Showing posts with label রাজনিতি. Show all posts
Showing posts with label রাজনিতি. Show all posts

Sunday, June 23, 2019

বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী-২০১৯

বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী-২০১৯


সংগ্রাম ও অর্জনে, গৌরবময় পথচলার ৭০ বছর,২৩ জুন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী-২০১৯ ইং, আলোচনা সভা। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী, ঝিনাইদহ জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, জনাব কনক কান্তি দাস  মহোদয়ের আয়োজনে, জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে, আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ঝিনাইদহ-৪ আসনের মাননীয় জাতীয় সংসদ সদস্য জনাব, "মোঃ আনোয়ারুল আজিম আনার" এমপি। আরো উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল নেতাকর্মী ও বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

Friday, February 1, 2019

ঝিনাইদহ সদর উপজেলা নির্বাচনের মাঠে আশফাক মাহমুদ জন

ঝিনাইদহ সদর উপজেলা নির্বাচনের মাঠে আশফাক মাহমুদ জন


ঝিনাইদহ প্রতিনিধি।। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে তোড়জোড় শুরু হয়েছে ঝিনাইদহ সদর উপজেলায়। ১৭টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা নিয়ে এই উপজেলায় প্রায় তিন লাখ ভোটার রয়েছে। আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়াম্যান পদে শোনা যাচ্ছে অনেকের নাম। চেয়ারম্যান পদে যাদের নাম শোনা যাচ্ছে তাদের অন্যতম একজন হচ্ছেন ঝিনাইদহ জেলা যুবলীগের আহবায়ক জনাব আশফাক মাহমুদ জন। তাকে নিয়ে সমর্থকরা অনলাইন ও নানা ভাবে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
খোজ নিয়ে জানা যায়,তার রাজনৈতিক জীবনের শুরু থেকেই তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন।তিনি ১৯৮৯ সালে ঢাকা কলেজে একাদশ শ্রেণী হতে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করেন।তিনি ১৯৯২ সালে ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসাবে মনোনীত হন। ১৯৯৮ সালে ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম–আহ্বায়ক এবং ১৯৯৯ সালে তিনি ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হিসাবে মনোনীত হন।
২০০৭ সালে তিনি ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সর্বকনিষ্ঠ সদস্য হিসাবে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের উপ–প্রচার সম্পাদক হিসাবে মনোনীত হন।
তার সম্পর্কে আরো খোঁজ খবর নিয়ে জানা যায় তিনি বি,এন,পি জোট সরকারের সময় বারবার কারা বরন করেন।১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত খালেদা বিরধি আন্দোলনে নিরাপত্তা আইনে তার বিরুদ্ধে প্রায় ৩০–৩২ টি মিথ্যা মামলা হয় এবং তিনি কারা বরন করেন।
২০০১ সালের খালেদা নিজামী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে দ্রুত বিচার আইনে তার বিরুদ্ধে প্রায় ২০ টি মিথ্যা মামলা হয়,এবং তিনি আবারও কারা বরন করেন।
১/১১ তিনি ছাত্রলীগের সভাপতি থাকা কালীন সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তির জন্য ঝিনাইদহ সহ আশে পাশের অনেক জেলায় দুর্বার আন্দোলন সৃষ্টি করেন।
বর্তমানে তিনি ঝিনাইদহ জেলা যুবলীগের আহবায়ক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক কাজের মাধ্যমে ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় ১৭টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার মোট ৩১৮টি গ্রামের তিনলক্ষ মানুষের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন।
এদিকে তৃণমূল আওয়ামী লীগের কর্মীরা এবার আশায় বুক বেধে আছে সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতিক পাবেন তাদের প্রিয় নেতা আশফাক মাহামুদ জন।
আর তার কারন হিসাবে তারা মনে করছেন আশফাক মাহমুদ জন একজন সৎ, শিক্ষিত,মার্জিত,পরিশ্রমী,পরউপকারি,পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব,এবং মুজিব আদর্শের সৈনিক,তাই জননেত্রী শেখ হাসিনা নৌকার মাঝি হিসাবে আশফাক মাহামুদ জন কেই মনোনয়ন দেবেন।

Saturday, September 8, 2018

আমরা ক্ষমা করতে জানি প্রতিহিংসার রাজনীতি অামরা করি না।

আমরা ক্ষমা করতে জানি প্রতিহিংসার রাজনীতি অামরা করি না।


মোঃ শহিদুল ইসলাম হিরন যারা বিএনপি/জামাত আছেন আপনারা ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় আমার অনেক নেতাকর্মীদেরকে মেরে হাত পা ভেঙে দিয়েছিলেন। কিন্তু আমরা কারও ক্ষতি করি নি। আমরা ক্ষমা করতে জানি প্রতিহিংসার রাজনীতি অামরা করি না। তাই বলে ভাববেন না আমরা দুর্বলতাকে প্রকাশ করছি। দেশের মানুষ এখন অনেক শান্তিতে বসবাস করছে। দেশকে অশান্ত করতে চাইলে কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।
মোঃ শহিদুল ইসলাম হিরন

Thursday, February 1, 2018

শ্বায়ত্ব শাসন ও রাজস্ব

শ্বায়ত্ব শাসন ও রাজস্ব

এএইচএম ফারুক
স্ব আয়ত্ব শাস‌নের নামই স্বায়ত্ব শাসন। অর্থাৎ যে প্র‌তিষ্ঠান সরকা‌রের বা বাই‌রের যে কোন প্র‌তিষ্ঠান বা ব্যা‌ক্তির হস্ত‌ক্ষেপ বা নিয়ন্ত্রণ মুক্ত হ‌য়ে আপনা আপ‌নি নি‌জে‌দের রুলস বা রেগু‌লেশন দ্বারা প‌রিচা‌লিত হয় সে প্র‌তিষ্ঠানকেই স্বায়ত্ব শা‌সিত প্র‌তিষ্ঠান ব‌লে। এর প্র‌তিষ্ঠা ও রুলস রেগু‌লেশন সংসদ কর্তৃক হ‌য়ে থা‌কে। শুধু মাত্র সংসদই এর প‌রিবর্তন বা প‌রিমার্জন কর‌তে পার‌বে সংখ্যা গ‌রিষ্ট সাংস‌দের ভো‌টের প্রে‌ক্ষি‌তে বিল পাস ক‌রে।
প্রস্তা‌বিত শায়ত্ব শাসন এর বিষয় সমূহ
পেনশন থাক‌বে।
চাকুরী স্থায়ী হ‌বে।
ক্যা‌রিয়ার প্লান থাক‌বে।
ইন‌ক্রি‌মেন্ট হ‌বে।
সকল ভাতাদী থাক‌বে।
ইউ‌নিয়ন প্রধান, ত‌দে‌ার্ধ্ব তিন ইউ‌নিয়‌নে মি‌লে আ‌রেক‌টি উচ্চ পদ, উপ‌জেলা প্রধান, জেলা প্রধান পদ হ‌বে। যোগ্যতা কা‌জের ভি‌ত্তি‌তে উপ‌রোক্ত প‌দে প্র‌মোশন ব্যবস্থা থাক‌বে।
বর্তমান UHFPO, CS অ‌ফি‌সের নিয়ন্ত্রণ মুক্ত স্বাতন্ত্র্য প্র‌তিষ্ঠান হ‌বে। HI, AHI, FWA এর নিয়ন্ত্রন মুক্ত ব্যবস্থাপনা থাক‌বে।
অ‌তি‌রিক্ত কা‌জে প্র‌ণোদনা থাক‌বে।
আয় ও ব্যায় সংকুলান
স্বায়ত্ব শাস‌নের মূল ভি‌ত্তি হল আয় ও ব্যায় সংকুলা‌ন। স্থানীয় সরকা‌রের স্বায়ত্ব শাসনে রাষ্ট্রীয় কোষাগার থে‌কে বেতন ব্যায় এক অংশ নির্বাহ করা হয়। বাকী অংশ প্রা‌তিষ্ঠা‌নিক আয় থে‌কে হয়।
শিক্ষা খা‌তের স্বায়ত্ব শা‌সিত প্র‌তিষ্ঠা‌নের বেতন ব্যায় রাষ্ট্রীয় কোষাগার বহন ক‌রে। এছাড়া নির্বাচন ক‌মিশন, মানবা‌ধিক‌ার ক‌মিশন, তথ্য ক‌মিশন সহ অন্যান্য প্র‌তিষ্ঠা‌নের ব্যায়ও রাষ্ট্রীয় কোষাগার থে‌কে নির্বাহ হয়। এসব ক্ষে‌ত্রে নাম মাত্র আয়ও রাষ্ট্রীয় কোষাগা‌রে চালান মারফত জমা হয়। এসব ক্ষে‌ত্রে আয় এর সা‌থে ব্যায় এর তুলনা হ‌য় না। সেজন্যই ছাত্রর‌া বেতন প‌রি‌শোধ করার প‌রেও বিশ্ব‌বিদ্যাল‌য়ের প্র‌তি ছা‌ত্রের জন্য বছ‌রে পঞ্চাশ হাজা‌রেরও অথিক অর্থ রা‌ষ্ট্রের কোষাগ‌ার থে‌কে ব্যায় হয়। কেননা শিক্ষা সাং‌বিধা‌নিক মৌ‌লিক অ‌ধিকার। তেম‌নি স্বাস্থ্যও মৌ‌লিক অ‌ধিকার। এ‌টি পন্য নয়। সেজন্য প্রস্তা‌বিত স্বায়ত্ব শা‌সিত এ প্রস্তা‌বে ব্যায় সংকুলান রাষ্ট্রীয় কোষাগার থে‌কে হবে।
রাজস্ব
~~~~
‌বেতন রাষ্ট্রীয় কোষাগ‌ার থে‌কে হ‌বে।
চাকুরী স্থায়ী।
‌পেনশন।
ক্যা‌রিয়ার প্লান নাই।
ইন‌ক্রি‌মেন্ট হ‌বে।
সকল ভাতাদী থাক‌বে।
বর্তমান বিদ্যমান ব্যবস্থায় CHCP এর উচ্চতম রি‌পো‌র্টিং বস হ‌বেন AHI.
তার উপ‌রের বস হ‌বেন HI. এর উপ‌রে UHFPO, CS, Director.
রাজ‌স্বের প‌দের ‌ও জনব‌লের স্থায়ীত্ব নি‌শ্চিত। ত‌বে পদ বিলু‌প্তি বা আত্তীকরণ সরকারের নির্বাহী বিভাগ কর‌তে পা‌রে।
উপ‌রের লিখা‌তে কোন দ্বিমত থাক‌লে চাকুরী বি‌ধি বিজ্ঞ কোন ব্যা‌ক্তির সা‌থে পরামর্শ করার অনু‌রোধ রইল। একই সা‌থে রাজস্ব ও স্বায়ত্ব শাসনে চাকুরী কর‌ছেন এরকম দুজ‌নের সা‌থেও পরামর্শ কর‌তে পা‌রেন।
পোষ্ট‌টি মূলত ধুম্রজাল কাটা‌নোর প্রয়াস।। আপনা‌দের সমস্যায় সিদ্ধ‌ান্ত আপনারাই নি‌বেন। মাননীয় ডিাজ ম‌হোদ‌য়ের গতকা‌লের প্রস্তাব‌টি আপনার‌া মান‌বেন বা বাদ দি‌বেন এবং না‌কি রাজ‌স্বের জন্য আন্দোলন কর‌বেন সে সিদ্ধান্ত একান্তই আপনারা নি‌বেন। আ‌মি শুধু এটুকুই বল‌বো, আ‌মি আপনা‌দের সকল সিদ্ধা‌ন্তের প্র‌তি শ্রদ্ধাশীল। আপনাদের প্র‌তি শুভ কামনা ছিল, আ‌ছে ও থাক‌বে। আপনা‌দের সদ‌া মঙ্গল কামনা ক‌রি।

Sunday, December 10, 2017

প্রধানমন্ত্রী জনগণকে ২৯ বছর বঞ্চিত রাখা হয়েছে

প্রধানমন্ত্রী জনগণকে ২৯ বছর বঞ্চিত রাখা হয়েছে


সংগ্রাম অনলাইন ডেস্ক: পঁচাত্তরে সপরিবারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর ২৯ বছর দেশের জনগণকে উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত রাখা হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এই সময়ে বিএনপি-জামায়াত নিজেরা সম্পদের মালিক হয়েছে, কিন্তু জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করেনি।
আজ রোববার সকাল পৌনে ১১ টার দিকে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ১০টি উপজেলায় শতভাগ বিদ্যুৎ সরবরাহ প্রকল্প এবং ৪টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
এগুলো হলো- শিকলবাহা ২২৫ মেগাওয়াট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ১শ’ মেগাওয়াট, সালদা ৪শ’ কিলোওয়াট সৌরবিদ্যুৎ এবং সরিষাবাড়ী ৩ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সব কাজের জন্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন। দেশের দুর্গম এলাকাগুলোতেও সোলারের মাধ্যমে আমরা বিদ্যুতের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। সোলার থেকে যে বিদ্যুৎ অতিরিক্ত থাকবে তা জাতীয় গ্রেডে যোগ হবে। বর্তমানে দেশের ৮৩ ভাগ মানুষ বিদ্যুৎ পাচ্ছে। প্রতিটি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ যাবে। বিএনপি ক্ষমতায় এসে দিয়েছিল ১৬’শ আর আমরা দিয়েছিল ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। শুধু বিদ্যুৎ নয়, আমরা শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছি।
বিএনপি জামায়াতের সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এসে মানি লন্ডারিং আর লুটপাট করেছে। জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য তারা কাজ করেনি। তাদের ক্ষমতা হচ্ছে ভোগ বিলাসের জন্য। তারা ভোগ বিলাসে গা ভাসিয়ে দিয়েছে। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, আমরা উন্নয়ন করতে পারলে তারা কেন পারেনি? দেশের মানুষের ওপর বিএনপি-জামায়াত অত্যাচার-নির্যাতন করেছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, চিকিৎসাসেবা ঘরে ঘরে পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে আমরা গ্রাম-গঞ্জে ক্লিনিকের ব্যবস্থা করেছিলাম। বিএনপির ধারণা ছিল এসব ক্লিনিক থেকে চিকিৎসা মানুষ নৌকায় ভোট দেবে। তাই বিএনপি ক্ষমতায় এসে এসব ক্লিনিকগুলো বন্ধ করে দেয়। আমরা আবার ক্লিনিকগুলো চালু করেছি। বর্তমানে সাড়ে ১৮ হাজার ক্লিনিক থেকে মানুষ চিকিৎসাসেবা পাচ্ছে।
তিনি বলেন, জনগণ আমাদেরকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আসার সুযোগ দেয়ায় এ উন্নয়নগুলো করতে পেরেছি। এসব উন্নয়নের সুযোগ দেয়ার জন্য দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানাই।
ডি.স/আ.হু