০ ফুট দীর্ঘ এই সেতুটি।
আগামী ১ জানুয়ারি সেতুটি জনগণের ব্যবহারের জন্য খুলে দেয়া হবে।
সেতুর ওপর দিয়ে মোটরসাইলের, ভ্যান, নসিমন, প্রাইভেট কারসহ মাইক্রোবাস পারাপার হতে পারবে।
এই ৭০ লাখ টাকা জনগণ নিজেরাই সংগ্রহ করেছে। এবং নেয়নি কোন প্রকৌশলীর সাহায্যও।

Sunday, December 10, 2017

ডিএনসিসি শাকিব-অপুকে নিয়ে সালিস করবে

ডিএনসিসি শাকিব-অপুকে নিয়ে সালিস করবে

নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
ডিএনসিসি মেয়রের সহকারী সৈয়দ আবু সালেহ জানান, স্বামী কিংবা স্ত্রী, যে পক্ষই নগর ভবনে তালাকনামার নোটিশ পাঠাক; তার সঙ্গে কাবিননামার কপিও সংযুক্তি করতে হয়। কিন্তু শাকিব খানের তালাকনামার নোটিশের সঙ্গে কাবিননামার কপি পাঠানো হয়নি। এখন তার কাছ থেকে কাবিননামার কপিও চাওয়া হবে। কিংবা তিনি নিজেও পাঠাতে পারেন। এরপর নগর কর্তৃপক্ষ উভয়কে ডেকে সংসার রক্ষার জন্য সালিস বসাবে। সেখানে সমঝোতা হলে সংসার টেকানোও সম্ভব হবে। তবে কোনোভাবেই তিন মাসের আগে তাদের তালাক কার্যকর হচ্ছে না।
একজন নগর কর্মকর্তা জানান, শাকিব খান ২২ নভেম্বর তালাকের নোটিশ পাঠালেও ডিএনসিসিতে এসেছে অনেক পরে। তবে মুসলিম নিকাহ আইনের ৭ (ক) ধারা অনুযায়ী নোটিশ পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে শাকিব-অপুকে নিয়ে সালিস বসানো হবে। এক্ষেত্রে অপু বিশ্বাসকে যেহেতু তালাকের নোটিশ দেয়া হয়েছে, তাই তার বসবাসের এলাকা নিকেতনের মধ্যে ডিএনসিসির যে জোনাল কর্মকর্তা রয়েছেন, তিনিই সালিসি বৈঠকের প্রধান হবেন। তিনি চাইলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিকেও বৈঠকে যুক্ত করতে পারবেন।
ওই কর্মকর্তা জানান, তালাক দেয়ার ক্ষেত্রে শাকিব খান দাম্পত্য কলহের যেসব কারণ দেখিয়েছেন সেসব বিষয় মীংমাসার চেষ্টা করবেন সালিসকারীরা। এতে শাকিব-অপু একমত হয়ে তালাকের নোটিশ প্রত্যাহার করলেই তারা পুনরায় দাম্পত্য জীবনে ফিরতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে শাকিব রাজি না হলে দ্বিতীয় মাসেও চেষ্টা করবেন সালিসকারীরা। এতে কাজ না হলে তৃতীয়বারের মতো সালিশি বৈঠক বসাবে ডিএনসিসি। তবে ওই সময়সীমার মধ্যে দুজন একমত না হলে তবেই বিবাহবিচ্ছেদ হবে।
৩ বউ মোশাররফ করিমের

৩ বউ মোশাররফ করিমের


শাহাজাদা মামুনের রচনা ও পরিচালনায় এ ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন মোশারফ করিম, মন্দিরা, উর্মিলা শ্রাবন্তী কর, মামুনুর রশীদ, তানহা, শিরিন আলম প্রমুখ। চ্যানেল আইতে প্রচার শুরু হবে ১০ই ডিসেম্বর থেকে প্রতি রোববার ও শনিবার রাত ৮টায়। হেলাল (মোশাররফ করিম) বাবা-মায়ের একমাত্র আদরের সন্তান। গ্রামে অনেক সহায় সম্পত্তি রেখে হেলালের বাবা মারা গেছেন অনেক আগেই। সন্তান-সন্ততির আশায় হেলালের মা হেলালের দুই বিয়ে দেয়, কিন্তু দুই বিয়ে করার পরও কোনো সন্তান না হওয়ায়, হেলালের মা তাকে আবার বিয়ে করানোর জন্যে উঠে পড়ে লাগে। বড় বউ (উর্মিলা শ্রাবন্তী কর) ও ছোট বউ (মন্দিরা) এদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-বিচ্ছেদ নতুন কিছু নয়। হেলালের সঙ্গে বড় বউ ও ছোট বউয়ের সম্পর্কের টানাপড়েন, হেলালের মায়ের সঙ্গে হেলাল ও তার বউদের সম্পর্কের পট পরিবর্তনকে তুলে ধরা হয়েছে বাস্তবতা ও হাস্য কৌতুকের মাধ্যমে। হেলালের মা কী হেলালকে আবার বিয়ে দিতে পারবে? দুই বউয়ের চাপের মুখে হেলাল কী পারবে বিয়ে করতে? আদৌ কী সন্তানের মুখ দেখতে পারবে হেলাল? সব প্রশ্নের উত্তর মিলবে ‘শুকনো পাতার নূপুর’ নাটকে।       
শাকিব চাইলে দ্বিতীয় বিয়ে করার লিখিত অনুমতি দেব’

শাকিব চাইলে দ্বিতীয় বিয়ে করার লিখিত অনুমতি দেব’

মো তানভীর আহমেদ


অবশেষে ডিভোর্স লেটার (চিঠি) হাতে পাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস। বুধবার (০৬ ডিসেম্বর) নায়িকা নিজেই বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।অপু বললেন, ‘গতকাল তালাকের কাগজ হাতে পেয়েছি। এখন আমার পরিবারের সঙ্গে পরামর্শ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবো।’ তবে সংবাদ সম্মেলন কবে করতে যাচ্ছেন এ বিষয়ে স্পষ্ট করেননি ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় এই নায়িকা।



জানা যায়, আইন অনুযায়ী কোনো পদক্ষেপ না নিলে কিংবা শাকিব নোটিশটি প্রত্যাহার না করলে ৯০ দিনের মাথায় বিচ্ছেদ হয়েই যাবে তাদের। কিন্তু অপু বলেন, আমি চাই না শাকিব আমাকে আর জয়কে এমন বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে ফেলুক। আমি শাকিবের সব শর্ত মেনে সংসার করতে চাই। বিষয়টি আমার চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ জয়ের জন্য।

অপু আরও বলেন, প্রয়োজনে আমি আলাদা বাসায় থাকব। আমার মুখও তাকে দেখতে হবে না। যদি শাকিব চায় তাহলে প্রথম স্ত্রী হিসেবে আমি তাকে দ্বিতীয় বিয়ে করার লিখিত অনুমতিও দেব। শুধু সে যেন আমাকে ডিভোর্স না দেয়। জয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে, তার ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে শাকিবকে অনুরোধ করব সিদ্ধান্ত বদলের। জয় যেন তার স্কুল বা কলেজ জীবনে কখনও বাবার বিষয় নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি না হয়এটাই আমার চাওয়া। মেনে নিলাম, আমার কিছু ভুল আছে, শাকিবেরও তো কিছু ভুল রয়েছে, কিন্তু জয়ের তো কোনো ভুল নেই। সে কেন আমাদের জন্য কষ্ট পাবে। এখন সে কিছুই বোঝে না, কিন্তু যখন বুঝতে শিখবে তখন আমি কী জবাব দেব তাকে?