মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে
কমিউনিটি ক্লিনিক রাজস্ব করনের যৌক্তিকতা (গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট)
১.অতীতের মত সরকার পরিবর্তন হলে যাতে এ কার্যক্রম বন্ধ না হয়।
২.ট্রাস্ট এর পক্ষ্যে তাদেরকে তদারকী/ পর্যবেক্ষন করা, কাজের গুনগত মান নিশ্চিত করা সম্ভব নয়।
৩.তাছাড়া ট্রাস্টের অধীনে গেলে তারা স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়, স্বাস্থ্য অধীদপ্তর ও এ বিভাগের মাঠ পর্যায়ের (বিভাগীয় পরিচালক- স্বাস্থ্য, সিভিল সার্জন, ইউএইচ এন্ড এফপি ও) নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যাবে সুতরাং মাঠ পর্যায়েরসরকারের গৃহীত বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম ব্যহত হবে।
৪.পিআইপি অপারেশন প্লান ও ৪র্থ এইচপিএনএসপিতে তাদেরকে রাজন্বকরণের কথা গৃহীত হয়েছ এর আলোকে তারা মহামান্য হাইকোর্টে রীট করেছে এবং মহামান্য হাইকোর্ট তাদের দাবীর যৌক্তিকতা বিবেচনা করে রাজস্বকরণের জন্য সরকারকে নির্দেশনা প্রদান করেছে ।
৫.বর্তমানে কর্মরত সিএইচসিপিগণ মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসী এবং তারা বর্তমান সরকারের সমর্থক একটি দক্ষ কর্মী বাহিনী।
৬.আগামী জাতীয় নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ সুতরাং সাধীনতার বিপক্ষের শক্তি বিশেষকরে বিএনপি জামাত জোট তাদেরকে লোভ লালসা, প্রলোভন, মিথ্যা আশ্বাস দেখিয়ে বিভ্রান্ত করতে পারে।
৭.ইতিমধ্যে বিপুল সংখ্যক দক্ষ্য স্এিইচসিপি হতাশাগ্রস্থ্য হয়ে চাকরী ছেড়ে চলে গেছেন, কাজেই এ দক্ষ জনগোষ্টীকে ধরে রাখতে হলে তাদের রাজস্বকরণ ছাড়া বিকল্প নেই।
৮.দেশের বেশীর ভাগ মাননীয় সংসদ সদস্যগণ মহান জাতীয় সংসদে স্এিইচসিপিদের জাতীয়করণের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের কাছে জোরালো দাবী উপস্থাপন করেছেন, ফলে তাদের চাকরী জাতীয় করণের জন্য ব্যাপক জন সমর্থন তৈরী হয়েছে।
৯.ভবিষ্যতে যেকোন রাজনৈতিক পরিবর্তন হলেও যাতে সারা বিশ্বে নন্দীত মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চিন্তা প্রসুত একর্মসূচী বাধাগ্রস্থ্য না হয় এবং টেকসই রুপ লাভ করে মুল স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অধীনে পরিচালিত হয় তার জন্য এদেরকে রাজস্বকরণ করা জরুরী।
0 comments: