Wednesday, October 11, 2017

সিএইচসিপিদের কে স্থায়ীকরন । আপনাদের চাকুরী স্থায়ী করন হবেই হবে ইনশাআল্লাহ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের প্রতিনিধি

তানভীর সিএইচসিপি ঝিনাইদাহ

আপনারা কমিউনিটি ক্লিনিকে যখন কাজ করেন তখন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেন, আপনার কমিউনিটি ক্লিনিকে যখন কাজ করেন মননীয় প্রধান মন্ত্রীর প্রতিনিধি হয়ে কাজ করেন, তিনি আর ও বলেন আপনাদের বলতে চাই এটি কোন শান্তনার বানী নয়, আমরা চেষ্টা করছি আগামী ডিসেম্বরের ভিতর বাংলাদেশে ৬০০০ (ছয় হাজার) এডহক চিকিৎসক এবং সকল কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার সিএইচসিপি দের স্থায়ীকরনের ব্যবস্থা করার এবং আমরা নই মাননীয় প্রধান মন্ত্রী আমাদের এই সময়সীমা বেধে দিয়েছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন ২০১৮ সালে নির্বাচনে যেন বলতে পারি আমি আমার ৬০০০ (ছয় হাজার) নিয়োগকৃত চিকিৎসক এবং নিয়োগকৃত সকল কমিউনিটি হেলথ কেয়ার সিএইচসিপিদের কে স্থায়ীকরন করেছি। আপনাদের চাকুরী স্থায়ী করন হবেই হবে ইনশাআল্লাহ।
আকরাম চৌধুরীঃ ডাঃ ইহতেশামুল হক চৌধুরী দুলাল বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন (বিএমএ) এর কেন্দ্রীয় পরিষদের মহাসচিব নির্বাচিত হওয়ায় সিলেট জেলা সিএইচসিপি এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।
সিলেট সিভিল সার্জন অডিটোরিয়ামে সিলেট জেলা সিএইচসিপি এসোসিয়েশন সিলেট জেলা শাখার আয়োজনে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহা পরিচালক (প্রশাসন) ডাঃ ইহতেশামুল হক চৌধুরী দুলাল বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন (বিএমএ) এর কেন্দ্রীয় পরিষদের মহাসচিব নির্বাচিত হওয়ায় ১১ই অক্টোবর সংবর্ধিত করা হয়।
সিলেটের সিভিল ডাঃ সার্জন হিমাংশু লাল রায়ের সভাপতিত্বে সিএইচসিপি এসোসিয়েশনে সিলেট জেলার সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিলাদ আহমদের যৌথ পরিচালনায় সংবর্ধিত প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাঃ মোঃ ইহতেশামুল হক চৌধুরী দুলাল।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন সিলেট জেলা সিএইচসিপি এসোসিয়েশনের সভাপতি মোঃ আকরামুল হক চৌধুরী। সংবর্ধিত প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডাঃ ইহতেশামুল হক চৌধুরী বলেন, জাতীর জনক স্বপ্ন দেখে ছিলেন আর তার বাস্তবায়ন করেছেন মাদার অব হিউমিনিটি মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। আর তার প্রতিফলন অজপাড়া গায়ে স্বাস্থ্যসেবা পৌছে দেয়ার জন্য ছয় হাজার জনগোষ্ঠীর মধ্য কমিউনিটি ক্লিনিক করে দিয়েছেন।
তিনি বলেন আপনারা অনেক উচ্চতর লেখাপড়া করে বেকার ছিলেন, মাননীয় প্রধান মন্ত্রী আপনাদের সেখানে চাকুরীর ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। আপনাদের ছোট করে দেখার মতো কিছু নেই ।আপনারা কমিউনিটি ক্লিনিকে যখন কাজ করেন তখন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেন, আপনার কমিউনিটি ক্লিনিকে যখন কাজ করেন মননীয় প্রধান মন্ত্রীর প্রতিনিধি হয়ে কাজ করেন, তিনি আর ও বলেন আপনাদের বলতে চাই এটি কোন শান্তনার বানী নয়, আমরা চেষ্টা করছি আগামী ডিসেম্বরের ভিতর বাংলাদেশে ৬০০০ (ছয় হাজার) এডহক চিকিৎসক এবং সকল কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার সিএইচসিপি দের স্থায়ীকরনের ব্যবস্থা করার এবং আমরা নই মাননীয় প্রধান মন্ত্রী আমাদের এই সময়সীমা বেধে দিয়েছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন ২০১৮ সালে নির্বাচনে যেন বলতে পারি আমি আমার ৬০০০ (ছয় হাজার) নিয়োগকৃত চিকিৎসক এবং নিয়োগকৃত সকল কমিউনিটি হেলথ কেয়ার সিএইচসিপিদের কে স্থায়ীকরন করেছি। আপনাদের চাকুরী স্থায়ী করন হবেই হবে ইনশাআল্লাহ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ডেপুটি সিভিল সার্জন সিলেট আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা গোলাপগঞ্জ ডাঃ তাওহিদ আহমদ, মেডিকেল অফিসার সিভিল সার্জন অফিস ডাঃ আহমেদ সিরাজুম মুনির, ডাঃ আমজাদ হোসেন, ডাঃ মাইনুল আহসান, সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা সিভিল সার্জন অফিস সুজন বণিক, প্রশাসনিক কর্মকর্তা সিভিল সার্জন সিলেট গৌছ আহমদ চৌধুরী, কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডারদের নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাবেক বিভাগীয় সভাপতি হান্নান সিদ্দিকি, সাবেক সিলেট জেলা সভাপতি জামিল আহমদ, সিনিয়র সহসভাপতি আবু কওছর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হেলাল আহমদ, সাংগঠনিক জাহেদুর রহমান, জেলা সমন্বয়ক সৈয়দ হাবিবুল হক, বাপ্পা দাশ, জিয়াউল সেলিম, আব্দুল আহাদ,আমিনুর রহমান আহমান, সাজমিন বেগম, ফয়সল আহমদ, দিলু মিয়া, জসিম উদ্দিন,সাজমিন বেগম, ফাতেমা সুলতানা, ইশরাত জাহান,গীতা পাঠ করেন সৌরভ চৌধুরী পবিত্র কালামে পাক থেকে তেলওয়াত করেন বেলাল আহমদ প্রমুখ।

শেয়ার করুন

0 comments: