Showing posts with label সমগ্র. Show all posts
Showing posts with label সমগ্র. Show all posts

Thursday, August 1, 2019

ঝিনাইদহের মানুষ কে ডেঙ্গু জ্বর থেকে নিরাপদ রাখতে মশক নিধন ওষুধ দেওয়া হলো

ঝিনাইদহের মানুষ কে ডেঙ্গু জ্বর থেকে নিরাপদ রাখতে মশক নিধন ওষুধ দেওয়া হলো


মানুষের সেবায় সর্বদা নিয়োজিত ঝিনাইদহ জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, জনাব কনক কান্তি দাস , জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা'র উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে, দিনরাত পরিশ্রম করে চলেছেন তিনি, তারই ধারাবাহিকতায় ঝিনাইদহের মানুষ কে ডেঙ্গু জ্বর থেকে নিরাপদ রাখতে, মশা নিধন কার্যক্রম শুরু করেছে ঝিনাইদহ জেলা পরিষদ, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জনাব  কনক কান্তি দাস মহোদয়ের উদ্যোগে ও নির্দেশে  চেয়ারম্যান মহোদয় বলেছেন এই কার্যক্রম চলমান থাকবে।
ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কনক কান্তি দাসের নির্দেশে আজ ঝিনাইদহ পৌর এলাকার ৩ এবং ৪নং ওয়ার্ডের মশক নিধন ওষুধ দেওয়া হলো।বাড়ি বাড়ি এ অভিযান পরিচালনা করা হয় এবং প্রতিদিন এ অভিযান অব্যহত থাকবে বলে জানিয়েছেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কনক কান্তি দাস। এই অভিযান পরিচালনা করেন মধু বিশ্বাস,
রাজু আহমেদ মিজান, পলাশ বিশ্বাস, মামুন, মাদার তেরেসা ব্লাডব্যাংকের সাঃ সম্পাদক তারেক মাহামুদ জয়সহ আরো অনেকে।আপামর জনগনের দাবি সবখানেই ঔষুধ দেওয়াসহ,ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার দ্বায়িত্ব কাঁধে তুলে নিলো স্ব স্ব এলাকার জনপ্রতিনিধিগন।

Thursday, July 18, 2019

রিমান্ড শুনানিতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা  আদালতে মিন্নির বিরুদ্ধে তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরেন

রিমান্ড শুনানিতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে মিন্নির বিরুদ্ধে তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরেন


বুধবার ১৭ জুলাই নিহত রিফাতের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিকে গ্রেফতারের পর আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ। পরে শুনানি শেষে আদালত তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

রিমান্ড শুনানিতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির আদালতে মিন্নির বিরুদ্ধে তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, মিন্নি এ মামলার প্রধান সাক্ষী হলেও মামলার ১২ নম্বর আসামি রেজোয়ানুল ইসলাম ওরফে টিকটক হৃদয় গত ১৪ জুলাই আদালতে মিন্নি এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বলে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

হত্যাকাণ্ডের আগে ও পরে এ মামলার একাধিক অভিযুক্তের সঙ্গে মিন্নি কথা বলেছেন। যার প্রমাণ পুলিশ পেয়েছে। এছাড়া মিন্নিকে জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডে তার সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছে বলে আদালতে জানানো হয়।

এসময় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সঞ্জীব দাস আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তিনি গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।

 বরগুনায় আলোচিত স্বামী রিফাত হত্যার সঙ্গে নিজের কোনো সম্পৃক্ততা নেই বলে বারবার দাবি করেছে স্ত্রী মিন্নি। তবে শেষ পর্যন্ত নিজের দাবির পক্ষে যুক্তিতে অটল থাকতে পারলেন না তিনি।

বুধবার (১৭ জুলাই) নিহত রিফাতের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিকে গ্রেফতারের পর আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ। পরে শুনানি শেষে আদালত তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

রিমান্ড শুনানিতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির আদালতে মিন্নির বিরুদ্ধে তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, মিন্নি এ মামলার প্রধান সাক্ষী হলেও মামলার ১২ নম্বর আসামি রেজোয়ানুল ইসলাম ওরফে টিকটক হৃদয় গত ১৪ জুলাই আদালতে মিন্নি এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বলে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

হত্যাকাণ্ডের আগে ও পরে এ মামলার একাধিক অভিযুক্তের সঙ্গে মিন্নি কথা বলেছেন। যার প্রমাণ পুলিশ পেয়েছে। এছাড়া মিন্নিকে জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডে তার সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছে বলে আদালতে জানানো হয়।

এসময় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সঞ্জীব দাস আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তিনি গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, তদন্তকারী কর্মকর্তার বক্তব্য শেষে আদালত মিন্নির সঙ্গে কথা বলেন। আদালত মিন্নির কাছে জানতে চান, আপনার পক্ষে কোনো আইনজীবী আছে কি না? এবং আপনার কোনো কিছু বলার আছে কি না?

জবাবে মিন্নি বলেন, আমি নির্দোষ। আমি রিফাত হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নই। আমি আমার স্বামী রিফাত শরীফ হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।

তখন আদালত হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্তদের হত্যার আগে ও পরে মোবাইলফোনে কথোপকথনের পাশাপাশি তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে মিন্নি চুপ হয়ে যান এবং কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।

পরে আদালতের বিচারক মো. সিরাজুল ইসলাম গাজী তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

Wednesday, February 6, 2019

কমিউনিটি ক্লিনিক ট্রাস্ট গতিশীল করার লক্ষ্যে আজ মিটিং অনুষ্ঠিত হবে

কমিউনিটি ক্লিনিক ট্রাস্ট গতিশীল করার লক্ষ্যে আজ মিটিং অনুষ্ঠিত হবে




নিজস্ব প্রতিনিধি।। কমিউনিটি ক্লিনিকের স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট আইন'কে গতিশীল ও দ্রুত কার্যকর করার জন্য আজ (০৭/০২/১৯)ইং তারিখ রোজ বৃহঃবার, মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জনাব, জাহিদ মালেক  মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মিটিং এর ব্যবস্থা করেছেন।
সারা দেশে কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডারা তাদের কাঙ্ক্ষিত চাওয়া পাওয়া পূরণ হবে।

উক্ত মিটিং এ স্বাস্থ্যমন্ত্রী জনাব,জাহিদ মালেক  সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত থাকবেন, সম্মানিত ডাঃ সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী  বোর্ডের সভাপতি,  স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মহোদয় মহাপরিচালক মহোদয় অধ্যাপক ডাঃ আবুল কালাম আজাদ ।সম্মানিত ডাঃ মাখদুমা নার্গিস ম্যাডাম সাবেক কমিউনিটি ক্লিনিকে লাইক ডাইরেক্টর। এবং বর্তমান লাইন ডাইরেক্টর অধ্যাপক ডাঃ মোঃ আবুল হাসেম খান স্যার সহ আরও ট্রাস্টের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তাবৃন্দ।

 এতে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডারা আশাবাদী মন্ত্রী মহোদয়ের পরামর্শে মহাপরিচালক মহোদয় বার বার যে প্রতিশ্রুতিগুলো দিয়েছেন এবং কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডাররা যে সকল দাবি করেছেন যা দাবী করেছি তার দ্রুত বাস্তবায়ন হবে,ইনশাআল্লাহ্। এবং অতি দ্রুত কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার সকলেই টেনশন মুক্ত হবো ।


Monday, September 24, 2018

গেজেট প্রকাশ নিয়ে সিএইচসিপিদের মাঝে যে ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছিলো'তা,নিরসনে

গেজেট প্রকাশ নিয়ে সিএইচসিপিদের মাঝে যে ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছিলো'তা,নিরসনে


আল ফুরকান লিটন।।  মাননীয় ডিজি মহোদয় স্যারের ফেজবুক কমেন্টস হুবহু তুলে ধরা হল

ফেসবুকে ঢোকার সময় পাই না। মাঝে মাঝে ঢুঁ মারলেও সামান্য দেখে চলে যেতে হয়। কমেন্ট করি না। একটি বড় বিভ্রান্তি নিরসনে এবার একটা কমেন্ট করছি। ১৮ সেপ্টেম্বরের গেজেটের যে অনুধারাটি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে ২০ সেপ্টেম্বরের গেজেটে সেই অনুধারাটি পরিবর্তিতরূপে পাশ হয়েছে। এই একটি মাত্র অনুধারার কারণে ১৮ তারিখ আইনটি পাশ হয়নি। আমাদের তৎপরতার কারণে সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ২০ তারিখ আইনের গেজেট সংসদে উপস্থাপনের পরপরই জরুরী সংক্ষিপ্ত সভায় বসে এবং ঐ অনুধারাটি প্রতিস্থাপন করে। প্রতিস্থাপিত অনুধারায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিএইচসিপি হিসেবে প্রকল্প বা ওপিতে চাকুরীতে যোগদানের তারিখ থেকে জ্যেষ্ঠতাসহ চাকুরী স্থায়ী হবে এবং সরকারী সংবিধিবদ্ধ সংস্থার মত চাকুরীর সকল সুবিধা বহাল হবে এমন নিশ্চয়তার কথা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। কোন পরীক্ষা বা পূনঃবিবেচনা ছাড়াই এই আত্মীকরণ সম্পন্ন হবে। ২০ তারিখে সংশোধিত গেজেট উপস্থাপিত হয় এবং হুবহু পাশ হয়। মহামান্য রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের পর আইনটি কার্যকর হবে এবং বিধি-প্রবিধি প্রণয়নের পর বাস্তবায়ন করা যাবে। মন্ত্রণালয় দ্রুতই তা করবে। বললেন আমাদের শ্রদ্ধার স্যার আবদুল কালাম আজাদ