বামী-স্ত্রী : মধুময় একটি লগন ঃ
,
স্ত্রী রান্না করছে। ভীষণ চাপ। একাই সব রান্না করতে হবে। এমন সময় হঠাৎ স্বামীর ডাক পড়লো,
,
স্বামী : ওগো! একটু এদিকে এসো তো!
,
স্ত্রী : কি হয়েছে,? বলুন। আমি এখন রান্না করছি।
,
স্বামী : আরে একটু আসোই না। কাজ পরে করো।
,
স্ত্রী : উফ্, আর পারি না। কি যে করি!!
,
স্বামী : ( মুচকি হাসি দিয়ে ) আসো তো। তোমার জন্য
একটা হাদিয়া রেখেছি। নিয়ে যাও।
,
স্ত্রী : ( খানিকটা বিরক্তি নিয়ে ) ভাব দেখো
আরেকজনের। এমন সময় আবার হাদিয়া!!
,
স্ত্রী রান্না করছে। ভীষণ চাপ। একাই সব রান্না করতে হবে। এমন সময় হঠাৎ স্বামীর ডাক পড়লো,
,
স্বামী : ওগো! একটু এদিকে এসো তো!
,
স্ত্রী : কি হয়েছে,? বলুন। আমি এখন রান্না করছি।
,
স্বামী : আরে একটু আসোই না। কাজ পরে করো।
,
স্ত্রী : উফ্, আর পারি না। কি যে করি!!
,
স্বামী : ( মুচকি হাসি দিয়ে ) আসো তো। তোমার জন্য
একটা হাদিয়া রেখেছি। নিয়ে যাও।
,
স্ত্রী : ( খানিকটা বিরক্তি নিয়ে ) ভাব দেখো
আরেকজনের। এমন সময় আবার হাদিয়া!!
স্বামী : এসেই দেখো। পেলে অনেক খুশি হবে তুমি।
,
স্ত্রী : ঠিক আছে। হাতের কাজটা সেরে আসছি।
,
,
কিছুক্ষণ পর বরের নিকট হাজির হলো স্ত্রী।
,
স্ত্রী : জাহাপনা! কি হয়েছে? ওমন ডাকাডাকি কেনো?
,
স্বামী ডান হাতে দরজাটা লাগিয়ে বাম হাতে স্ত্রীকে
জড়িয়ে বুকের কাছে টেনে এনে কপালে একটা মিষ্টি চুম্বন এঁকে দিলো।
,
স্ত্রী তো লাজুকলতা হয়ে চোখ নিচের দিকে নামিয়ে নিলো। স্বামী ডান হাত দিয়ে স্ত্রীর থুতনি ধরে চেহারাটা উপরে উঠিয়ে বললো,
,
স্বামী : সোনামনি! আমি এখন নামাযে যাচ্ছি।
রাসূল সা: কখনো কখনো নামাযে যাবার আগে
হযরত আয়েশা রা: কে চুম্বন করতেন। তাই
আমিও রাসূলের এই সুন্নতটি আমল করলাম।
যাও, সোনা! এবার বাকি কাজ করো গা।
আমি নামায পড়ে এসেই খেয়ে কাজে যাবো।
আল্লাহ্ হাফিজ,লক্ষী সোনা!!
,
স্ত্রী আবেগাপ্লুত হয়ে তাকিয়ে রইলো স্বামীর বিদায়পানে। চোখের কোণে ভালোবাসার অশ্রু। চোখ মুছতে মুছতে অজান্তে বলতে থাকলো,
,
স্ত্রী : হে আমার প্রভু! যেই মানুষটি আমাকে এতটা
ভালোবাসে, তাকে তুমি ভালো রেখো। কখনো কষ্টে
ফেলো না। আমাকে তার যথাযথ মূল্যায়ন করার
তাওফিক্ব দান করো, আমিন।
,
স্ত্রী : ঠিক আছে। হাতের কাজটা সেরে আসছি।
,
,
কিছুক্ষণ পর বরের নিকট হাজির হলো স্ত্রী।
,
স্ত্রী : জাহাপনা! কি হয়েছে? ওমন ডাকাডাকি কেনো?
,
স্বামী ডান হাতে দরজাটা লাগিয়ে বাম হাতে স্ত্রীকে
জড়িয়ে বুকের কাছে টেনে এনে কপালে একটা মিষ্টি চুম্বন এঁকে দিলো।
,
স্ত্রী তো লাজুকলতা হয়ে চোখ নিচের দিকে নামিয়ে নিলো। স্বামী ডান হাত দিয়ে স্ত্রীর থুতনি ধরে চেহারাটা উপরে উঠিয়ে বললো,
,
স্বামী : সোনামনি! আমি এখন নামাযে যাচ্ছি।
রাসূল সা: কখনো কখনো নামাযে যাবার আগে
হযরত আয়েশা রা: কে চুম্বন করতেন। তাই
আমিও রাসূলের এই সুন্নতটি আমল করলাম।
যাও, সোনা! এবার বাকি কাজ করো গা।
আমি নামায পড়ে এসেই খেয়ে কাজে যাবো।
আল্লাহ্ হাফিজ,লক্ষী সোনা!!
,
স্ত্রী আবেগাপ্লুত হয়ে তাকিয়ে রইলো স্বামীর বিদায়পানে। চোখের কোণে ভালোবাসার অশ্রু। চোখ মুছতে মুছতে অজান্তে বলতে থাকলো,
,
স্ত্রী : হে আমার প্রভু! যেই মানুষটি আমাকে এতটা
ভালোবাসে, তাকে তুমি ভালো রেখো। কখনো কষ্টে
ফেলো না। আমাকে তার যথাযথ মূল্যায়ন করার
তাওফিক্ব দান করো, আমিন।
খবর বিভাগঃ
আন্তর্জাতিক
0 comments: