Showing posts with label সিএইচসিপি. Show all posts
Showing posts with label সিএইচসিপি. Show all posts

Monday, March 11, 2019

 CHCP wicked by the Community Clinic  |কমিউনিটি ক্লিনিকের  কর্মরত সিএইচসিপি আহত

CHCP wicked by the Community Clinic |কমিউনিটি ক্লিনিকের কর্মরত সিএইচসিপি আহত


Online Desk .. At the community clinic on Sunday at 9am, the only son of Humayun Kabir of Sharappur village, C H CP Arefin of the Bandhedhah Community Clinic reached the Sharappur Bridge, just after reaching the Sharappur Bridge, the terrorists from East and from there got a blast of peace, Striking holes in the feet of the foot were scattered, the direct audience said that Laltu Ahini suddenly attacked on peace, dare to say anything against them, shelter them to the donor, whose command of armies laltu day and night, as the night the day.

In this regard, the Sanhedula Members of the Lalita Bahini area has been done injustice to the dead, the threat of protests, the administration continued to be a loud voice, after the incident, the Sanjayan people were unitedly loud, but the Lalu was not found in the united, but in the hands of the injured, the injured calmness was not to take the Assali Sadar Hospital after the treatment of the injured in the San Banhand market. The case has been prepared to be in the case of the season.


অনলাইন ডেস্ক।।  কমিউনিটি ক্লিনিকে গত রবিবার সকাল সাড়ে ৯ টার সময় শরাপপুর গ্রামের হুমায়ুন কবিরের একমাত্রপুত্র,ব্যাংদহা কমিউনিটি ক্লিনিকের সি এইস সি পি আরেফিন শান্ত অফিসে আসার সময় শরাপপুর ব্রিজ সংলগ্ন পৌছানো মাত্রই পুর্ব থেকে আর পেতে বসে থাকা সন্ত্রাসি দল শান্তকে মারপিট করে, শান্তর ২ পায়ে রড দিয়ে এলো পাতাড়ি আঘাত করাই পায়ের বিভিন্ন স্হান ক্ষত বিক্ষত হয়,প্রতক্ষ দর্শিরা জানায় লাল্টু বাহিনি হঠাৎ করে শান্তর উপর আক্রমন করে,এদের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বলতে সাহস পায়না,এদের সেল্টার দাতা কে,কার নির্দেশে লাল্টু বাহিনি দিনকে রাত,আর রাতকে দিন মনে করে।
এ ব্যাপারে স্হানিয় মেম্বর আলমগীর বলে দির্ঘদিন ধরে লাল্টু বাহিনি এলাকায় অন্যায় অবিচার করে চলেছে, প্রতিবাদ করলে হুমকি প্রদান করে,প্রশাসন নিরব ভুমিকা পালন করে,ঘটনা ঘটার পর স্হানিয় জনগন ঐক্যবদ্ধ ভাবে লাল্টুকে খুজতে থাকে, কিন্তু লাল্টু গা ঢাকা দেওয়াই খুজে পাইনি, এদিকে আহত শান্তকে স্হানিয় ব্যাংদহা বাজারে আরোগ্য নিকেতন ক্লিনিকে চিকিৎসা নেওয়ার পর আশাশুনি থানাকে অবহিত করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মামলার প্রস্ততি চলছে

Wednesday, February 6, 2019

কমিউনিটি ক্লিনিক ট্রাস্ট গতিশীল করার লক্ষ্যে আজ মিটিং অনুষ্ঠিত হবে

কমিউনিটি ক্লিনিক ট্রাস্ট গতিশীল করার লক্ষ্যে আজ মিটিং অনুষ্ঠিত হবে




নিজস্ব প্রতিনিধি।। কমিউনিটি ক্লিনিকের স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট আইন'কে গতিশীল ও দ্রুত কার্যকর করার জন্য আজ (০৭/০২/১৯)ইং তারিখ রোজ বৃহঃবার, মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জনাব, জাহিদ মালেক  মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মিটিং এর ব্যবস্থা করেছেন।
সারা দেশে কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডারা তাদের কাঙ্ক্ষিত চাওয়া পাওয়া পূরণ হবে।

উক্ত মিটিং এ স্বাস্থ্যমন্ত্রী জনাব,জাহিদ মালেক  সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত থাকবেন, সম্মানিত ডাঃ সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী  বোর্ডের সভাপতি,  স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মহোদয় মহাপরিচালক মহোদয় অধ্যাপক ডাঃ আবুল কালাম আজাদ ।সম্মানিত ডাঃ মাখদুমা নার্গিস ম্যাডাম সাবেক কমিউনিটি ক্লিনিকে লাইক ডাইরেক্টর। এবং বর্তমান লাইন ডাইরেক্টর অধ্যাপক ডাঃ মোঃ আবুল হাসেম খান স্যার সহ আরও ট্রাস্টের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তাবৃন্দ।

 এতে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডারা আশাবাদী মন্ত্রী মহোদয়ের পরামর্শে মহাপরিচালক মহোদয় বার বার যে প্রতিশ্রুতিগুলো দিয়েছেন এবং কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডাররা যে সকল দাবি করেছেন যা দাবী করেছি তার দ্রুত বাস্তবায়ন হবে,ইনশাআল্লাহ্। এবং অতি দ্রুত কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার সকলেই টেনশন মুক্ত হবো ।


Friday, February 1, 2019

শ্বাস কষ্টের রােগীর জন্য কমিউনিটি ক্লিনিকে ১টি করে নেবুলাইজার

শ্বাস কষ্টের রােগীর জন্য কমিউনিটি ক্লিনিকে ১টি করে নেবুলাইজার



মোঃ তানভীর আহমেদ সিএইচসিপি পানামী কমিউনিটি ক্লিনিক।। আমি লােকমান হােসেন মিয়া , বিভাগীয় কমিশনার , খুলনী কর্তৃক গত ০৮ / ১২ / ২০১৮ খ্রি মেহেরপুর জেলার সদর উপজেলার আশরাফপুর কমিউনিটি ক্লিনিক পরিদর্শন করা হয় । পরিদর্শনকালে জনাব মােঃ আতাউল গনি , জেলা প্রশাসক , মেহেরপুর , জনাব মােঃ মাসুদুল আলম , উপজেলা নির্বাহী অফিসার , মেহেরপুর সদর , উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা , মেহেরপুর সদর মেহেরপুর এবং উপজেলার অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ একং সুধী সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন । পরিদর্শনকালে কমিউনিটি ক্লিনিকের বিভিন্ন বিষয় খতিয়ে দেখা হয় ।
১ । ক্লিনিক স্থাপন কাল : জানুয়ারি ২০০০ খ্রি . ।
২ । জনবল পরিস্থিতি : সিএইচসিপি ০১ জন , স্বাস্থ্য সহকারী ০১জন এবং পরিবার কল্যাণ সহকারী ০১ জন কর্মরত আছেন । তারা বেসিক প্রশিক্ষণসহ স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন ।
৩ । সেবা প্রদানের ধরন : শিশু রােগীদের সেবা , সাধারণ রােগীদের সেবা , পরিবার পরিকল্পনা সেবা , কিশাের – কিশােরীদের স্বাস্থ্য সেবা , পুষ্টি সেবা , ইপিআই কার্যক্রম , ডায়াবেটিস পরীক্ষা , ANC & PNC এবং অন্যান্য সাধারণ সেব । এছাড়া স্বাস্থ্য শিক্ষার বিভিন্ন বিষয় প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের সাথে আলােচনা করা হয় ।
৪। সেবা গ্রহীতার সংখ্যা : রেজিস্টার থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী দেখা যায় পরিদর্শনের তারিখে চিকিৎসা প্রাপ্ত মােট ৯৮ জন রােগীর মধ্যে সাধারণ রােগীর সংখ্যা ৭০ জন ( মহিলা – ৪৮ , পুরুষ – ২২ , নবজাতক ও শিশু সংখ্যা – ২৪ জন এবং গর্ভবতী – ৪ জন । এ কমিউনিটি

৫ । পরিদর্শনের সারসংক্ষেপ : পরিদর্শনকালে উপস্থিত সকল কর্মকর্তা , আগত সেবা গ্রহীতাদের সাথে আলােচনাকালে তারা জানান , কমিউনিটি ক্লিনিক বর্তমান সরকারের একটি অনন্য উদ্যোগ । তারা নিজ এলাকা থেকেই প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা বিনা মূল্যে ওষুধ নিতে পারছে । রােগীদের প্রাথমিক সেবা নিতে উপজেলায় যেতে হয় না । কমিউনিটি ক্লিনিকে পর্যাপ্ত ঔষধ ও সিএইচসিপি ‘ র
আন্তরিকতা দেখে পরিদর্শনকারী কর্মকর্তা প্রশংসা করেন । সিএইচসিপি – র স্থানীয়ভাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও  পরিবার পরিকল্পনা , কর্মকর্তার চেষ্টায় প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিকে শ্বাস কষ্টের রােগীর জন্য ১টি করে নেবুলাইজার মেশিন ও উইন্ডেল প্লাস সলিউশন সরবরাহ করা এবং প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিকে ঔষধের সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষে টিকিট ব্যবস্থা সকলে প্রশংসা ও সার্বিক মতব্য : এ কমিউনিটি ক্লিনিকের সেবার মান সন্তোষজনক ।
পরিদর্শনকালে সাধারন রােগীদের সাথে মতবিনিময় কালে জানা যায় সাধারন রােগীরা এখানে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা পেয়ে অত্যন্ত খুশি । গ্রামীণ অবহেলিত ও বঞ্চিত মানুষের কথা ভেবে তাদের দোরগােড়ায় চিকিৎসাসেবা পৌছে দেয়ার জন্য সরকারের এ মহতী উদ্যোগকে আরও কার্যকরী করার জন্য মা ও শিশুরােগ বিষয়ে অভিজ্ঞ একজন এবং মেডিসিন বিষয়ে অভিজ্ঞ একজন চিকিৎসককে সপ্তাহে অন্তত একদিন রােগীদের সেবা প্রদানের বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারলে এ ক্লিনিকের প্রতি আস্থা আরও বাড়ানাে সক্ষম হবে বলে উপস্থিত লােকজন মনে করেন । সেই সাথে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আসার পূর্বে এলাকায় প্রচারের ব্যবস্থা করলে জনগণ সেবার বিষয়টি জানতে পারবে এবং সেবা নিতে আসতে পারবে বলেও তারা মত প্রকাশ করেন ।

Saturday, September 29, 2018

 সাপের কামড়ের হরিশংকরপুর ইউনিয়নে পাইকপাড়া পলেনপুর গ্রমবাসি আতঙ্ক

সাপের কামড়ের হরিশংকরপুর ইউনিয়নে পাইকপাড়া পলেনপুর গ্রমবাসি আতঙ্ক

পাইকপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়


মোঃ তানভীর আহম্মেদ সিএইচসিপি ।।  পাইকপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আজ ২৯/ ৯ /২০১৮ হরিশংকরপুর ইউনিয়নে সাপের কামড়ের উপর কাউন্সিলিং এ উপস্থিত ছিলেন হরিশংকরপুর ইউনিয়নের সাবেক ও বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল্লাহ আল মাছুম সাহেব এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা  ডা. মোঃ সাজ্জাদ হোসেন বলেন সাপ কামড় দিলে যা করবেন। প্রথমেই সাপ কামড়ানো রোগী কে আশ্বস্ত করতে হবে যেন তার কোন বিপদ হবে না উত্তেজনা রোগী এর হৃদস্পন্দন  এতে বিষ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে ।এমন ভাবে শোয়াতে হবে যেন কামড়ানোর স্থানে হৃদযন্ত্র বরাবর কিছুটা নিচেই দিকে থাকে। দেহে আটোসাটো পোশাক ,অলংকার খুলে ফেলুন ।  কামড়ের উপরে ফিতা ও দরি দিয়ে শক্ত করে বাধুন । বিষক্রিয়ায় রোগীর হৃদস্পন্দন অনেক সমায় বন্ধ হওয়ার জোগার হয়। সেই ক্ষেত্রে সিপআর দিন।অর্থাৎ, কেউ পানিতে ডুবে গেলে বা অন্য কোন শখে আক্রন্তকে শুইয়ে বুকে দুই হাত দিয়ে চাপ দিতে থাকুন । এই ভাবে তার হৃদযন্ত্র সচাল করুন তার পর হাসপাতালে নিতে হবে  ।
যা করবেন না কোন কবিরাজের কাছে নেবেন না । কামড়ানোর স্থানে সাবান দিয়ে ধোবেন না । আক্রন্ত স্থানের ছুরিদিয়ে কাটবেন না রক্ত বের করবেন না। ইলেকট্রিক শক দিবেন না। ঠান্ড পানি ও বরফ ধরবেন না ।
 উপজেলা স্যানিটারী ইন্সপেক্টর সদর,স্বাস্থ্য পরিদর্শক এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃকর্মকর্তা সভায় সাপের কামড়ের উপরে এবং কুকুর বিড়াল বিভিন্ন পশুর কামড় বা জলাতঙ্ক রোগের উপরে বিস্তারিত আলোচনা করেন এবং সমাজে বিদ্যমান ভ্রান্ত ধারণার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করে সচেতনতাবৃদ্ধি করে এর উন্নতি ঘটানোর জন্য সবাইকে অনুরোধ জানান

Md. Tanvir Ahmed chcp. Paikpara Government Primary School today was present at the counciling at snake bite in Harishankarpur union on Monday 29. Former and present chairman of Harishankarpur Union Mohammad Abdullah Al Masum Sahib and Upazila Health and P. Officer Dr Md. Sajjad Hossain said that if the snake bites, do it. At first, the bite sufferer should be assured that there will be no danger to him, the excitement of the patient's heartbeat spreads poisoning in such a way that it may lie down in the bite where the heart is slightly below the heart. Remove the autosome clothes, ornaments, Strictly bite the bite with ribbons and grooves. The poisoning provides the patient's heart rate to stop many problems. In that case, give a CPR. In other words, if someone drowns in water or lying in the other eye, keep pressing with two hands on the chest. In this way, call his heart and then take him to the hospital.
Do not do that to any poet. Do not wash with soap in the bite area. Do not cut off the blood in an attacking place and do not get blood. Do not give electric shocks. Do not catch cold water and ice.
Upazila Sanitary Inspector Sadar, Health Inspector and important dignitaries from the area were present. Upazila health and family members meeting on snake bites and dog cat discusses on various animals bites or rabies and ask them to improve their awareness by taking action against the wrong ideas in society.

আপনাদের সাথে ১ মাস ১০ দিন রাজপথে ছিলো

আপনাদের সাথে ১ মাস ১০ দিন রাজপথে ছিলো


আল ফুরকান লিটন।।যারা আনন্দ করতেছে তাদেরকে নিয়ে মুষ্টিময় কিছু সহকর্মী তিরস্কার করতেছে!ছন্দময় জ্ঞানের ফুলঝুরি ছড়াচ্ছে,বিধি ভাগ্য লিখছে,রাজা পর্যবেক্ষণ করতেছে, আর থার্ড ক্লাস প্রজারা মসকারা করে,বাহ্ বাহ্!!কারন কি?ভালো না লাগলে চাকরিটা ছেড়ে দেনতো দেখি?যারা আনন্দ করতেছে তারা কি আন্দোলনে যায়নি?
হে অবশ্যই গিয়েছিলো,তারাও আপনাদের সাথে ১ মাস ১০ দিন রাজপথে ছিলো রাজস্ব পাওয়ার জন্য কিন্তু কপালে ছিলো না,তাই রাজস্ব পাওয়া হলো না,কারন যিনি কমিউনিটি ক্লিনিকের জন্ম দিয়েছেন তিনিই চাননি,যেহেতু ৪০ দিন কেঁদেও কোন কাজ হয়নি,তাই ৪০ বছরও যদি প্রলাপ বকেন কোন লাভ হবে না বরং ক্ষতিটাই বেশি হবে।কিন্তু মমতাময়ী মাতা আমাদের খালি হাতে ফিরিয়ে দেননি।

নির্বাচনের আগ মুহুর্তে হলেও আমাদের জন্য সংসদে নতুন করে আইন পাশ করে সরকারি সকল সুযোগ সুবিধার বিধান রেখে স্থায়ীকরণের ব্যবস্থা করেছেন,
যা আমার মতো বয়স চলে যাওয়া লোকের জন্য লাক্ষ-কোটি শুকরিয়া,"আলহামদুলিল্লাহ্"!

আর গতকাল যারা সংসদ অধিবেশন দেখেছেন তারাই বুঝতে পেরেছেন,বিলটি পাশ হয়েছে একমাত্র স্বাস্থ্য মন্ত্রী মহোদয়ের আন্তরিকতায়!এমপি মহোদয়বৃন্দর কথা শুনে মনে হচ্ছিলো কমিউনিটি ক্লিনিকের নাম তারা প্রথম শুনছেন!আর সিসির কার্যক্রম তো দুরের কথা।
যাই হোক এতকিছুর পরেও যে দ্রুততার সাথে বিলটি পাশ করাতে পেরেছেন সেই জন্য মাননীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী মহোদয়কে আবারও ধন্যবাদ জানাই।

আপনার যদি মেধা ভালো থাকে,চাকরির বয়স যদি থেকে থাকে,উপড় মহলে যদি মামা,খালু থেকে থাকে তাহলে এই চাকরির পাশাপাশি আরো ভালো চাকরির জন্য চেষ্টা করুন!কিন্তু বেঁফাস মন্তব্য না করে,আমার মতো বয়স চলে যাওয়া সহকর্মীদের একটু স্বস্তিতে থাকতে দিন,আমাদেরকে আর হতাশার সাগরে নিমজ্জিত করবেন না,প্লীজ!!

আর হে,একটি কথা মনে রাখবেন,ইট মারলে, পাটকেল খেতে হয়,আপনার আর আমার মতো থার্ড ক্লাস চাকরিজীবী সারা জীবন মন্তব্য করেও এক চুল পরিমান সিদ্ধান্তের পরিবতর্ন আনা সম্ভব না,বরং নিজের পায়ের নিচের মাটিটা নরম হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি(কিন্তু মাটি সরবেনা কারন ডিজি মহোদয় যে মাটির মানুষ)!

#যেখানে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ইচ্ছেই সব,এমনকি সংসদে আইনও পাশ হয়েগেছে,সেখানে এখনও আমরা একে অপরকে দোষারোপ করতেছি!৪০ দিন তো একসাথে কম কাঁদিনি?আসলেই(সিএইচসিপি)আমরা আজব এক জাতি!

আমার কথাগুলো বাস্তব হলেও অনেক কঠোর হয়েগেছে,সেই জন্য মাফ করবেন,সহকর্মীবৃন্দ।
"নিজের ভালো পাগলেও বুঝে আমরা কেন নয়?"!
"পজিটিভ কথা বলবো পজেটিভ চিন্তা করবো"!

পরিশেষে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই,
"কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট আইন-২০১৮" মহান জাতীয় সংসদে পাশের মাধ্যমে কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) দের চাকুরী স্থায়ীকরন করায় গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, গনতন্ত্রের মানসকন্যা, কমিউনিটি ক্লিনিকের রুপকার, জননেত্রী শেখ হাসিনা'কে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

#বিশেষ কৃতজ্ঞতা
মাননীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী জনাব মোহাম্মদ নাসিম
মাননীয় প্রতি মন্ত্রী জনাব জাহিদ মালেক
 মাননীয় ডিজি অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ স্যার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রনালয়।
ডাঃ আবুল হাসেম খাঁন স্যার
মাননীয় লাইন ডিরেক্টার
সিবিএইচসি।

Friday, September 28, 2018

 কর্মস্থলের পরিবেশ এর উপর সাফল্য অনেকাংশে নির্ভর করে

 কর্মস্থলের পরিবেশ এর উপর সাফল্য অনেকাংশে নির্ভর করে


প্রসেনজিৎ অধিকারী।। কর্মস্থলের পরিবেশ এর উপর সাফল্য অনেকাংশে নির্ভর করে।একটা সুন্দর পরিবেশ একটা ভাল আউটপুট দেয়ার ক্ষেত্রে মূখ্য ,কেননা মন থেকে যদি কোন কিছু না আসে তাহলে শুধু পিঠ বাঁচাতে কিংবা হালালের জন্যই কাজ করা হয়।৯০% সিসি গুলোতে সেবাদানের প্রক্রিয়া এই অবস্থাতেই সীমাবদ্ধ।

কর্মস্থল এমন হবে যাতে করে  বোরিং বা অসহ্য মনে হবে না ,বরং মনে হবে আরো কিছুক্ষন থেকে যাই ,কিছু কাজ আরেকটু বেশি করে যাই।এতে করে আউট পুট অনেকগুন বেশি দেয়া সম্ভব ,কেননা তখন মন দিয়ে আনন্দের সহিত করা হবে।

তবে নিচের চিত্রের এই সিসির ডিজাইন আউটপুটের ক্ষেত্রে খুবই ভাল উদ্যোগ।এর জন্য উপরস্থ স্যারদের কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি,যারা এই দিকটা খুব ভাল ভাবে ভেবেছেন।এমন সিসি হলে আশা করি কর্মীরা মন দিয়ে কাজ করে ভাল আউটপুট দিয়ে স্বাস্থ্য খাতকে সাফল্য মন্ডিত করবে...Be-Nazir Ahmed M Shamim Reza স্যার।

Prasenjit Adhikari .. The success of the workplace depends largely on the success of the work environment. A beautiful environment is important for giving a good output, because if nothing comes from the mind, it is only for the sake of saving the back or halal. The process of serving 90% of the CC is limited in this situation.


The workplace will be so that it will not feel boring or uncomfortable, but rather I will go for more than a few minutes, to do some work more and more. It is possible to get more out of the pot, because then it will be happily with the mind.


However, this is a very good initiative in the design of this CC design. For the above, we are grateful to the above Sirs, who have thought of this aspect very well. So, if the CC, the staff will work with the mind and produce good output to the health sector. -Nazir Ahmed M Shamim Reza Sir

Wednesday, September 26, 2018

 শ্রদ্ধেয় ডিজি স‍্যার আমরা ক্ষমাপ্রার্থী ৮ জন সহকর্মীর  সাময়িক বরখাস্ত আছে

 শ্রদ্ধেয় ডিজি স‍্যার আমরা ক্ষমাপ্রার্থী ৮ জন সহকর্মীর সাময়িক বরখাস্ত আছে

ডিজি স‍্যার ডঃ আবুল কালাম আজাদ এবং এলডি  ডাঃ আবুল হাসেম খাঁন

আল ফুরকান লিটন।।  শ্রদ্ধেয় ডিজি স্যার(অধ্যাপক ডাঃ আবুল কালাম আজাদ) এবং এলডি স্যার(ডাঃ আবুল হাসেম খাঁন) আপনাদের কাছে সবিনয়ে অনুরোধ করছি আমরা সবাই(সিএইচসিপি)আপনাদেরেই সন্তান,স্বাস্থ্যবিভাগের কর্মচারী।রাজস্ব পাওয়ার জন্য যেহেতু আমরা সবাই আন্দোলনে অংশগ্রহন করেছি এবং সবাইকে যেহেতু সন্তানতুল্য মনে করে মাফ করে দিয়েছেন,এমনকি ১ মাস ১০ দিন অফিস না করেও ডিজি স্যার এবং এলডি স্যারের অান্তরিক প্রচেষ্টায় বেতন ভাতাদী পাওয়া সম্ভব হয়েছে,সেহেতু আমরা আশা করছি,৮ জন সহকর্মীর প্রতি স্যার মহোদয়বৃন্দ সদয় হয়ে তাদের মুক্তির ব্যবস্থা করবেন,ইনশাআল্লাহ্।আমাদের ৮ জন সাময়িক বরখাস্ত হওয়া সহকর্মীদের ভুল,ত্রুটিগুলো আর না খোজে নিজগুনে ক্ষমা করে দিন,স্যার!আল্লাহ্ আপনাদের মঙ্গল করুক!আমিন।স্বাস্থ্য বিভাগের সকলের প্রচেষ্টায় কমিউনিটি ক্লিনিক আজ জনবান্ধব হয়ে,বিশ্বে মডেল হয়েছে!রাজস্ব পাওয়া আমাদের অধিকার ছিলো,ভাগ্যে নাই,তাই পাওয়া হলো না,তবে আশা রাখি হবে ইনশাআল্লাহ্।কমিউনিটি ক্লিনিকের জন্মদাতা মাননীয় প্রধান মন্ত্রী খুশি হয়ে আমাদের স্থায়ীকরণের জন্য যে আইনটি পাস করেছেন,সেই জন্য,মাননীয় প্রধান মন্ত্রী,স্বাস্থ্য মন্ত্রী,ডিজি স্যার,এলডি স্যারসহ স্বাস্থ্য বিভাগের সকল কর্তৃপক্ষকের জন্য অভিনন্দন এবং আন্তরিক ভালোবাসা রইলো।ক্ষমা মহত্ত্বের লক্ষণ,অনুতপ্ত হয়ে ক্ষমা চাওয়ার কারনে সমুদ্রের ফেনা পরিমান গুনাহ কারীকেও,আল্লাহ্ ক্ষমা করে দিবেন!

Tuesday, September 25, 2018

কমিউনিটি ক্লিনিকে বিশাল অনুদান

কমিউনিটি ক্লিনিকে বিশাল অনুদান

সুযোগ্য কন্যা একুশে পদক প্রাপ্ত জনাবা ড. শরীফা খাতুন 

সঞ্জয় মজুমদার ।। অদ্য ২৫/০৯/২০১৮ ইং রোজ মঙ্গলবার জাহানপুর কমিউনিটি ক্লিনিকের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিন। অত্র এলাকার সম্মানীত ব্যক্তি জনাব আসলাম সাহেবের সুযোগ্য কন্যা একুশে পদক প্রাপ্ত জনাবা ড. শরীফা খাতুন জাহানপুর কমিউনিটি ক্লিনিকের জন্য ৪৮ শতক জমি দান করেন। এছাডা জমি রেজিষ্ট্রি খরচ বাবত তিন লক্ষাধীক নগদ টাকা ও অনান্য খরচ প্রদান করেন। ড. শরীফা খাতুনের স্বামী সাবেক বিচারপতি  জনাব কাজী এবায়দুল হক এই মহতি কাজে সার্বিক সহোযোগিতা করেন।

সিভিল সার্জন জনাব হাসান শাহারিয়ার কবির স্যার এর প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
১/ এম ও সি এস জনাব ডাঃ মোহাম্মদ রুবাইয়াত বিন করিম।
২/জেলা স্বাস্থ্য সুপারেন্ডেন্ট জনাব দিদারুল আলম ভূঞা।

এছাডা আরো উপস্থিত ছিলেনঃ
১/অত্র ক্লিনিকের জমিদাতা ও ফেনী জেলা কৃষকলীগের সভাপতি জনাব এ বি এম সেলিম।
২/ শর্শদি ইউনিয়নের সুযোগ্য চেয়ারম্যান জনাব জানে আলম ভূঞা।
৩/অত্র ক্লিনিকের সভাপতি ও ইউপি সদস্য জনাব জিয়া উদ্দিন মোল্লা।
৪/অত্র ক্লিনিকের সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক জনাব মোঃ গোলাম সারোয়ার উদ্দিন।
৫/অত্র ক্লিনিকের সদস্য সচিব(সিএইচসিপি) জনাব সঞ্জয় কুমার মজুমদার।
৬/অত্র ক্লিনিকের স্বাস্থ্য সহকারী জনাব আবদুল জব্বার মিশর।
৭/অত্র ক্লিনিকের সাপোর্ট গ্রুপের সদস্য জনাব ইসমাইল হোসেন মাষ্টার।

Monday, September 24, 2018

গেজেট প্রকাশ নিয়ে সিএইচসিপিদের মাঝে যে ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছিলো'তা,নিরসনে

গেজেট প্রকাশ নিয়ে সিএইচসিপিদের মাঝে যে ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছিলো'তা,নিরসনে


আল ফুরকান লিটন।।  মাননীয় ডিজি মহোদয় স্যারের ফেজবুক কমেন্টস হুবহু তুলে ধরা হল

ফেসবুকে ঢোকার সময় পাই না। মাঝে মাঝে ঢুঁ মারলেও সামান্য দেখে চলে যেতে হয়। কমেন্ট করি না। একটি বড় বিভ্রান্তি নিরসনে এবার একটা কমেন্ট করছি। ১৮ সেপ্টেম্বরের গেজেটের যে অনুধারাটি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে ২০ সেপ্টেম্বরের গেজেটে সেই অনুধারাটি পরিবর্তিতরূপে পাশ হয়েছে। এই একটি মাত্র অনুধারার কারণে ১৮ তারিখ আইনটি পাশ হয়নি। আমাদের তৎপরতার কারণে সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ২০ তারিখ আইনের গেজেট সংসদে উপস্থাপনের পরপরই জরুরী সংক্ষিপ্ত সভায় বসে এবং ঐ অনুধারাটি প্রতিস্থাপন করে। প্রতিস্থাপিত অনুধারায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিএইচসিপি হিসেবে প্রকল্প বা ওপিতে চাকুরীতে যোগদানের তারিখ থেকে জ্যেষ্ঠতাসহ চাকুরী স্থায়ী হবে এবং সরকারী সংবিধিবদ্ধ সংস্থার মত চাকুরীর সকল সুবিধা বহাল হবে এমন নিশ্চয়তার কথা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। কোন পরীক্ষা বা পূনঃবিবেচনা ছাড়াই এই আত্মীকরণ সম্পন্ন হবে। ২০ তারিখে সংশোধিত গেজেট উপস্থাপিত হয় এবং হুবহু পাশ হয়। মহামান্য রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের পর আইনটি কার্যকর হবে এবং বিধি-প্রবিধি প্রণয়নের পর বাস্তবায়ন করা যাবে। মন্ত্রণালয় দ্রুতই তা করবে। বললেন আমাদের শ্রদ্ধার স্যার আবদুল কালাম আজাদ 

Thursday, September 20, 2018

ভালো না লাগলে চাকরিটা ছেড়ে দেনতো দেখি?

ভালো না লাগলে চাকরিটা ছেড়ে দেনতো দেখি?


আল ফুরকান লিটন।। যারা আনন্দ করতেছে তাদেরকে নিয়ে মুষ্টিময় কিছু সহকর্মী তিরস্কার করতেছে!ছন্দময় জ্ঞানের ফুলঝুরি ছড়াচ্ছে,বিধি ভাগ্য লিখছে,রাজা পর্যবেক্ষণ করতেছে, আর থার্ড ক্লাস প্রজারা মসকারা করে,বাহ্ বাহ্!!কারন কি?ভালো না লাগলে চাকরিটা ছেড়ে দেনতো দেখি?যারা আনন্দ করতেছে তারা কি আন্দোলনে যায়নি?
হে অবশ্যই গিয়েছিলো,তারাও আপনাদের সাথে ১ মাস ১০ দিন রাজপথে ছিলো রাজস্ব পাওয়ার জন্য কিন্তু কপালে ছিলো না,তাই রাজস্ব পাওয়া হলো না,কারন যিনি কমিউনিটি ক্লিনিকের জন্ম দিয়েছেন তিনিই চাননি,যেহেতু ৪০ দিন কেঁদেও কোন কাজ হয়নি,তাই ৪০ বছরও যদি প্রলাপ বকেন কোন লাভ হবে না বরং ক্ষতিটাই বেশি হবে।কিন্তু মমতাময়ী মাতা আমাদের খালি হাতে ফিরিয়ে দেননি।

নির্বাচনের আগ মুহুর্তে হলেও আমাদের জন্য সংসদে নতুন করে আইন পাশ করে সরকারি সকল সুযোগ সুবিধার বিধান রেখে স্থায়ীকরণের ব্যবস্থা করেছেন,
যা আমার মতো বয়স চলে যাওয়া লোকের জন্য লাক্ষ-কোটি শুকরিয়া,"আলহামদুলিল্লাহ্"!

আর গতকাল যারা সংসদ অধিবেশন দেখেছেন তারাই বুঝতে পেরেছেন,বিলটি পাশ হয়েছে একমাত্র স্বাস্থ্য মন্ত্রী মহোদয়ের আন্তরিকতায়!এমপি মহোদয়বৃন্দর কথা শুনে মনে হচ্ছিলো কমিউনিটি ক্লিনিকের নাম তারা প্রথম শুনছেন!
যাই হোক এতকিছুর পরেও যে দ্রুততার সাথে বিলটি পাশ করাতে পেরেছেন সেই জন্য মাননীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী মহোদয়কে আবারও ধন্যবাদ জানাই।

আপনার যদি মেধা ভালো থাকে,চাকরির বয়স যদি থেকে থাকে,উপড় মহলে যদি মামা,খালু থেকে থাকে তাহলে এই চাকরির পাশাপাশি আরো ভালো চাকরির জন্য চেষ্টা করুন!কিন্তু বেঁফাস মন্তব্য না করে,আমার মতো বয়স চলে যাওয়া সহকর্মীদের একটু স্বস্তিতে থাকতে দিন,আমাদেরকে আর হতাশার সাগরে নিমজ্জিত করবেন না,প্লীজ!!

আর হে,একটি কথা মনে রাখবেন,ইট মারলে, পাটকেল খেতে হয়,আপনার আর আমার মতো থার্ড ক্লাস চাকরিজীবী সারা জীবন মন্তব্য করেও এক চুল পরিমান সিদ্ধান্তের পরিবতর্ন আনা সম্ভব না,বরং নিজের পায়ের নিচের মাঠিটা নরম হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি(কিন্তু মাঠি সরবেনা কারন ডিজি মহোদয় যে মাঠির মানুষ)!

যেখানে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ইচ্ছেই সব,এমনকি সংসদে আইনও পাশ হয়েগেছে,সেখানে এখনও আমরা একে অপরকে দোষারোপ করতেছি!৪০ দিন তো একসাথে কম কাঁদিনি?আসলেই(সিএইচসিপি)আমরা আজব এক জাতি!

আমার কথাগুলো বাস্তব হলেও অনেক কঠোর হয়েগেছে,সেই জন্য মাফ করবেন,সহকর্মীবৃন্দ।
"নিজের ভালো পাগলেও বুঝে আমরা কেন নয়?"!
"পজিটিভ কথা বলবো পজেটিভ চিন্তা করবো"!

পরিশেষে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই,
"কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট আইন-২০১৮" মহান জাতীয় সংসদে পাশের মাধ্যমে কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) দের চাকুরী স্থায়ীকরন করায় গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, গনতন্ত্রের মানসকন্যা, কমিউনিটি ক্লিনিকের রুপকার, জননেত্রী শেখ হাসিনা'কে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

বিশেষ কৃতজ্ঞতা
মাননীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী জনাব মোহাম্মদ নাসিম
মাননীয় প্রতি মন্ত্রী জনাব জাহিদ মালেক
 মাননীয় ডিজি অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ স্যার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রনালয়।
ডাঃ আবুল হাসেম খাঁন স্যার
মাননীয় লাইন ডিরেক্টার
সিবিএইচসি।
জরাজীর্ন , পরিত্যাক্ত , ভুতুরে বাড়ীর মতো দেখতে কমউনিটি ক্লিনিক

জরাজীর্ন , পরিত্যাক্ত , ভুতুরে বাড়ীর মতো দেখতে কমউনিটি ক্লিনিক

জরাজীর্ন , পরিত্যাক্ত , ভুতুরে বাড়ীর মতো দেখতে কমউনিটি ক্লিনিক

আরমান মিঠু।।  জরাজীর্ন , পরিত্যাক্ত , ভুতুরে বাড়ীর মতো দেখতে কমউনিটি ক্লিনিকগুলো আমরা আর দেখতে চাই না 
যথাযথ কর্তপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন এবং পদক্ষেপ গ্রহনে বিনীত আবেদন
সময়ের সাথে সাথে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে । পরিবর্তন হচ্ছে নানা স্থাপনা এবং অবকাঠামো দেশ হচ্ছে ডিজিটাল । ভিবিন্ন উন্নয়ন মুলক কাজ দ্রত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে । কিন্তু আমাদের বাংলাদেশে স্থাপিত অসংখ্য হাজার হাজার কমউনিটি ক্লিনিক এখনো দুর থেকে দেখতে পরিত্যক্ত, জরাজীর্ন ,ভুতুরে বাড়ীর, মতো দেখা যায় । একদম ছোট দুই রুমের এই ক্লিনিকটি গ্রামের প্রান্তিক মানুষের প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা গ্রহনের শেষ একমাত্র আশ্রয়স্থল । কিন্তু অতান্ত্য দুঃখের বিষয় হচ্ছে যে, অনেক ক্লিনিকই আছে এখনো মেরামত বা উন্নয়নের ছোয়া এখনো লাগেনি। দুর থেকে দেখতে একদম পরিত্যক্ত জরাজীর্ন ভুতুরে বাড়ীর ন্যয়, একজন চাকরী জীবি যে পরিবেশে সেবা প্রদান করার কথা সেই পরিবেশ ও সুযোগ সুবিধা অনেক ক্লিনিকেই নেই ।এতে করে অনেক ক্লিনিকেই সচেতন বা উচ্চ মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষজনের সেবা গ্রহন , আগ্রহ বা যাতায়াত কম । কারন দেখতে যখন শ্রীহীন দেখা যায় তখন ভিতরে প্রবেশ বা সেবা গ্রহনের মানুষিকতা / রুচি তাদের কমে যায় ।আমরা এই জগতে সবাই সুন্দরের পুজারী ।অনেক ক্লিনিকে কমিটির গ্রুপ অনেক কিছু করে দিয়েছে আবার যেখানে কমিটি একটিভ না সেখানে কিছুই হয় নি। আমরা চাই জরাজীর্ন প্রতিটি ক্লিনিক যেন মেরামত করে সুন্দর করে গড়ে তোলা হয় যাতে করে দুর থেকে দেখতে সুন্দর লাগে মানুষজন যেন সেবা গ্রহন নিতে না আসলেও ক্লিনিক দেখে একটি বারের জন্য হলেও বলে এত সুন্দর হাসপাতাল দেখিতো ভিতরে কি কি সেবা দেওয়া হয় (এই রকম আরকি) আর প্রতিটি ক্লিনিকে যেন একজন কর্মজীবি কর্মচারীর কাজ করার পরিবেশ বজায় থাকে । এই মন্ত্রনালয়ের সাথে জরিত প্রতিটি কর্মকর্তার প্রতি বিনীত অনুরোধ রইলো যে, আমাদের এই সমস্যাটি অতিব গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে দেখবেন ।

Tuesday, September 18, 2018

কমিউনিটি ক্লিনিক প্রকল্প নামটি উঠে গেল

কমিউনিটি ক্লিনিক প্রকল্প নামটি উঠে গেল


অনলাইন ডেস্ক।। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের মা তিনি আমাদের সব দিয়েছে আর মাত্র একটি বাকি আছে  সেটা ও আমাদের দেবেন, বললেন সিএইচসিপিরা।   কমিউনিটি ক্লিনিক আর প্রকল্পের টাকা নেবে না । ট্রাস্ট এর মাধ্যমে চলবে  প্রকল্পের মাধ্যমে চলা দেশের কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোকে ট্রাস্টের আওতায় আনতে নতুন একটি বিল জাতীয় সংসদে তোলা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম ‘কমিউনিটি   স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট বিল- ২০১৮’ সংসদে তোলেন।
পরে বিলটি পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
এই ট্রাস্টের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর সমন্বিত প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রমে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা। ট্রাস্টের তহবিল ব্যবহার করে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে সমন্বিত প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া। এই আইন হলে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো ট্রাস্টের আওতায় চলে আসবে।
বিলে বলা হয়েছে, ট্রাস্টে সরকারি থোক বরাদ্দ থাকবে, অনুদান থাকবে। পাশাপাশি বেসরকারিভাবে ব্যক্তিগত উদ্যোগে, স্থানীয় সামাজিক সংগঠন বা ব্যক্তিবিশেষ এখানে দান বা অনুদান দিতে পারবেন।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, ‘কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থাটি স্থায়ী ও শক্তিশালী হিসেবে চলমান রাখা এবং এর জনবলের চাকরিকালীন সুবিধাগুলো নিশ্চিত করা; গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে অধিকতর স্বচ্ছ, দক্ষ ও টেকসই সমন্বিত প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদান, স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় রেফারেল সিস্টেম চালু করার জন্য একটি যুগোপযোগী আইন প্রণয়নের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য।
কমিউনিটি ক্লিনিক স্থায়ী হয় সিএইচসিপিরা স্বস্তি পেলেন। তারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে শেখ হাসিনা কে   ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

Sunday, September 16, 2018

সিএইচসিপি  মুনসুরা বেগম গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রে‌খে‌ছেন

সিএইচসিপি  মুনসুরা বেগম গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রে‌খে‌ছেন


এএইচএম ফারুক পরিসংখ্যানবিদ।।  ‌ভি‌ডিও কনফা‌রে‌ন্সে নিলফামারী সদরের  সিএইচসিপি  মুনসুরা বেগম গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রে‌খে‌ছেন। তি‌নি সদরের ত‌ছির উ‌দ্দিন ক‌মিউ‌নি‌টি ক্লি‌নি‌কে কর্মরত আ‌ছেন। সি‌সি তে নিয়‌মিত ডে‌লিভারী করায় ডি‌জি ম‌হোদয় আজ‌কের ভি‌ডিও কনফা‌রে‌ন্সে তাহা‌কে বক্তব্য প্রদা‌নের সু‌যোগ ক‌রে দেন।

মুনসুর‌া বেগম তার বক্ত‌ব্যে ব‌লেন, তি‌নি সি‌সি এলাকার সকল শিশুর জন্য GMP কার্ড নি‌শ্চিত ক‌রে‌ছেন, যার ফ‌লে শিশু‌দের পু‌ষ্টি সেবা ট্র্যা‌কিং কর‌তে পার‌ছেন।। তি‌নি ব‌লেন তার সি‌সি এলাকার সকল গর্ভবতী মা‌য়ের তা‌লিকা হালনাগাদ কর‌ছেন নিয়‌মিত। গর্ভবতী মা‌য়েরা সি‌সিতে এ‌সে ANC সেবা নেন। আর যারা সি‌সি তে না আ‌সেন তা‌দের‌কে ‌ফোন ক‌রে সি‌সি‌তে এ‌নে ANC সেবা নি‌শ্চিত কর‌ছেন। ফো‌নের পরও সি‌সি‌তে না আস‌লে তি‌নি গর্ভবতী মা‌য়ে‌দের বাড়ী‌তে গি‌য়ে হ‌লেও ANC সেবা নি‌শ্চিত ক‌রেন ব‌লে জানান। প্রা‌তিষ্ঠা‌নিক ডে‌লিভারী নি‌শ্চিত করার জন্য ANC সা‌র্ভি‌সের সময় গর্ভবতী মা‌কে কাউ‌ন্সি‌লিং ক‌রেন। য‌দি এই  সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত প‌রিবা‌রের অন্য কা‌রে‌া হা‌তে থা‌কে তাহ‌লে তি‌নি তা‌দের সা‌থে দেখা ক‌রে প্রা‌তিষ্ঠা‌নিক ডে‌লিভারীর বিষ‌য়ে কাউ‌ন্সি‌লিং ক‌রেন। এছাড়া তি‌নি সি‌সি‌তে নিয়‌মিত মা সমা‌বেশ ক‌রে প্র‌য়োজনীয় তথ্য মা‌য়ে‌দে‌রকে অব‌হিত ক‌রেন। সি‌সি এলাকায় HA, FWA না থাকায় তি‌নি দুখ প্রকাশ ক‌রে ব‌লেন, তারা থাক‌লে সেবা আ‌রো ভাল হত। প‌রি‌শে‌ষে তি‌নি ডি‌জি ম‌হোদয়‌কে তার সি‌সি প‌রিদর্শ‌নের জন্য অনু‌রোধ ক‌রেন।

জবা‌বে মহাপ‌রিচালক সময় পে‌লে সি‌সি ভি‌জিট কর‌বেন ব‌লে তা‌কে আশ্বস্ত ক‌রেন। তার কা‌জের ভূয়সী প্রশংসা ক‌রেন।

‌ডি‌জি ম‌হোদয় লাইন ডাই‌রেক্টর(সি‌বিএইচ‌সি) স্যার‌কে ৫০০ ডে‌লিভারী করা CHCP ও ডে‌লিভারী সং‌শ্লিষ্ট সকল‌কে অনুষ্ঠান ক‌রে পুরষ্কার প্রদানের ব্যবস্থা নি‌তে নি‌র্দেশ দেন।

Abul Kalam Azad Mahbub Rabbani DrAbul Hasem Khan Be-Nazir Ahmed Mansura Aktar

Saturday, September 15, 2018

কমিউনিটি ক্লিনিক ভিজিট করলেন মননীয় স্পিকার

কমিউনিটি ক্লিনিক ভিজিট করলেন মননীয় স্পিকার

হিলালপুর কমিউনিটি ক্লিনিক-সিএইচপসিপির নিউজ

তানভীর আহমেদ।।
কমিউনিটি ক্লিনিকের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে ৩২ প্রকার ওষুধ বিনামূল্যে দেয়া হচ্ছে। এসডিজির অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
শনিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ইং তারিখ দুপুর ১২.০০ঘটিকায় বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের মাননীয় স্পীকার ড.শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি মহোদয় হবিগঞ্জ জেলাধীন বাহুবল উপজেলার ডুবাঐ বাজার সংলগ্ন হিলালপুর কমিউনিটি ক্নিনিক পরিদর্শন এ কথা বলেন । ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন আগে স্বাস্থ্যসেবা নিতে দূরবর্তী হাসপাতালে যেতে হতো। কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের ফলে নারী ও শিশুদের সেবা গ্রহণ সহজ হয়েছে। ফলস্রুতিতে দেশে স্বাস্থ্য খাতে এসেছে অমূল্য পরিবর্তন কমেছে মাতৃত্ব ও শিশু মৃত্যুহার আগের তুলনায় অনেক কম ।
এ সময় স্পিকার শিরীন শারমিন স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়াতে এলাকায় স্বাস্থ্য গ্রহণকারীদের সচেতনা বৃদ্ধি করার জন্য উঠোন বৈঠক করেন। কমিউনিটি কর্মরত সিএইচসিপিদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সক্ষমতা বাড়ানোর পরিকল্পনার উল্লেখ করেন। উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে ডিজিটাল করেছেন, যার ফলে প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষ উপভোগ করছে। টেলিমেডিসিন এর মাধ্যমে এলাকাবাসীক শহরে ডাক্তারের সেবা পাচ্ছে।

Saturday, September 8, 2018

আমার উপর যদি চাপ আসে আসুক আমি লিখা বন্ধ করবনা

আমার উপর যদি চাপ আসে আসুক আমি লিখা বন্ধ করবনা



কোথায় মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়! কোথায় প্রকল্প এর উচ্চ পর্যায়ের আধিকারিকগণ!
সস্তা মানের ডাটাবেজ দিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ করার কিছু নমুনার অন্যতম একটি হলো DHIS2 এবং IBAS2। আরো অনেক আছে, বিনামুল্যে একটি পরামর্শ দিতে পারি, সেটা হলো
আই সি টি মন্ত্রণালয় এর সাহায্যে সকল ধরনের ডাটাবেজ নিরীক্ষণ করে Bug সমুহ Fix করা।
হেল্পলাইনে যে নাম্বার দেয়া আছে সেটা কোন কাজেই আসেনা(প্রমানিত সত্য)। ফোন করলেই রোগী রেফার করার মত রেফার করে একে অন্যকে।
আমরা হলাম গিয়ে দাবার বোর্ডের Pawn। কমিউনিটি ক্লিনিক গুলো হলো দাবার ঘর, আমাদের পিছনে
Rook, Bishop, Queen, King রয়েছে।
এবার যার যেমন ইচ্ছা খেলছে।
৭ বছর হয়ে গেল আমাদের চাকুরী এর কোন নীতিমালা প্রণয়ন হলোনা। শাস্থি দেয়ার বেলায় সরকারি সকল ধরনের ধারা মেনে চলা হয়। বড় আজব লাগে, কমিউনিটি ক্লিনিক যদি সত্যিই সরকারের এত গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প হয়ে থাকে তাহলে কেন আমাদের এই অবস্থা হবে?
একটি দীর্ঘ মেয়াদের পরিকল্পনা যদি নেয়া হয়ে থাকে তাহলে তো অর্থের যোগান দেয়া কঠিন হউয়ার কথা নয়।
সমস্যা নিরসনের দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে এটা শুধুই সান্ত্বনা মাত্র, আমলাদের মনের ইচ্ছামত কাজ করবে তেনাদের চুল ও কেউ নড়াতে পারেনা, আর তাই আমাদের এই অবস্থা। ১৪ হাত অজুহাত দেখিয়ে এসব শক্তিশালী আমলারা নিজেদের বাম পকেটে কিছু না ঢোকা পর্যন্ত এইসব নীতিবিরোধী কাজ করে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,
আপনার কাছে সম্মানের সহিত দুটি প্রশ্ন করবো,
১। আপনি কমিউনিটি ক্লিনিক এ চাকুরীরতদের ( CHCP)ব্যাপারে কতটা জ্ঞাত আছেন?
২। কমিউনিটি ক্লিনিক এ চাকুরীরতদের( CHCP) ভবিষ্যতকে কিভাবে দেখছেন এবং মুল্যায়ন করছেন?
সব শ্রেণীমানুষের জন্য তিনি অবিরাম কাজ আর কাজ করে চলেছে

সব শ্রেণীমানুষের জন্য তিনি অবিরাম কাজ আর কাজ করে চলেছে


মেয়র,সাইদুল করিম মিন্টু।। কাজের মাঝে যার অবাদ আচরণ 
সকাল ঘুম থেকে শুরু হয় ফজোর মানাজ দিয়ে। আর সারাদিন চলে কাজ আর কাজ।সাধারণ জনগণ তৃণমূল থেকে সব শ্রেণীমানুষের জন্য তিনি অবিরাম কাজ আর কাজ করে চলেছে।এই নেতা তৃণমূল থেকে বেড়েওঠা " আলহাজ্ব, সাইদুল করিম মিন্টু " মাঝে আছে মানুষের জন্য কাজ করার অদম্য ইচ্ছা শক্তি।ঝিনাইদহ শহরে সকল উন্নয়ন মুলক কাজ থেকে তার সর্বশ্রেণী মানুষের সাথে চলাচল।যে কোন বিষয়ে তার কাছে সংবাদ এলে তিনি মানুষের জন্য কাজ করতে ছুটে চলেন।এটা তার একটি ইচ্ছা শক্তি।ঝিনাইদহ শহরে উন্নয়ন মুলক কাজে নিজেই উপস্থিত থাকেন।ঝিনাইদহ নাম শুনতে মানুষ আতঙ্কিত হতো।সকালে পেপারপত্রিকা খুললে মনে হতো শুধু লাশের গন্ধ সে বি এন পি _ জামাত জোট সরকার আমলে।মানুসের সেই দিন কথা মনে হলে রাতে ঘুম ভেঙ্গে যেত। আজ সেই ঝিনাইদহ বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষতা আসার পর থেকে ডিজিটাল রুপে ধারণ করেছে।আজ সেই ঝিনাইদহ ডিজিটাল পৌরসভা রুপান্তরিত হয়েছে। সহজে মানুষের মৃত্যু খবর পাওয়া যায় না।সন্ত্রাস, মাদক,চুরাচালানকারী,সকল প্রকার অপকর্মথেকে এখন ঝিনাইদহ মুক্ত।
সন্ত্রাস থেকে আধুনিক পৌরসভা রুপকার একমাত্র ভিনিই।তিনি সব সময় বলেন ,আমি ঠিক,দেশ ঠিক,তার এই স্বপ্ন দেশরত্ন " শেখ হাসিনা " উন্নয়ন ও সেবা মানুষের ঘরে ঘরে পৌছে দেওয়া।এই স্বপ্ন প্রিয় নেতা কে তারা দেখেছে বিভিন্ন চরিত্রে কখনো কখনো_
ঝিনাইদহ ডিজিটাল পৌরসভা মেয়র, কখনো রিক্সাচালক বাইসাইকেল শহর উন্নয়ন মুলজ কাজ পরিদর্শন।ছাত্রীমাঝে বই বা বাইসাইকেল বিতরণ। জননেত্রী মাননীয় শেখ হাসিনা উন্নয়ন মুলক কাজ রাস্তা পতকা হাতে।বাই সাইসাইকেল কর্মীবান্ধব নেতাদের বাড়ি বাড়ি।শহরে বৃষ্টিপাত পানিবদ্ধতা পরিষ্কারকর্মী অসহাই মায়ের পাশে।ঝিনাইদহ শহরে কখনে ট্রাফিক কর্মী।গরিব অসহাই মাঝে অর্থদান।বৃদ্ধ বাবা পাশে সন্তান দায়িত্ব পালন ছাত্রলীগ পাশে অভিভাবক হিসাবে সব সময় থাকা।বঙ্গবন্ধু আদর্শ ধারণ।বঙ্গবন্ধু জন্মদিনে শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ।দেশ কে অচল করার লক্ষে বি,এন,পি__জামাত হরতাল নৈরাজ্য সৃষ্টি যাতে না করতে পারে সেই জন্য বৃষ্টি ভিজে রাস্তা হরতাল ঠেকাতে রাস্তা থাকা।১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ সপক্ষে শক্তিকে ধারণ করে ঝিনাইদহ দ্বিতীয় শহীদমিনার স্থাপন ও বাঙ্গালি জাতি পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতিভাসকার্য়শহর প্রাণকেন্দ্র প্রেরণা চত্তর নির্মাণ★শহীদ বুদ্ধিজীবি শহীদ মিনার।ঈদ দিন সকলের সাথে ঈদমাঠ

Friday, September 7, 2018

সব স্টাফের ছাড় অাছে সিএইচসিপিরা ছাড়া

সব স্টাফের ছাড় অাছে সিএইচসিপিরা ছাড়া


ইব্রাহিম।। বাংলাদেশের উপজেলা হসপিটাল, ইউনিয়ন সাব সেন্টার, এবং কমিউনিটি ক্লিনিকে  বিভিন্ন ধরণের পোষ্ট অাছে যেমন- ডাক্তার, নার্স, ব্রাদার, সাকমো, মেডিকেল এসিস্টেন্ট, সি এইচ সি পি, এইচ এ, এফ ডব্লিও এ, পিয়ন, ঝারুদার,  অারো অন্যান্য। জীবনে চলার পথে অনেক ধরনের ভূল হয়ে থাকে সবার, সে যে পদেরই হউক না কেন, কিন্তু অত্যান্ত দুঃখের সাথে বলতে হয় (সিএইচসিপি) ছাড়া অার সব পদের ব্যক্তিরা ভূল হলে বা অফিসিয়াল বিপদে পড়লে তাদের পক্ষে কথা বলার জন্য বা বাচিঁয়ে নেয়ার জন্য  মানুষ রেডি থাকে,  অাবার পার ও পেয়ে যায়, তারাতারী ক্ষমাও করা হয়। কিন্তু সিএইচসিপিদের বেলায় সম্পূর্ণ অালাদা, সিএইচসিপির পক্ষে কেউ কথা বলে না, সবাই এরিয়ে চলে।  অামাদের টা অাজব একটা পদবী। সিএইচসিপিরা সব সময় অবহেলিত,  অপমানিত হয়, তাদের পক্ষে সুরহা মূলক কথা বলার জন্য কেউ থাকে না। পুরো হ্যাল্থ এ অবহেলিত সিএইচসিপিরা। কিন্তু কেউ মূখ খুলছেনা, কিছু হতে নাহতেই ডিজি অফিসে টুস করে সো-কোচ পাঠানো। কিন্তু অন্য স্টাফের বেলায় কিছুই হয় না, এই হচ্ছে বৈষম্য। অন্য স্টাফের বেলায় সব কিছু উপজেলাতে শেষ। CS অফিসেও খবর হয় না। সবাই ভাল থাকবেন। এ বৈষম্য অার কত দিন
আমরা সিএইচসিপিরা কতবড় স্বার্থপর

আমরা সিএইচসিপিরা কতবড় স্বার্থপর


মোঃ কায়কোবাদ রানা।।  আমি নিজেকে নিজেই ক্ষমা করতে পারছি না। ৫০০হাজার নয়, ২০০০হাজার নয়,১০০০হাজার নয়। আমার মনে হয় ১৪০০০হাজার সিএইচসিপি মাত্র জন প্রতি ৭০০/৮০০শত করে টাকা দিলেই মহান আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছায় এই নিষ্পাপ শিশুর জীবন টা বাঁচাতে পারতাম । ছিঃ ছিঃ ভাবতে আমার লজ্জা লাগছে!  ইয়া আল্লাহ!! তুমিই আমাদের একমাত্র রহম করনে ওয়ালা তুমি ছাড়া আমাদের ফিহাকে বাঁচানে ওয়ালা আর কেউ নেইএছাড়া আর কোনো উপায় ও পাচ্ছি না
কমিউনিটি ক্লিনিকের রেজিস্টার্ড খাতা

কমিউনিটি ক্লিনিকের রেজিস্টার্ড খাতা

কমিউনিটি ক্লিনিকের রেজিস্টার্ড খাতা 

সাইফুল আলম রুকন।। কমিউনিটি ক্লিনিকের রেজিস্টার্ড খাতা গুলা কমিয়ে জরুরী রেজিষ্টার্ড বাড়ানোর রোজ দাবি জানাচ্ছি। যেহেতু সিসিতে সাধারণ রোগির সংখ্যা প্রতিদিন ৬০-৮০ জন, মাতৃস্বাস্থ্য ২-৫ জন, শিশু ১০-১২ জন। কিন্তু রেজিস্টার্ড দেওয়া হয় সাধারণ ১টা ছোট, শিশু ও মাতৃ স্বাস্থ্য ডাবল রেজিস্টার্ড, যদিও এগুলার গুরুত্ব বেশি। কিন্তু ক্লিনিকে দেওয়া হয় এত বেশি রেজুলেশন খাতা, নোটিশ খাতা যাহা অযাচিত। মিটিং রেজুলেশন - নোটিশ মাসে একদিন/ দুইদিন ব্যাবহার হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে ৩০-৪০ পাতার একটি রেজিস্টার্ড এক বছরের জন্য যথেষ্ট। সেখানে দেওয়া হয় বিশাল বড় দুইটা করে রেজিষ্টার্ড। যাহা ক্লিনিকের রোমের যায়গা সংকুলান না থাকায় রাখতে হিমশিম খেতে হয়।
হাজিরা খাতা যাহা নিয়মিত সকল সময়ের জন্য সমান। কিন্তু বছরের ৬-৮ মাস অতিবাহিত হয়ে যায় ক্লিনিকে হাজিরা খাতা থাকে না। সেক্ষেত্রে ভিন্ন উপায়ে হাজিরা খাতা / ফটোকপি করে খাতা করে হাজিরা দিলেও মেইন খাতা কেনো নাই বলে সুকোজ খেতে হচ্ছে সিএইচসিপিদের।
এমতাবস্থায় আমি কমিউনিটি ক্লিনিক কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরুদ করছি ক্লিনিকে জরুরীভাবে সাধারণ রেজিস্টার্ড বাড়ানো ও হাজিরা খাতা নিয়মিত করনের জন্য ব্যবস্থা করনের করেন।
আপনারাই পারেন আমার হৃদয়ের ধন কলিজার টুকরাকে আমার বুকে ফিরিয়ে দিতে

আপনারাই পারেন আমার হৃদয়ের ধন কলিজার টুকরাকে আমার বুকে ফিরিয়ে দিতে

সংবাদ ডেস্ক।। তাসলিমা আপা বলেল, আমি বড়ই অসহায় কাদঁতে ও পারছিনা সইতেও পারছিনা। প্রতিদিনের চিকিৎসা খরচ মেটানো খুব বেশি কষ্ট হচ্ছে। যেদিকে তাই সেদিকেই অন্ধকার। কবে শুনবো আমার হৃদয়ের ধন কলিজাটা সম্পূর্ন সুস্ত্য। এ যে কতো কষ্টের তা কি করে বুজাই।  যাচ্ছে সময়, খরচ হচ্ছে অর্থ! বাড়ছে মানসিক যন্ত্রনা। পাচ্ছিনা কুল কিনারা নিরাশা আর হতাশায় ভোগছি আমরা। পাচ্ছি না সুচিকিৎসা - কারন এ রোগের সুচিকিৎসা এ দেশে নেই। আছে নামি দামী দেশী বিদেশী সার্টিফিকেট ও পরিক্ষা নিরিক্ষার মেশিন। নেই শুধু মনোবল। রোগি পাওয়া মানে টাকার মেশিন পাওয়া- এমনিই!
গচ্ছিত অর্থকুড়ি যা ছিলো তা শেষ করে হাত পেতেছি আপনাদের কাছে - সময় খুব কম ৭ দিনও যাচ্ছে না রক্ত পানি হয়ে যাচ্ছে। আর কতোদিন রাখবো রক্ত ভরে? গায়ে বিন্দু পরিমান রক্ত তৈরি হচ্ছে না। জরুরী উন্নত সুচিকিৎসা দরকার। আপনারাই পারেন আমার সন্তানকে বাচাতে।দরকার কোটি টাকার উপরে। যা আমার পক্ষে সম্ভব না।
মনে রাখবেন আপনার দানকৃত অর্থই পারে আমার মা মনির মুখে হাসি ফুটাতে।আপনারাই পারেন ফিহার চিকিৎসা খরচ মেটাতে। 

 আপনারাই পারেন আমার হৃদয়ের ধন কলিজার টুকরাকে আমার বুকে ফিরিয়ে দিতে



বিকাশ পারসোনাল-
01818191415
01714980451
01714804279
একাউন্ট নং
১। M/s Matrimomota Enterprize .
Account Number 2056901012097
Pubali Bank
Charpara Branch Mymensingh.
এবং
২। mst Taslima Akter
0810010013001
Rupali Bank
Trishal Mymensingh.