Wednesday, January 31, 2018

আজকে রাত্রীতে প্রেসক্লাবের সামনে আমরণ অনশন

আজকে রাত্রীতে প্রেসক্লাবের সামনে আমরণ অনশন

১ ফেব্রুয়ারী সকাল ৮টা থেকে আমরণ অনশন-কেন্দ্রীয় কমিটি
চাকুরী রাজস্বখাতে স্থানান্তর এই মর্মে কোন ঘোষণা বা চিঠির মাধ্যমে স্বাস্থ্যমন্ত্রী থেকে কোন কিছু না পাওয়ায় বাংলাদেশ সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশনের দাবী আদায় বাস্তবায়ন কেন্দ্রীয় কমিটি এই মর্মে সিদ্ধান্তে উপনিত হয়েছে যে, ০১ ফেব্রুয়ারী সকাল ৮ টা থেকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আমরণ অনশন করবে।
আমরণ অনশনের জন্য শাহবাগ থানায় অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজনে এখন কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ শাহবাগ থানায় অনুমতি নেওয়ার জন্য অবস্থান করছে।
যেহেতু অনুমতি এখনো পাওয়া যায়নি। অনুমতি পাওয়া যাবে ১ ফেব্রুয়ারী সকাল ৮ টা থেকে। তাই এখন সকল সিএইচসিপির নিরাপত্তার স্বার্থে কেউ আজকে রাত্রীতে প্রেসক্লাবের সামনে আমরণ অনশন 

Thursday, January 25, 2018

অনশনে আসার সময় যা যা অবশ্যই আনবেনঃ

অনশনে আসার সময় যা যা অবশ্যই আনবেনঃ


Rabiul Hoque
অনশনে আসার সময় যা যা অবশ্যই আনবেনঃ
১. বসার জন্য মাদুর, পাটি, চট। চট অবশ্যই আনবেন কারণ অতিরিক্ত ঠান্ডায় মাদুর বা পাটির নিচে চট অবশ্যই দিতে হবে।
২. অতিরিক্ত জামা-কাপড় বিশেষ করে শীতের কাপড়।
৩.রাতে থাকার জন্য বালিশ, কম্বল।
৪. মশার কয়েল, লাইটার।
৫.ছাতা।
৬. পুরনো পত্রিকা।
৭. মোবাইল চার্জার/পাওয়ার ব্যাংক।পাওয়ার ব্যাংক হলে ভালো কারণ চার্জ দেওয়া সহজ হবে।
৮.জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপিতে মোবাইল নম্বর লিখে নিবেন।
৯. জায়নামাজ-তসবিহ, ওজু করার পানি।
১০. ব্রাশ, পেস্ট, ভ্যাসলিন।
১১.মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে লেখা ১ দফা দাবি সম্বলিত ফেস্টুন-ব্যানার।
১২.মোটা বড় সাইজের প্লাস্টিক/তেরপাল
১৩. অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র


একটি কমিউনিটি ক্লিনিক এবং একজন সিএইচসিপির আত্নকথা

একটি কমিউনিটি ক্লিনিক এবং একজন সিএইচসিপির আত্নকথা

মোহাম্মাদ মোজাহিদ
বিবিএস সম্মান, এমবিএস (হিসাব্বিজ্ঞান)

স্বাস্থ্য বিভাগের সমৃদ্ধি, উন্নতি জ্যামিতিক হারে বাড়ছে। গ্রামে গঞ্জে অদূর পাড়াগায়ে মানুষের দরজায় স্বাস্থ্য সেবা পৌছানো সম্ভব হচ্ছে স্বাস্থ্য বিভাগের প্রাণ সিএইচসিপিদের মাধ্যমে। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নকারি। আমার মনে হয় না বাংলাদেশের অন্য কোন সরকারি বিভাগে এতো অনলাইনে এক্টিভিষ্ট, অনলাইন রিপোর্টার আছে। একটি দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ণ স্পর্শকাতর বিষয় গর্ভবর্তী মা ও শিশু এবং পরিবার পরিকল্পনা সেবাকে খুব গুরুত্বের সাথে প্রদান করে থাকি। স্বাভাবিক প্রসব কার্যক্রম কমিউনিটি ক্লিনিকেই হচ্ছে। মানুষের ৫টি মৌলিক চাহিদার একটি স্বাস্থ্য সেবাকে আমরা কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে অনেক সহজ করে তুলেছি। কাউন্সিলিং এর মাধ্যমে মানুষকে নিজের স্বাস্থ্য সচেতন এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা,রোগের প্রতিকার নিশ্চিত করছি। আমাদের আন্তরিক প্রচেষ্টা মাতৃমৃত্যূ শিশু মৃত্যূর হার একদম কমে গেছে। রেফারাল সিষ্টেম এর মাধ্যমে আমরা সঠিক রোগিকে সঠিক স্থানে যথাসময়ে প্রেরণ পুর্বক তাদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করছি। এছাড়াও যক্ষা রোগির সঠিক ব্যাবস্থাপনা নিয়মিত ঔষুধ সেবনের পরামর্শ দিয়ে দেশকে যক্ষামুক্ত করার প্রয়াস রাখি। কমিউনিটি ক্লিনিক আজ বিশ্বদরবারে স্বাস্থ্যসেবায় রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। বিভিন্ন দেশ আমাদের অনুকরণে কমিউনিটি ক্লিনিক পাইলট প্রকল্প চালু করেছে। একটি কমিউনিটির বিশ্বস্থতা, আস্তা ও নির্ভরশিলতার প্রতিক আমরা। আমরা কাজ করে যাচ্ছি দেশের জন্য মানবতার জন্য। মানুষকে ভালোবেসে আমাদের সকাল শুরু আবার মানুষের ভালোবাসা দিয়েই দিনের সমাপ্তি। স্বাস্থ্য বিভাগের ডিজি মহোদয় সহ নিতিনির্ধারকগণ আমাদের সেবার সুনাম করেছেন বার বার। তৃণমুল থেকেই সবার ধারণা কমিউনিটি ক্লিনিকে যারা কাজ করে তারা সবাই আওয়ামিলিগার। এটা আওয়ামিলিগের প্রতিষ্টান তাই আওয়ামিলিগ যতদিন ক্লিনিক ততদিন। স্বাস্থ্য বিভাগের আমাদের সহকর্মীরাই বলে তোমরা আর কদিন যদিন সরকার আছে ! এই কথা গুলি আমাদের বড্ড কষ্ট দেয়, আওয়ামিলিগের কর্মি বলায় কষ্ট হয় না, কষ্ট হয় এই কথা বলে আমাদের ভবিষৎ ধ্বংস করার প্রাণান্তর প্রচেষ্টা দেখে। গণতান্ত্রিক দেশে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হতে ক্ষণিক সময়ের দরকার আর এই কথা বলার অর্থ হলো যে তোমাদের চিহ্নিত করে দেই পরবর্তি সরকার আসলে যেনো আমাদের কথাই সত্য হয়। স্বাভাবিক নিয়মেই আমরা চাকুরিতে এসেছি, কোন একটি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে অনেক প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে স্থান করে নিয়েছি। জৈনিক প্রতিমন্ত্রি বলেছিলেন এখানে ছাত্রলিগের সব ছেলেপেলেরা কাজ করবে। এই কথাটা যে আমাদের জন্য কতোবড় অভিশাপ উনি বুঝেনি। আমরা আওয়ামিলিগ বলে চাকুরি পাই নি পেয়েছি নিজের যোগ্যতায়, এদেশের নাগরিক হিসেবে। দল হিসেবে প্রত্যেকেরি  কোন এক বিশেষ দলের প্রতি দুর্বলতা থাকতে পারে কিন্তু প্রজাতন্ত্রের কর্মচারি হিসেবে আমরা সম্পুর্ণ নিরপেক্ষ।
কথা হচ্ছে কমিউনিটি ক্লিনিক হয়তো আওয়ামিলিগ সরকারের ক্রিয়েটিভ চিন্তাধারা এবং মানবতার প্রতি ভালোবাসার জন্য অনেক চ্যালেঞ্জ এবং প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে সৃষ্টি করেছে। তাই বলে এই প্রতিষ্টান আওয়ামিলিগের ব্যাক্তিগত সম্পত্তি নয়। এদেশের আপামর জনসাধারণ রিক্সাওয়ালা থেকে প্রথম শ্রেণির নাগরিকের ঘামে ভেজা শ্রমের সৃষ্টি এই ক্লিনিক এটি তাদেরই সম্পত্তি। বৈদেশিক ফান্ড এমনি এমনি আসে না, অসহায় চেহারা গুলির দিকে তাকিয়েই বৈদেশিক দাতা সংস্থা আমাদের সাহায্য করে। এই ক্লিনিক আওয়ামিলীগ সরকারের অনেক প্রচেষ্টার ফসল এই কথা অস্বিকার করলে অকৃতজ্ঞতা হবে আমি অস্বিকার করছি না ধন্যবাদ জানাচ্ছি। অন্যদিকে একটি দেশের স্বাস্থ্য ব্যাবস্থাপনা সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা নির্বাচিত সরকারের দায়িত্ব্য সে দিক থেকে যথাযত দায়িত্ব পালন ছাড়া আর কিছু নয়। 
যাই হোক ১৯৯৬ সালে গৃহিত এই প্রজেক্টটি ১৯৯৮ সালে বাস্তবায়ন শুরু হয়। ২০০১ সাল আওয়ামিলীগ সরকারের মেয়াদকাল পর্যন্ত প্রায় ১০০০০ এর মতো ক্লিনিক প্রতিষ্টা হয়। কিন্তু প্রতিহিংসা পরায়ন রাজনিতির বলি হিসেবে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বিএনপি সরকার এটি বন্ধ রাখে। ২০০৯ সালে আবার আওয়ামিলীগ সরকার এসে এটিকে রিভাইটালাজ করে। কথা হলো প্রতিষ্টাকাল থেকে ২০০১ অর্থাৎ ৩ বছর পর্যন্ত সেবা প্রধান করে আমাদের সহকর্মী (এইচএ/ এফডব্লিউএ) এটিকে জনগণের কাছে পৌছে দিতে পারে নি, পৌছে দিতে পারেনি সরকারের মূল ম্যাসেজ, জনগন এটি থেকে সফলতা পায় নি। তাই খুব সহজে এতো জনপ্রিয় একটি প্রতিষ্টান গরুর খোয়াড় কুকর্মের আবাসস্থল হিসেবে পরিনত হলো। ২০১০ সালের শেষের দিকে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রকল্পে রিক্রুট দেয়া হয় তারি পরিপ্রেক্ষিতে অনেক প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে স্থান করে নেই কমিউনিটি ক্লিনিকের প্রাণ সিএইচসিপি বা (কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার) হিসেবে।আমাদের শ্রমে অল্প দিনেই কমিউনিটি ক্লিনিক জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং গ্রামীন স্বাস্থ্য সেবার একমাত্র প্রতিষ্টান হিসেবে আত্নপ্রকাশ করে। আমরা সেবা, দক্ষতা, আদর্শের মধ্য দিয়ে সরকারকে এমডিজি, এসডিজি সম্মাননা এনে দেই। অতচ দুঃখের বিষয় কমিউনিটি ক্লিনিকের ঔষধ, বিল্ডিং, যন্ত্রপাতি, আসবাবপত্র, সবকিছু সরকারী শুধু আমরা হতভাগারাই বেসরকারী এবং আজ আছি তো কাল নাই এমন আশংকা নিয়ে প্রতিটা মুহুর্ত কাটাচ্ছি। বাস্তবতা হচ্ছে আমাদেরকে যদি ঝুলন্ত অবস্থায় না রেখে রাজস্বকরণ করা হয় তবে এই হতাশা থেকে মুক্তি সম্ভব।আমাদের সফলতা দিয়েই আমরা রাজস্বের দাবি রাখি।আমাদের সফলতার প্রেক্ষিতে সরকার ২০১৩ সালে একটি চিটি ইস্যূ করে আমাদের রাজস্বকরণের ব্যাপারে নিতিগত স্বিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং দ্রুত বাস্তবায়ন করা হবে অতচ ২০১৫ সালে এসে সরকার ট্রাষ্ট নামের আরেকটি অভিশাপে আমাদের বন্ধি করতে চেয়েছিলো, যদিও আমাদের সচেতনতা কর্ম বিরতির প্রেক্ষিতে সরকার এটি বাস্তবায়ন করতে পারে নি। অসংখ্য বার মাননীয় মন্ত্রি সহ ডিজি মহোদয় আমাদের স্থায়ীকরণ এর বিষয়ে আশ্বস্থ করেছেন কিন্তু বাস্তবে গাধার পিঠে মুলু ঝোলানের মতো কাজ করছেন। তাদের আশ্বাসের প্রেক্ষিতে অনেকে অন্যত্র চাকুরির সুযোগ পেয়েও যায়নি। আজ প্রায় ৮০% এর উপরে চাকুরির বয়েস চলে গেছে।
আমাদের এতো অর্জনের পরেও মাঝে মাঝে ৬ মাস ৮ মাস অন্তর অন্তরও আমাদের বেতন ভাতা ছাড় দেয়া হয়, (উল্লেখ্য ৬ বছর একি বেতনে) পরিবার পরিজন নিয়ে অনেক দুঃসাধ্য জীবন যাপন করেছি।
আওয়ামিলীগ সরকার যেভাবে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্টার ক্রেডিট নিয়ে আমাদের আওয়ামি পরিবারের হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং আমাদের ডিপার্টমেন্টের কাছে আমরা যে নামে পরিচিত প্রজাতন্ত্রের কর্মচারি হিসেবে আমরা পরবর্তি প্রেক্ষাপট নিয়ে খুব আতংকিত। এমন কি কোন এক হেলথ এসিস্টেন্ট সরাসরি বলে দিয়েছে বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কমিউনিটি ক্লিনিক গুড়িয়ে দেয়া হবে। এমতাবস্থায় আমরা আমাদের জীবন, জীবিকা, ভবিষৎ নিয়ে অতংকিত। পিঠ যখন দেয়ালে ঠেকে গেছে তখন আমরা উচ্চ আদালতে রিট করি এবং মহামান্য আদালত আমাদের সকল এভিডেন্স, যৌক্তিক মনে করে দ্রুত রাজস্বকরণের আদেশ দেন অতচ এই ব্যাপারে আমাদের কর্তৃপক্ষ উদাসিন। সরকার বার বার কমিউনিটি ক্লিনিকের সফলতার প্রচার করে এবং এটি কেউ তুলতে পারবে না বলে বক্তব্য দিলেও বাস্তবে ক্লিনিক বিদ্বেষি সরকার এলে এটি বন্ধ করা সময়ের ব্যাপার মাত্র। তবে কি সরকার আবার সেই স্লোগান সৃষ্টি করার প্রচেষ্টায় "বিএনপি সরকার আবার কমিউনিটি ক্লিনিক তুলে দিয়েছে?" লোকমুখে শুনেছিলাম রাজনিতির মাঠে একটা দুইটা লাশ না পড়লে মাঠ জমে না। প্রশ্ন করবো কাকে,  তবে কি ১৩০০০ জীবন্ত লাশের উপর দিয়ে রাজনীতির মাঠ জমবে? 
আজ শেষ পর্যায়ে এসে আমরা উচ্চ আদালতের রায় এবং সরকারের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করার জন্য কর্মবিরতি সহ কিছু শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি দিয়েছি, এবং দূর্ভাগ্যক্রমে সরকারের প্রিয়পাত্র হয়েও আমাদের প্রতি সরকারের এমন আচরণ আমাদের ডিপার্টমেন্ট এর সহকারীগণের কাছে হাস্যরসের খোরাক হয়ে উঠেছে। 
যাই হোক আমরা চাই সরকার আমাদের প্রতি আন্তরিক হোক আমাদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রির তথা বাংলাদেশ সরকারের স্বপ্ন বাস্তবায়ন  হোক। কমিউনিটি ক্লিনিক আবার প্রাণ ফিরে পাক অসহায় মানুষদের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্য সেবা সহজলভ্য হোক।
জয় হোক মানবতার।
একটি কমিউনিটি ক্লিনিক এবং একজন সিএইচসিপির আত্নকথা

কোন প্রকার ফলশ্রুত আলোচনা ছাড়াই আজকের DG ও LD স্যারদের সাথের মিটিং শেষ হল।

কোন প্রকার ফলশ্রুত আলোচনা ছাড়াই আজকের DG ও LD স্যারদের সাথের মিটিং শেষ হল।


স্মরণ কালের সব চেয়ে সুন্দর ও শান্তিপুর্ন আন্দোলন চলছে সারা বাংলাদেশে chcp দের। এখন আমাদের এ আন্দোলনকে বেগবান করতে হলে সকল ধরনের কৌশল ব্যবহার করতে হবে। বিশেষ করে প্রচার ও লবিং। যেভাবে পত্রিকা ও টিভিতে প্রচার হচ্ছে সেটা খুব পজেটিভ। এখন ২/১ টি চ্যানেলের সাথে লবিং করে আমাদের যত পজেটিভেলিটি আছে যেমন আমাদের নিরবচ্ছিন্ন সেবা দেয়ার কারনে তৃণমূলে মাতৃমৃত্যু, শিশুমৃত্যু কমে আসা এবং স্বাস্থ্য সচেতনতা, স্বাস্থ্য শিক্ষা বৃদ্ধি পাওয়া ইত্যাদি। 
মুলকথা আমাদের অর্জনগুলো নিয়ে এবং আমাদের অনিয়মিতভাবে বেতন ভাতা প্রদান, ইনক্রিমেন্ট ছাড়া ৬ বছর পার। বিভিন্ন সময়ে আমাদেরকে পত্র দ্বারা রাজস্বের আশ্বাস এসব মিলিয়ে আমাদের স্বাক্ষাতকারসহ সংবাদের মাঝে ২ পর্বের প্রতিবেদন দেয়ানো যেতে পারে এবং সেটা খুব কাজে আসবে। এটা কোন জাতীয় পত্রিকায়ও বড় প্রতিবেদন ছাপানো হতে পারে। তাই যাদের চ্যানেল বা সাংবাদিকদের সাথে ভাল সম্পর্ক আছে তাদের কাজে লাগাতে হবে। কিছু টাকা দরকার হবে। তাই জনপপ্রতি ১০০ টাকা তুললে পুরা আন্দোলনের খরচ হয়ে যাবে। কিন্তু উদ্যোগ কেন্দ্রীয় কমিটির নেয়া উচিত। তারা না নিলে আফাজও করতে পারে।

ঐক্য,মনোবল,ধৈর্য্য ও সাহস আন্দোলনের চালিকা শক্তি।এগুলো ছাড়া সৌভাগ্যের স্বর্ন শিখরে আহোরণ করা যাবেনা।কষ্ট জীবনে একবার করতে হবে।সুযোগ বার বার আসবেনা।সুতরাং নিজ নিজ উপজেলার শতভাগ সহকর্মির উপস্থিতিতে সাফল্য তাড়াতাড়ি আসবে।কেউ যদি ভাবেন আমি যাবোনা তাহলে নিজের পায়ে নিজেই কুড়াল মারলেন।একটু চিন্তা করেন আপনার মমতাময়ী মা,বাবা,স্ত্রী ও সন্তানদের কথা।আপনি চান আপনার সন্তান প্রকৃত মানুষ হোক,আপনি চান সমাজের আট দশ জন মানুষের ন্যায় চলতে।সামগ্রিক দিক চিন্তা করলে ঢাকাতে আপনাকেই আসতেই হবে।আপনার নিচের গ্রেডের লোকজন আপনার ভালো চাচ্ছেনা।তাদের দাঁত ভাঙ্গা জবাব দিতে হলে অধিকার আদায় করেই ঘরে ফিরবেন। ভাবসম্প্রসারন পড়েছেন, পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসুতি।এখন সময় ক্ষ্যাপন না করে ঢাকা আসবেন এমন প্রত্যাশা।যেখানে মহামিলনের হাতছানি নিশ্চয়ই আপনি মিস করতে চাইবেননা।

কোন প্রকার ফলশ্রুত আলোচনা ছাড়াই আজকের DG ও LD স্যারদের সাথের মিটিং শেষ হল। 
অবস্হায় বাংলাদেশের হতদরিদ্রদের ডাঃ বলে খ্যাত সিএইচসিপি বৃন্দ।

অবস্হায় বাংলাদেশের হতদরিদ্রদের ডাঃ বলে খ্যাত সিএইচসিপি বৃন্দ।

আন্দোলন বা সংগ্রামে মানুষ তখনই নামে যখন তার বেঁচে থাকা বা টিকে থাকা কঠিন হয়, যখন দেয়ালে তার পিঠ ঠেকে যায়, যখন তার আর কিছুই করার থাকেনা। অর্থাৎ জীবন মরনের সন্ধি খনে। আর সেই রকম একটা অবস্হায় বাংলাদেশের হতদরিদ্রদের ডাঃ বলে খ্যাত সিএইচসিপি বৃন্দ। ২০১১ সালে সরকারী বিধি মোতাবেক নিয়োগ প্রাপ্ত হয়ে অদ্যবধি পর্যন্ত সরকারের বিভিন্ন আশায় আশান্বিত হয়ে কাজ করে যাচ্ছে একযাক তরুণ যুবক । কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হচ্ছে কোন অধিকারই বাস্তবায়ন হয়নি আজ অবধি। নিয়োগ বিঙ্গাপন যখন প্রথম হয় তখন আবেদনে ততটা সাড়া আসেনা । এর পর নিয়োগ শর্তে কিছুটা পরিবর্তন আনা হলে পরে আবেদনে বেশ সারা পায় সরকার । এর পর নিয়োগের সময় সরকারের বিভিন্ন মহল থেকে সিএইচসিপি চাকুরিতে উৎসাহিত করণ করার মাধ্যমে বলা হয় সিএইচসিপিদের চাকুরী অতি দ্রূততম সময়ের মধ্যে রাজস্ব করণ করা হবে বা হয়ে যাবে। এই কথায় অতি উৎসাহিত হয়ে সিএইচসিপিরা প্রকল্প চাকুরিতে যোগদান করেন। যোগদানের পর নেত্রিবৃন্দদের, এমপিদের কথায় মনে হল এক বছরের মধ্যেই সিএইচসিপিদের চাকুরী জাতীয় করণ হয়ে যাবে। এর পর প্রকল্প পরিচালকও বিভিন্ন সময় জেলায় জেলায় মতবিনিময় করতে গিয়ে বলেছেন তোমাদের চাকুরী কিছুদিনের মধ্যেই রাজস্ব করণ করা হবে। এছাড়াও আমাদের প্রশিহ্মিত সিএইচসিপিরা যখন এর চেয়েও ভাল অবস্হার চাকুরিতে অন্যর্ত চলে যাচ্ছিল তখন কমিউনিটি ক্লিনিকের সেবার মানের কথা চিন্তা করে এবং সিএইচসিপিপদ শূন্য হলে নতুন নিয়োগ এবং তাদের প্রশিহ্মন ইত্যাদি নানা সংকট দেখা দিলে ২০১৩ সালে তৎকালিন স্বাস্হ্য সচিব জনাব ডাঃ শাহনেওয়াজ স্যার সিএইচসিপিদের চাকুরী রাজস্ব করণ প্রক্রিয়াধীন এবং অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে জাতীয়করন করা হবে বলে অনুলিপির মাধ্যমে আস্বস্হ্য করেন। কিন্তু আজ অবধি সেটা বাস্তবায়ন করা হয়নি। এমন ভাবেও বলা হয়েছে সামনে নির্বাচন আপনারা আওয়ামীলীগকে নির্বাচিত করূন নির্বাচনের পর আপনাদের চাকুরী জাতীয় করণ করা হবে। কিন্তু তাও করা হয়নি। এছাড়াও সরকারের মহল থেকে বলা হয়েছিল আপনাদের ইনক্রিমেণ্ট দেয়া হবে, মৃত্যু দাবি দেয়া হবে। কিন্তু এর কোনটিরই বাস্তবায়ন সরকার করেনি। এখন সিএইচসিপিদের নির্ধারিত বেতন স্কেলে সংসার চলছেনা পহ্মান্তরে সরকারী চাকুরীতে আবেদনের বয়সও পার হয়ে গিয়েছে ৮০% জনের। এরপর সচিব মহুদয়ের আস্বাসের বাস্তবায়ন চেয়ে উচ্চতর আদালতে রিটপিটিশন দায়ের করা হয়। সেই রিটের রায়ও সিএইচসিপিদের পহ্মে এসেছে। এতে অতিদ্রূততম সময়ের মধ্যে রাজস্ব খাতে স্হান্তরের রায় দেয় মহামান্ন হাইকোর্ট । কিন্তু বর্তমানে যারা কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেছেন, সিএইচসিপিদের নিয়োগ দিয়েছেন। কমিউনিটি ক্লিনিকের সেবার মাধ্যমে বিভিন্ন প্রষ্কারও জিতেছেন বর্তমান সরকার। এত কিছুর পরও সিএইচসিপিরা এখনও ওপেহ্মিত, অবহেলিত, নিপিড়িত, নিগ্রিহিত। কাজেই সিএইচসিপিদের দাবি আদায় করে নেয়ার এটাই মুখ্যম সময়। কেননা সরকারের এমপি/মন্ত্রিরা সময়ে সময়ে বিভিন্ন ভাবে চাকুরী জাতীয় করণের কথা বলে আস্বস্হ্য করলেও তারা অন্যদিকে মোড় নিয়েছেন। তাদের চাহিদা মনেহচ্ছে অন্যরকম। কেকার ধরনা ধরবে এই অবস্হা চলছে মনে হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্তা করে ভেঙ্গে দিতেচেয়েছিল তাদের দুচারজনা মনে হয় এখনও রয়েগিয়েছে। এটা কেউ হয়ত বুঝতে পারে আবার হয়তবা কেউ বুঝেনা। যাই হোক সিএইচসিপিদের আর কোন উপায় নেই। এবার কঠোর থেকে কঠোর আন্দোলনের মাধ্যমেই রাজস্ব করণের দাবি আদায় করে নিতে হবে। এছাড়া কোন গতিনেই। তাই বলতে চাই - লড়াই লড়াই লড়াই চাই, লড়াই করে বাঁচতে চাই। লড়াই হবে সেখানে বাঁধা পাব যেখানে। পরিশেষে সকলের প্রতি রইল আমার সংগ্রামী সালাম । ধন্যবাদ।

Wednesday, January 24, 2018

আর যদি ৭ দিন কর্মস্থলে অনুপস্থিতির বিষয়টা বলতে হয়, তবে

আর যদি ৭ দিন কর্মস্থলে অনুপস্থিতির বিষয়টা বলতে হয়, তবে

Sheikh Mohibul Hasan
অধিকারঃ
আগামী মাসেই নতুন সিএইচসিপি-র নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আসছে, যা সিসির শূন্যপদের বিপরীতে! তাই যথাযথ কারনেই বর্তমানে কর্মরত সিএইচসিপির প্রকৃত সংখ্যা এবং বিভিন্ন কারনে চাকুরী ছেড়ে দেয়া তথা অব্যাহতি নেয়াদের ডিটেইলস্ ও অফিসিয়াল ফর্মালিটিজ মেন্টেইনের জন্যে তাদের যাবতীয় তথ্য দেয়ার কথা বলেছে গতকালের চিঠিতে! এটাকে ভিন্নরূপে, ভিন্নভাবে ভাবার ও ভয়ার্ত হবার কিছু নেই .......
আর যদি ৭ দিন কর্মস্থলে অনুপস্থিতির বিষয়টা বলতে হয়, তবে......
আমরা যে আন্দোলন কর্মসূচী পালন করছি তা নিশ্চয়ই গোপনীয়ভাবে নয়, আমরা যে রাজস্বকরনের পূর্ব পর্যন্ত সিসিতে ফিরে যাবোনা সেটাও ঘোষিত! তাই এলডি অফিস আমাদের উপর আক্রোশমূলক বা কঠোর কোন নির্দেশনা দেয়াটাই স্বাভাবিক নয়কি ? কিন্তু উক্ত চিঠিতে কি তা হয়েছে - না! এই চিঠি বরং আমার কাছে নিদারুণ ফর্মালিটি মনে হয়েছে - যা না করলে বর্তমান পরিস্থিতিতে স্বাভাবিকভাবেই মন্ত্রনালয়ের নিকট সিবিএইচসি প্রশ্নবিদ্ধ হতো! তাছাড়া এই চিঠিতে ৭ দিনের অধিক সময় অনুপস্থিতির কথা বলা হয়েছে - যেখানে আমাদের কর্মসূচীর আজ চতুর্থ দিন মাত্র ; দুই কর্মদিবসের মধ্যে চিঠির রিপ্লে দিতে বলেছে - সেখানেও আমাদের ছয়দিন হয়!
আমরা যখন সিসিতে তালা দিয়েছি তখন এই ভেবেই দিয়েছি হয় রাজস্বকরন নিয়ে ফিরবো নয়তো ভাববো চাকুরী নেই - তাই ভাবুন চাকুরী নেই, রাজস্বকরন হলেই কেবল চাকুরীটা করবো!
এবার বলতে পারেন - রাজশাহী বিভাগের সহকর্মী ভাই-বোনদের তো আজ কর্মবিরতীর অষ্টমদিন তবে কি উনাদের .......?
না কোনভাবেই নয় - কারন রাজশাহীর সহোদরের সংখ্যা ২২৭৪, এতো বড় একটা সংখ্যাকে কোন প্রকার পানিশমেন্ট তো সম্ভব নয়ই -- বিষয়টি আরো অসম্ভব যখন আমরা ১৪০০০ একই সুতোয় গাথা থাকবো, একই ছাদতলায় দাড়াবো, একই সাথে বুক পেতে দেবো!
নীতিগত সিদ্ধান্ত থেকে এসিআর - সার্ভিস বই খোলা, ওপিতে রাজস্বের স্পস্ট ইংগিত তো রীটের রায় পাওয়া --- এতকিছুর পরেও যখন এককথায় উপসংহার টানা হয় " এটা প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার, উনি ছাড়া আমরা কেহই রাজস্বকরনের ক্ষমতা রাখিনা "! তাই আমরাও প্রধানমন্ত্রীর গেজেট ব্যাতীত ঘরে ফিরবোনা, ফিরতে পারিনা - কারন শাসন করা তারই সাজে সোহাগ করতে জানে যে! যারা কিনা রাজস্বের ক্ষমতা রাখেন না উনারা কেন ঘরে ফেরার আহ্বান জানাবেন ?
ছয়টি বছর নেতৃৃস্থানীয়দের গৃহীত কর্মসূচী আমরা পালন করেছি কিন্তু এবার তৃণমূলের জাগ্রত আন্দোলনকে নেতৃবৃন্দ কর্মসূচীতে রূপায়ন করেছেন! আজ জেগেছি তৃনমূল থেকে, নেমেছি রাজপথে, চিনেছি বিজয়দ্বার, ছিনিয়ে আনবো শ্বাশত অধিকার ---
আমরা পারবোই - আমাদের পারতেই হবে!!

Monday, January 22, 2018

আন্দোলনের ২য় দিনের কর্মসূচিতে এসে সন্তান জন্ম দিলেন

আন্দোলনের ২য় দিনের কর্মসূচিতে এসে সন্তান জন্ম দিলেন

ঝিনােইদহ প্রতিনিধিচাকুরী জাতীয় করনের দাবীতে চাটখিলে কমিউনিটি ক্লিনিক গুলিতে কর্মরত কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডদের (সিএইচসিপি) আন্দোলনের ২য় দিনের কর্মসূচিতে এসে সন্তান জন্ম দিলেন সিএইচসিপি মমতাজ বেগম।সিএইচসিপি নুর আলম রুবেল জানান,আজ রোববার সকাল ১১টার দিকে চাটখিল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সম্মুখে তাদের ২য় দিনের অবস্থান কর্মসুচী পালনের সময় গর্ভবতী মমতাজ বেগম প্রসব ব্যথা অনুভব করলে তাকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অভ্যন্তরে নেয়া হলে সে একটি ফুটফুটে কণ্যা সন্তান জন্ম দেন। মমতাজ উপজেলার হরিকৃষপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত আছেন।এদিকে চাটখিলে কর্মরত সিএইচসিপি শাহজাহান সাজু ও শওকত মোল্লা জানান, চাটখিলে সিএইচসিপিদের সাথে চলমান আন্দোলনের ২য় দিনে একাত্বতা ঘোষনা করেছেন বিএমএ নোয়াখালী জেলা শাখা,স্বাচিপ,বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমা চিকিৎসক পরিষদ ও বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা সমন্বয় পরিষদ নেতৃবৃন্দ। এই নিয়ে আজ সহ আগামী দিন (মোট ৩ দিন) তারা দেশব্যাপী বিভিন্ন কর্মসুচী নিয়েছে বলে জানিয়েছেন । দাবী আদায় না হলে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আমরন অনশনেও যাবার ঘোষনা দিয়েছে তারা।

কমিউনিটি ক্লিনিক

Sunday, January 21, 2018

দ্বিতীয় দিনে চাকরী জাতীয়করনের দাবীতে অবস্থান কমর্সুচীতে সিএইচসিপি অসুস্থ হয়ে পড়েন।

দ্বিতীয় দিনে চাকরী জাতীয়করনের দাবীতে অবস্থান কমর্সুচীতে সিএইচসিপি অসুস্থ হয়ে পড়েন।

ঝিনােইদহ প্রতিনিধি
চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে সারা দেশে দ্বিতীয় দিনের মত অবস্থান কমর্সুচীতে আজ সারাদেশের ন্যায় দাবিতে
আজ সিএইচসিপিদের চাকরী জাতীয়করনের দাবীতে অবস্থান কর্মসূচীর ২য় দিনে আমাদের এক সিএইচসিপি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এই কমর্সুচীতে বক্তরা বলেল  সিএইচসিপিদের চাকরি রাজস্ব করা হলে সরকারের আরো সাফল্য অর্জিত হবে
বিগত ৯ বছরে ২৬ হাজার ১৯৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করেছেন, ১ হাজার ৪৫৮টি নতুন প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছেন। ৩৬৫টি কলেজ সরকারীকরণ করেছেন। ৫০ হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ল্যাব প্রতিষ্ঠা করেছেন। বছরের প্রথমদিন ৩৫ কোটি ৪২ লাখ ৯০ হাজার ১৬২টি বই সারাদেশে শিক্ষার্থীর মাঝে বিনামূল্যে বিতরণ করা হচ্ছে এখন। প্রাইমারি থেকে শুরু করে পিএইচডি পর্যন্ত প্রচলিত হয়েছে প্রায় দেড় কোটি বৃত্তি ও উপবৃত্তি। ১ কোটি ৩০ লাখ প্রাইমারি শিক্ষার্থীর মায়েরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বৃত্তির টাকা পাচ্ছেন। গ্রাম পর্যায়ে জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে সারাদেশে সাড়ে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক।
সি এইচ সিপিদের চাকরী জাতীয়করনের জন্য আজ মাননীয় তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, এমপি কে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপী প্রদান করি।
মাননীয় তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, এমপি কে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপী
দ্বিতীয় দিনের ঝিনাইদহ সিএইচসিপিদের চাকরি জাতীয়করণের দাবি

দ্বিতীয় দিনের ঝিনাইদহ সিএইচসিপিদের চাকরি জাতীয়করণের দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক

চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে সারা দেশে দ্বিতীয় দিনের মত অবস্থান কমর্সুচীতে আজ সারাদেশের ন্যায় দাবিতে কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সিএইচসিপিদের চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে ঝিনাইদহ জেলার  অবস্থান কমর্সুচীত পালন করেন রবিবারে সাকাল ৯টা থেকে বিকাল ৩টা পয়ন্ত উপজেলা হাসপাতাল চত্বরে এ অবস্থান কমর্সুচীত পালন করা হয়। এই কমর্সুচীতে বক্তরা সরকরকে সিএইচসিপিদের চাকরি জাতীয়করণের দাবি জানান । এই সমায়ে কমর্সুচীতে ঝিনাইদহ সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো আশসাফুল ইসলাম শান্ত আর ছিলেন অমিত কুমার মাজেদুল হক সুমন জাকারিয়া হাবিব রেজাউল হক তুহিন আলি শামছুর জামান উইনুচ অন্যান্যদের মধ্য বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধা সন্তান অমিত কুমার 







  




  
  

 এো 

Saturday, January 20, 2018

ঝিনাইদহ সিএইচসিপি’দের চাকুরী জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

ঝিনাইদহ সিএইচসিপি’দের চাকুরী জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

মো:তানভীর আহম্মেদ
ঝিনাইদহ সিএইচসিপি এসোসিয়েশনের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক মো শান্ত অমিত কুমার মাজেদ জাকারিয়া হাবিব সুমন তুহিন রেজা জিয়া  এবং মো:তানভীর আহম্মেদ বলেন,দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য সেবায় আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি ,আমরা দীর্ঘদিন যাবৎ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে ১৪ হাজার সিএইচসিপিদের চাকুরী জাতীয়করনের জন্য অনেক আবেদন নিবেদন করেছি,বাধ্য হয়েই আজ আমরা অবস্থান কর্মসূচীতে আছি,তাঁরা আরো বলেন আমরা আমাদের প্রিয় অভিভাবক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে আকুল আবেদন, আমাদের চাকুরী জাতীয়করণ করে দেশের ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সিএইচসিপিদের প্রানের দাবিটি পূরন করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সেবায় আরো উৎসাহিত করবেন বলে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।
 কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি)’রা সংবাদ সম্মেলনে দেশের গ্রামীণ পর্যায়ে ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক আগামী শনিবার থেকে বন্ধের ঘোষণা করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সিএইচসিপি এ্যসোসিযেশনের নেতারা ২০, ২১ ও ২২ জানুয়ারীতে কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে স্ব স্ব উপজেলায়
যদি এর মধ্যে সরকার ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর চাকুরী জাতীয় করণের ঘোষণা না আসে তাহলে ২৪, ২৫ ও ২৬ জানুয়ারীতে নিজ নিজ কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মবিরতির পালন করবে সিএইচসি’রা।
কেন্দ্রিয় নেতারা আরো বলেন , তারপরে ও যদি সরকার ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট কোন ঘোষণা না আসে তাহলে ২৭ জানুয়ারী থেকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সম্মুখে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে দেশের ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচসিপি’রা।
এবং উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মহোদয় কে অবহিত পত্র দেওয়া হলো কেন্দ্রীয় কর্মসূচি।
chcpbd.xyz



Friday, January 19, 2018

অভিনন্দন রাজশাহী বিভাগের নেতৃবৃন্দ সহ সকল সিএইচসিপিকে।

অভিনন্দন রাজশাহী বিভাগের নেতৃবৃন্দ সহ সকল সিএইচসিপিকে।

অভিনন্দন

সঠিক ও বাস্তবতা ভিত্তিক সিদ্ধান্ত ও যোগ্য নেতৃত্বের পরিচয় দেয়ায় আন্তরিক অভিনন্দন রাজশাহী বিভাগের নেতৃবৃন্দ সহ সকল সিএইচসিপিকে।
সিএইচসিপিদের চাওয়াকে গুরুত্ব দিয়ে রাজশাহী বিভাগের নেতৃবৃন্দ মূলত সিএইচসিপিদের অন্তরে স্থান করে নিলো। সর্বোচ্চ মিডিয়া কাভারেজ দিয়ে রাজশাহী বিভাগ প্রমান করেছে বিভাগীয় ভাবেই সফল মিডিয়া কাভারেজ দেয়া সম্ভব। বাকী বিভাগগুলো সামনের আন্দোলনে বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করতে পারেন।

তীক্ষ্ন দৃষ্টি রাখছিলাম তাদের সহ যারা ঘোষণা দিয়েছে তাদের কর্মসূচীর উপর। কেউ কেউ হারিয়ে গেলেও তারা ঠিকই। ঘোষণা অনুযায়ী কাজ করেছে এবং সকলের প্রশংসা কুড়িয়েছে। তারা তাদের স্বকীয়তাকে জলান্জলী দেয়নি! এখন তারা আবার কর্মসূচীর সাথে একাত্নতা বা সমন্বয় করেছে।

আবারো অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। আশাকরি চাকুরী রাজস্ব করতে ভবিষ্যতে প্রয়োজনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে ভুল করবেনা রাজশাহী বিভাগ।

বিভাগীয় কর্মসূচি বার্তা ও আগামী করনীয় সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশন।

বিভাগীয় কর্মসূচি বার্তা ও আগামী করনীয় সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশন।

শিফাত আহমেদ খান
বিভাগীয় কর্মসূচি বার্তা ও আগামী করনীয়
*************************************
১৯/০১/২০১৮ইং
রাজশাহী বিভাগীয় সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশন।
প্রিয় সিএইচসিপি,
রাজশাহী বিভাগীয় গর্বীত সিএইচসিপিদের চাকুরি জাতীয় করনের সংগ্রামী শুভেচ্ছা।
সেই সাথে ধর্মভেদে রইলো সালাম/আদাব।
চাকুরী জাতীয় করনের প্রত্যয় বুকে ধারন করে, শুধু নিজের চাকুরির কথা বিবেচনা না করে সারা বাংলার প্রায় ১৪ হাজার সিএইচসিপি'র কথা বিবেচনা করে
রাজশাহী বিভাগীয় সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশনের
আহবায়ক কমিটির আহবায়ক আফাজ উদ্দীন লিটন
যুগ্ম আহবায়ক মোঃ ফেরদৌস হোসেন (জয়পুরহাট),
সোহেল রানা(পাবনা), শিফাত আহমেদ খান (সিরাজগঞ্জ),
মোঃ জাহিদুল ইসলাম (জাহিদ) (চাপাইনবাবগঞ্জ)
মোঃ আজম আলী (নওগা) মিজানুর রহমান(নাটোর)
আহবায়ক কমিটি সদস্য মোঃশাহাবুল ইসলাম (সভাপতি পাবনা জেলা) মোঃ মাহবুবুর রহমান পয়েট ( সভাপতি বগুড়া জেলা) মাহবুব রহমান অন্তর (সাধাঃ সম্পাদক রাজশাহী জেলা)
সাক্ষরিত পত্রের সংবাদ সম্মেলনের ঘোষিত সিদ্ধান্তনুযায়ী বিভাগের কর্মসূচি সফল ভাবে পালন করায় রাজশাহী বিভাগীয় সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশনের সকল উপজেলা ও জেলা নেতৃবৃন্দসহ সকল শুভাকাঙ্খী সিএইচসিপি সহকর্মীকে আহবায়ক কমিটির পক্ষ থেকে হৃদয় নিঙরানো ভালবাসা রইলো। নেতৃবৃন্দদের যোগ্য নেতৃত্ব ও সকল সাধারন সিএইচসিপিদের স্বতঃস্ফর্ত অংশগ্রহন
আজ রাজশাহী বিভাগীয় সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশন গর্ববোধ করে।
বিভাগীয় সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশনের এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে মোঃ শেখ সোহাগ (নাটোর), রাসেল খান (নাটোর) মিজান (পাবনা) ও সাদ্দাম (নওগা) বিশেষ ভুমিকা পালন করায় ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
রাজশাহী বিভাগের ডাকে আমাদের চলমান আন্দোলন সারা বাংলাদেশের সিএইচসিপিদের মধ্যে স্বস্থি্র সঞ্জার করেছে। ইতিমধ্যে আমাদের সাথে কেন্দ্রীয় দাবী আদায় বাস্তবায়ন কমিটি ১৪০০০ সি এইচ সি পির কথা বিবেচনা করে আমাদের সমর্থন করে যে, ডাক দিয়েছেন, আমরা রাজশাহী বিভাগীয় কমিটির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
সেই সাথে সকল সিএইচসিপির কথা বিবেচনা করে রাজশাহী বিভাগীয় সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশন বিভাগের সকল জেলার নেতাদের সাথে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, চলমান সকল আন্দোলনে রাজশাহী বিভাগ ঐক্যবদ্ধ ভাবে অংশ নিবে, ইনশাআল্লাহ।
আমাদের কর্মসূচিকে বিভিন্ন বিভাগ, জেলা ও উপজেলা সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময় ফোন ও বিবৃতি জানিয়ে আমদের সাথে একাত্বতা ও সমর্থন জানিয়েছেন তাদেরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমরা আপনাদের শ্রদ্ধাবনত স্মরন রাখবো।
চাকুরী জাতীয় করনের ন্যায্য দাবীতে অতিতে রাজশাহী বিভাগ গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেছে। আগামীতে সিএইচসিপিদের যেকোন সংগ্রামে রাজশাহী বিভাগ আপনাদের পাশে আছে থাকবে।
*********************************************
*************** ধন্যবাদান্তে********************-*
আফাজ উদ্দীন লিটন ******* শিফাত আহমেদ খান-
-----আহবায়ক ----------------------------যুগ্ম আহবায়ক----
---রাজশাহী বিভাগীয় সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশন।

Tuesday, January 16, 2018

কেউ অবস্থান কর্মসুচি পালন করছে আবার কেউ ক্লিনিক খোলা রেখেছেন একি  আন্দোলন?

কেউ অবস্থান কর্মসুচি পালন করছে আবার কেউ ক্লিনিক খোলা রেখেছেন একি আন্দোলন?

আমরা সকল সিএইচ সি পি মিলে একটা পরিবার,আমরা যখন যে কাজ করবো সবাই মিলে একই কাজ করবো,সকল সি এইচ সি পির লক্ষ্য উদ্দেশ্য একই হওয়া উচিত,আমাদের সকলের এখন একটাই লক্ষ্য একটাই উদ্দেশ্য আমাদের চাকরি রাজস্ব করন,অথচ আমরা কেউ অবস্থান কর্মসুচি পালনে ছবি পোষ্ট করছি আবার কেউ ক্লিনিক খোলা রেখে রোগিকে সেবা দেওয়ার ছবি পোষ্ট করছি,এটাই কি আমাদের বিবেক,প্লিজ আমাদের আন্দোলন সামনে রেখে কেউ ক্লিনিকে সেবা দাননের ছবি পোষ্ট করবেনা।

Monday, January 15, 2018

এবার খুলনা বিভাগের কর্মসূচী ঘোষনা দিলেন খুলনা বিভাগের সিএইচসিপি এসোসিয়েশন

এবার খুলনা বিভাগের কর্মসূচী ঘোষনা দিলেন খুলনা বিভাগের সিএইচসিপি এসোসিয়েশন

খুলনা বিভাগের কর্মসূচী ঘোষনা।
১। খুলনা চট্রগ্রাম ও রাজশাহী বিভাগের কর্মসূচীকে সমর্থন করে
আজ থেকে খুলনা ঢাকা বিভাগের সকল জেলার সিএইচসিপি দের সব ধরনের অনলাইন ও হার্ড কপি রিপোর্ট বন্দ থাকবে।
২। আগামী ২২/০১/২০১৮ ইং তারিখের মধ্যে
সরকার আমাদের দাবী মেনে না নিলে,
২৪/০১/২০১৮ ইং তারিখের পর সকল বিভাগের সমন্যয়ে ঢাকা অবস্থান কর্মসূচী।
খুলনা বিভাগের সিএইচসিপি এসোসিয়েশন এর পক্ষ থেকে সকল বিভাগের সকল সি এইচ সি পি কে সর্বাত্মক ভাবে এই কর্মসূচি পালন করার জন্য আহবান জানানো হল।
আগামী ১৯ তারিখ সাংবাদিক সম্মেলন করে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
সকল নির্দেশনা
খুলনা বিভাগীয় সমন্বয় কমিটি

Friday, January 12, 2018

কর্মসূচির বিভাগীয় পত্র  বিভাগীয় সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশন, রাজশাহী

কর্মসূচির বিভাগীয় পত্র বিভাগীয় সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশন, রাজশাহী

শিফাত আহমেদ খান
প্রিয় সিএইচসিপি,
রাজশাহী বিভাগীয় সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশন অন্তর্গত সকল  সিএইচসিপিকে চাকুরি জাতীয় করনের সংগ্রামী ছালাম ও আদাব।

আপনারা অবগত হয়ে আছেন যে,  আমরা আমাদের ক্রান্তিলগ্ন চলছে। এমতাবস্থায় দেশের সকল সিএইচসিপি হতাশ। এ অবস্থায় রাজশাহী বিভাগীয় সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশন শুধু বিভাগের কথা বিবেচনা করে নয়, পুরো ১৪ হাজার সিএইচসিপির কথা বিবেচনা করে একটি বিধি সম্মত কর্মসূচি হাতে নিয়েছি।

ইতিমধ্যে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকটনিক্স মিডিয়ায় ফলাও করে প্রচার করা হয়েছে।

 উক্ত কর্মসূচির অন্তরালে রয়েছে সকল বিবেকবান সিএইচসিপির সমর্থন ও বিভাগীয় ঐক্যর সুবাতাস।
যা অতি তাড়াতাড়ি সমাপ্তি ঘটবে বলে বিভাগীয় সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশন আশা করছে।

অতিতে রাজশাহী বিভাগের সিএইচসিপিগণ দায়িত্ববোধের সাথে কর্মসূচি সমাপ্ত করেছে। এবার অন্যান্য সময়ের তুলনায় বিভাগেরর অন্তর্গত নেতৃবৃন্দগণ ও সকল সিএইচসিপি দায়ীত্বতার সহিত কর্মসূচি পালন করবে বলে বিভাগ আশা করছে।

আর এই কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে সকল সিএইচসিপি তার অনিশ্চিত চাকরির সফল পথে এগিয়ে যাবে আমাদের দৃঢ বিশ্বাস।
-------------------------------------------------------------------------
--------------------------- ধন্যবাদান্তে------------------------------
আফাজ উদ্দীন লিটন ------------ শিফাত আহমেদ খান--
----------আহবায়ক--------------------- যুগ্ম আহবায়ক--------
----রাজশাহী বিভাগীয় সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশন। ---


সফলতা চাকা ঘুরানো না হলে কমিউনিটি ক্লিনিক সকল কর্যক্রম বন্ধ থাকবে

সফলতা চাকা ঘুরানো না হলে কমিউনিটি ক্লিনিক সকল কর্যক্রম বন্ধ থাকবে

নিজস্ব প্রতিবেক
বাংলাদেশ সিএইচসিপি এসোসিয়েশন কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির চাকুরি জাতীয় করনের নিমিত্তে এক দফা এক দাবী আদায়ের জন্য ঢাকায় জরুরি মিটিং সম্পন্ন করলো ১২ জানুয়ারী।মিটিংয়ে সকল বিভাগের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে রাজস্ব বাস্তবায়নের জন্য অচিরেই  আমরন অনশন কর্মসূচি ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত হয়। দুমুঠো ভাতের নিশ্চয়তার জন্য সারা বাংলার সকল সহকর্মী ভাই বোনদের সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণে প্রস্তত থাকার জন্য উদাত্ত আহ্বান জানানো হয় বাংলাদেশ সিএইচসিপি এসোসিয়েশন কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির পক্ষ থেকে।(বিঃদঃ একদফা এক দাবী আদায়ের জন্য উচ্চ পর্যায়ের একটি শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদের পরামর্শে কেন্দ্রীয় সংগঠন পরিচালিত হবে এমন কার্যক্রম এগিয়ে চলেছে বলেও আহবায়ক কমিটির নেতাকর্মীরা আস্বস্থ করেছে।)
আন্দোলনের অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিভাগ ইতিমধ্যে তাদের কর্ম সূচী ঘোষনা করেছে। চট্টগ্রাম বিভাগ ৯ জানুারী  তাদের কর্মসূচী ঘোষনা করে। রাজশাহী বিভাগও সিএইচসিপিদের চাকুরী রাজস্বকরনে সংবাদ সম্মেলন করে তাদের কর্ম সূচী ঘোষনা করেছে আফাজ উদ্দিন লিটনের নেতৃত্বে। রাজশাহী বিভাগের কর্ম সূচী এতটাই ফলপ্রসূ হয়েছে যে, সিএইচসিপিদের চাকুরীকালে সবথেকে বেশী মিডিয়ায় প্রচার হতে দেখা গেল।
অন্যান্য বিভাগীয় জেলা, উপজেলা সিএইচসিপিদের --বাস্তব  দৃশ্যত কর্মসূচীর নিরিখে বাংলাদেশ সিএইচসিপি এসোসিয়েশন কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটি, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিভাগের ঘোষিত কর্মসূচীর সাথে একাত্বতা ঘোষনা করার সময় এসেছে বলে মনে করছি। কে,কারা,কবে কর্মসূচী দিবে বা আদৌ দিবে কিনা সে আশায় বসে না থেকে যারা ইতিমধ্যে মাঠে নেমে পড়েছে তাদের সাথে কাধে কাধ মিলিয়ে একটি শক্তিশালী আন্দোলনের প্রস্তুতি নেবার এখনই সময়।

রাজশাহী বিভাগীয় সিএইচসিপি এসোসিয়েশনের কর্মসূচী সমুহঃ

রাজশাহী বিভাগীয় সিএইচসিপি এসোসিয়েশনের কর্মসূচী সমুহঃ

রাজশাহী বিভাগীয় সিএইচসিপি এসোসিয়েশনের কর্মসূচী সমুহঃ
১। চট্টগ্রাম বিভাগকে সমর্থন করে আজ থেকেই রাজশাহী বিভাগের সকল প্রকার রিপোর্ট বন্ধ থাকবে।
২। আগামী  ১৫/০১/১৮ তারিখে সিসি বন্ধ করে স্ব স্ব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অবস্থান।
৩। আগামী ১৬/০১/১৮ তারিখে স্ব স্ব সিভিল সার্জন অফিসে অবস্থান।
৪। সকল বিভাগের সাথে সমন্বয় করে এই মাসেই ঢাকায় আমরণ অনশন কর্মসূচী দেওয়া হবে।

Thursday, January 11, 2018

আবারও প্রোমান করলেন সিএইচসিপিরা সব পারে

আবারও প্রোমান করলেন সিএইচসিপিরা সব পারে

আমাদের জয় আসবেই।
আমার সকল সিএইচসিপি বন্ধুদের দোয়া নিশ্চয়ই আল্লাহ কবুল করবেন। 
তারই আভাশ পাচ্ছি।
আমি কল্পনা করতে পারিনি আমার হাতের বানানো ক্লিনিক টি এতোটা মানুষের নজর কারবে।ভিডিও না করে থাকতে পারলাম না ।
সকলেই দেখবেন আশা করছি।অনেক মজা পাবেন।



দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে বলছি

দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে বলছি

শামিম রেজা
সিএইচসিপি ভাইবোনদের বলছি
দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে বলছি, আজকে আপনাদের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাননীয় মহাপরিচালক স্যারের সাথে বৈঠকের সময় আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে। তারা আন্দোলন করতে চায় না কিন্তু আমি নাকি সব সিএইচসিপিকে উসকে দিচ্ছি আন্দোলন করার জন্য।
আমি কিন্তু সিএইচসিপি নই, আমি আপনাদের প্রশিক্ষক, শুভাকাংখী। আমি আপনাদের অভাব অভিযোগের পেক্ষিতে আমার সাধ্যমতো সেগুলো সমাধানের চেষ্টা করি। ফেসবুকে লিখি বিশেষ করে কমিউনিটি ক্লিনিক নিয়ে লিখি, সে লেখার দায় অবশ্যই আমার ব্যক্তিগত। কখনও কখনও উর্দ্ধতন দ্বারা আদিষ্ট হয়ে লিখি।এই কমিউনিটি ক্লিনিকই আমার জীবন জীবিকা, ধ্যান জ্ঞান এটাকে ধারন করি, নিজের মনে করি আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পূরনে কাজ করি। আমার পরিচিত কেউ এর বাইরে আমাকে কখনও দেখেনি। সরকার, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিব্রত হন বা এই সুবিশাল কার্যক্রম বাধাগ্রস্থ হয় এমন কোন কাজ আমার জ্ঞানত করিনি।
কিন্তু আজ সিএইচসিপি নেতারা যা করেছে তা আমি কিছুতেই মেনে নিতে পারছি না। নিজের অধিকারের কথা বলা অন্যায় নয় নিশ্চয়?

Wednesday, January 10, 2018

সিভিল সার্জন  সাথে জেলার  স্যানিটারি ইনেসপেকটর   মিটিং আনুষ্ঠীত হয়।

সিভিল সার্জন সাথে জেলার স্যানিটারি ইনেসপেকটর মিটিং আনুষ্ঠীত হয়।

অদ্য ১০-০১-১৮ বুধবার সকাল ১০ টায় সিভিল সার্জন ঝিনাইদহের সাথে জেলার সকল স্যানিটারি ইনেসপেকটর ও নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শকসহ ও ডিএসআইসহ মাসিক মিটিং আনুষ্ঠীত হয়। সভায় নিরাপদ খাদ্যসহ সমগ্র বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন সিভিল সার্জন মহোদয়।


উন্নয়ন মেলা ২০১৮ ইং প্রথম পুরুস্কার কমিউনিটি ক্লিনিক

উন্নয়ন মেলা ২০১৮ ইং প্রথম পুরুস্কার কমিউনিটি ক্লিনিক

উন্নয়ন মেলা ২০১৮ ইং
অনেক কস্টে আমি  Abdullah Al Mamun এবং MD Jahid Hassan এই ক্লিনিক টি বানানো হলো।
আশা করছি, সকলের ভাল লাগবে এবং প্রথম পুরুস্কারটা আমরা স্বাস্থ্য বিভাগই পাব আশা করছি।
আপনারা কি বলেন?

Tuesday, January 9, 2018

প্রচন্ড শীত উপেক্ষা করে ডেলিভারী করলেন

প্রচন্ড শীত উপেক্ষা করে ডেলিভারী করলেন

মো তানভীর আহমেেদ
০৯/০১/২০১৮ রাত ১২ টা সিএইচসিপি শামিমা নাজমিনকে ফোন করে ডাকা হয় রোগীর কল,পেয়ে সিএইচসিপি প্রচন্ড শীত উপেক্ষা করে বেরিয়ে পরে,আল্লাহর অশেষ রহমতে ভোর ৪.২০ মিনিটে ডেলিভারী হল একটা ফুটফুটে মেয়ে।মা- মেয়ে দুজনই ভাল আছে।এটা ২০১৮ সালের প্রথম ডেলিভারী এর আগে দুইটা চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু obstructed labor হওয়ার কারনে নরমাল ডেলিভারী হয়নি।


Monday, January 8, 2018

আন্দোলন গড়ে তুলবো আমরা,দাবিআদায় না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরবো না ।উদ্দেশ্য একটাই চাকুরী জাতীয়করণ চাই

আন্দোলন গড়ে তুলবো আমরা,দাবিআদায় না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরবো না ।উদ্দেশ্য একটাই চাকুরী জাতীয়করণ চাই

অমিত কুমার
আগামী বৃহস্পতিবার ১১-০১-১৮ ইং ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় খুলনা বিভাগের সকল জেলার সি এইচ সি পি নেতৃবৃন্দ বোসা হবে ঝিনাইদহ....... সাথে থাকতে পারে আরো কিছু বিভাগের নেতৃবৃন্দ........ উদ্দেশ্য একটাই চাকুরী জাতীয়করণ চাই .... নেত্রীত্ব বা কমিটি নয়। আয়োজনে ঝিনাইদহ জেলা সমন্বয় কমিটি।
শান্ত, অমিত, রাশেদ, সুকান্ত,মাজেদুল, রেজাউল হক,মমিন, মঞ্জুর, খাইরুল,খলিল,মনির,..... ঝিনাইদহ জেলার সকল ...সি এইচ সি পি
আমাদের প্রধান উপদেষ্টা "কামরুজ্জামান" ভাই" ও জিয়া ভাই।সহযোগীতায় ঝিনাইদহ জেলার সকল সি এইচ সি পি। আমাদের মাজেদুল অক্লান্ত পরিশ্রম করছে পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য..... অপ্রতিরোধ্য আন্দোলন গড়ে তুলবো আমরা, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরবো না ।
আগামী বৃহস্পতিবার  ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় খুলনা বিভাগের সকল জেলার সি এইচ সি পি নেতৃবৃন্দ বসবে

আগামী বৃহস্পতিবার ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় খুলনা বিভাগের সকল জেলার সি এইচ সি পি নেতৃবৃন্দ বসবে

অমিত কুমার
আগামী বৃহস্পতিবার ১১-০১-১৮ ইং ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় খুলনা বিভাগের সকল জেলার সি এইচ সি পি নেতৃবৃন্দ বোসা হবে ঝিনাইদহ....... সাথে থাকতে পারে আরো কিছু বিভাগের নেতৃবৃন্দ........ উদ্দেশ্য একটাই চাকুরী জাতীয়করণ চাই .... নেত্রীত্ব বা কমিটি নয়। আয়োজনে ঝিনাইদহ জেলা সমন্বয় কমিটি।
শান্ত, অমিত, রাশেদ, সুকান্ত,মাজেদুল, রেজাউল হক,মমিন, মঞ্জুর, খাইরুল,খলিল,মনির,..... ঝিনাইদহ জেলার সকল ...সি এইচ সি পি
আমাদের প্রধান উপদেষ্টা "কামরুজ্জামান" ভাই" ও জিয়া ভাই।সহযোগীতায় ঝিনাইদহ জেলার সকল সি এইচ সি পি। আমাদের মাজেদুল অক্লান্ত পরিশ্রম করছে পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য..... অপ্রতিরোধ্য আন্দোলন গড়ে তুলবো আমরা,আদায় না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরবো না ।
বাংলাদেশের ৬৪ টি জেলার নাম দেওয়া হলো ।

বাংলাদেশের ৬৪ টি জেলার নাম দেওয়া হলো ।

1. Bogra (বগুড়া)
2. Bandarban (বান্দরবন)
3. Barguna (বরগুনা)
4. Barisal (বরিশাল)
5. Bagerhat (বাগেরহাট)
6. Bhola (ভোলা)
7. Brahmanbaria (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)
8. Chandpur (চাঁদপুর)
9. Chittagong (চিটাগাং)
10. Chuadanga (চুয়াডাঙ্গা)
11. Comilla (কুমিল্লা)
12. Cox's Bazar (কক্সবাজার)
13. Dhaka (ঢাকা)
14. Dinajpur (দিনাজপুর)
15. Faridpur (ফরিদপুর)
16. Feni (ফেনী)
17. Gaibandha (গাইবান্ধা)
18. Gazipur (গাজীপুর)
19. Gopalganj (গোপালগঞ্জ)
20. Habiganj (হবিগঞ্জ)
21. Jaipurhat (জয়পুরহাট)
22. Jamalpur (জামালপুর)
23. Jessore (যশোর)
24. Jhalakathi (ঝালকাঠী)
25. Jhinaidah (ঝিনাইদাহ)
26. Khagrachari (খাগড়াছড়ি)
27. Khulna (খুলনা)
28. Kishoreganj (কিশোরগঞ্জ)
29. Kurigram (কুড়িগ্রাম)
30. Kushtia (কুষ্টিয়া)
31. Lakshmipur (লক্ষ্মীপুর)
32. Lalmonirhat (লালমনিরহাট)
33. Madaripur (মাদারীপুর)
34. Magura (মাগুরা)
35. Manikganj (মানিকগঞ্জ)
36. Meherpur (মেহেরপুর)
37. Moulavibazar (মৌলভীবাজার)
38. Munshiganj (মুন্সীগঞ্জ)
39. Mymensingh ( ময়মনসিংহ)
40. Naogaon (নওগাঁ)
41. Narayanganj (নারায়ণগঞ্জ)
42. Narsingdi (নরসিংদী)
43. Natore (নাটোর)
44. Nawabgonj (নওয়াবগঞ্জ)
45. Netrokona (নেত্রকোনা)
46. Nilphamari (নীলফামারী)
47. Noakhali (নোয়াখালী)
48. Norail (নড়াইল)
49. Pabna (পাবনা)
50. Panchagarh (পঞ্চগড়)
51. Patuakhali (পটুয়াখালী)
52. Pirojpur (পিরোজপুর)
53. Rajbari (রাজবাড়ী)
54. Rajshahi (রাজশাহী)
55. Rangamati (রাঙ্গামাটি)
56. Rangpur (রংপুর)
57. Satkhira (সাতক্ষীরা)
58. Shariyatpur (শরীয়তপুর)
59. Sherpur (শেরপুর)
60. Sirajgonj (সিরাজগঞ্জ)
61. Sunamganj (সুনামগঞ্জ)
62. Sylhet (সিলেট)
63. Tangail (টাঙ্গাইল)
64. Thakurgaon.(ঠাকুরগাঁও)


Saturday, January 6, 2018

ঝিনাইদহ _১ আসনের মাননীয় জাতীয় সংসদ সদস্যকে স্মারকলিপি প্রদান

ঝিনাইদহ _১ আসনের মাননীয় জাতীয় সংসদ সদস্যকে স্মারকলিপি প্রদান

ঝিনাইদহ _১ আসনের মাননীয় জাতীয় সংসদ সদস্য ও সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জননেতা জনাব "মোঃ আব্দুল হাই" এমপি মহোদয়কে স্মারকলিপি ও ফাইল তুলে দিলাম। আগামী সংসদ অধিবেশনে তিনি কমিউনিটি ক্লিনিক ও আমাদের চাকুরী জাতীয়করণের কথা বলবেন। স্মারকলিপি দেয়ার সময় উপস্থিত
১/রাশেদ ২/অমিত ৩/শান্ত ৪/মাজেদুল ৫/রেজাউল ৬/জাকারিয়া,সুমন, আসাদ, ইউনুস

Friday, January 5, 2018

একতাই_শক্তি  একতাই_বল

একতাই_শক্তি  একতাই_বল

একবার সংখ্যা ৯, ৮- কে জোরে এক থাপ্পড় মারল! তখন কাঁদতে কাঁদতে ৮ জিজ্ঞাসা করল, "আমাকে মারলে কেন ?" ৯ বলল আমি বড় তাই মেরেছি!  এ কথা শুনে ৮, ৭- কে জোরে এক থাপ্পড় বসিয়ে দিল! ৭ যখন ওকে মারার কারণ জানতে চাইল, ৮ ও বলল, "আমি বড় তাই মেরেছি!"  একই অজুহাত দেখিয়ে, এরপর ৭, ৬-কে; ৬, ৫-কে; ৫, ৪-কে; ৪, ৩-কে; ৩, ২-কে; আর ২, ১-কে মারল!  হিসাব মত ১-এর শূণ্যকে মারা উচিত, কিন্তু "১" মারল না , মারা তো দূরের কথা, ও ভালোবেসে শূণ্যকে নিজের পাশে বসিয়ে নিল! দু'জনে মিলে "১০" হল! . তারা তখন ৯-এর থেকেও বেশী শক্তিশালী হয়ে গেল! তারপর থেকে "১০" কে সবাই সন্মান করতে শুরু করল!

ছোট_ছোট_কারণে,
নিজেদের_মধ্যে_ঝগড়া_লড়াই_না_করে, ব্যক্তিগত_অহঙ্কার_দূরে_সরিয়ে,
আমরা_যদি_একে_অন্যের_
হাতটা_ধরতে_পারি_তাহলে
আমাদের_শক্তি_বহু_গুণ_বেড়ে_যাবে।

Thursday, January 4, 2018

খুলনা বিভাগের সকল জেলা নেতৃবৃন্দের প্রতি উদাত্ত্ব আহ্বান।

খুলনা বিভাগের সকল জেলা নেতৃবৃন্দের প্রতি উদাত্ত্ব আহ্বান।

মাজেদুল হক
খুলনা বিভাগীয় নেতৃবৃন্দ এবং সকল জেলার নেতৃবৃন্দ আপনারা স্ব স্ব জেলার অভ্যন্তরীণ সমন্বয় চলতি সপ্তাহের মাঝে করে একটি সমন্বয় ইউনিট গঠন করে নিন চাকুরী রাজস্ব করণের জন্য। কারো মুখাপেক্ষী চেয়ে না থেকে আমরা খুলনা বিভাগ দেশের অন্যান্য বিভাগের সাথে সমন্বয় করে অচিরেই পরিকল্পিত কর্মসূচি ও লবিস্ট নিয়োগ এর মাধ্যমে মাঠে নামব। এবং খুব নিকটেই বিভাগীয় সমন্বয় মিটিং করব সকল জেলার সমন্বয়ে।সিএইচসিপিদের দাবী
...................................
রাজস্ব -১নং
১০গ্রেডে উন্নীত- ২নং
উচ্চতর প্রশিক্ষণ-৩নং
উপজেলা
কোঅর্ডিনেটর পদ সৃজন,প্রমোশনে উক্ত পদে পদায়ন-৪নং

Aslam Uddin Muktar Hossain Anupam Biswas Chcp SM Hamidullah Molla Salam Sagar Sen Alimul Hossain Ripa Hrid Sonali Dunia Salma Yesmin Nahida Chcp Mujibnagar Upozela Chcp Asso Emdadul hoque shahin Reza Hera Khan MD Tariquzzaman

আন্দোলন সংগ্রাম দাবী আদায়ের লক্ষে ঝিনাইদহ জেলা সিএইচসিপি এসোশিয়েশন সমন্বয় কমিটি গঠন।

আন্দোলন সংগ্রাম দাবী আদায়ের লক্ষে ঝিনাইদহ জেলা সিএইচসিপি এসোশিয়েশন সমন্বয় কমিটি গঠন।

আজ ঝিনাইদহ জেলার ৬ উপজেলা পদ বন্টন করা হয় ১১জনকে

 ১। অমিত কুমার জেলা অর্থ সমন্বয়ক ২। মজেদকে বিভাগীয় আন্ত সমন্বয়ক ৩। আশরাফুল ইসলাম শান্তকে ঝিনাইদহ জেলা সমন্বয়কের দায়িত্ব ৪। রেজাউল ইসলাম রেজা  রাশেদ হাসান মিডিয়া এবং প্রশাসন সমন্বয়ক ৬। খাইরুল ও খলিল মহেশপুর থানা ৮। মনির কোটচাদপুর উপজেলা ৯। মন্জর কালীগন্জ থানা ১০। মমিন হরিনাকুন্ড উপজেলা ১১ । সুকান্ত শৈলকুপা উপজেলা

দাবী আদায়ের লক্ষে এই কমিটির সদস্যদের দায়িত্ব বন্টন সম্পন্ন সহ একনিষ্ঠ ভাবে কাজ করার প্রতিজ্ঞাবোধ হয়েছি সকলে।

উপদেষ্টা
কামরুজামান ভাই কালীগঞ্জ উপজেলা


সিএইচসিপি এসোসিয়েশনের দিবার্ষিক সম্মেলন

সিএইচসিপি এসোসিয়েশনের দিবার্ষিক সম্মেলন

গতকাল চাঁদপুর জেলা হাজীগুন্জ উপজেলার
সিএইচসিপি এসোসিয়েশনের দিবার্ষিক সম্মেলন ও উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ
উক্ত সভা জেলা এসোসিয়েশনের প্রতিনিধি গন ও উপজেলা সকল সিএইচসিপি গন উপস্থিত ছিলে
সুন্দর পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
সভাপতি
জনাব আবু আল মাসুদ।
সাধারন সম্পাদক পদে
মোঃ খোরশেদ আলম।
নির্বাচিত হন।
পরে জেলা এসোসিয়েশনের সভা অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত সভা সকল উপজেলার সভাপতিওসম্পাদক বৃন্দকে সকল অান্দোলন সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত থাকার জন্য নির্দেশ প্রধান করেন জেলা সিএইচসিপি এসোসিয়েশনের পক্ষে।
জনাব কামরুল হাসান বাবলু।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন,সহসভাপতি মো সাইফুল ইসলাম, রাজিব হোসেন সাধারন সম্পাদক রাশেদুর জামান, সবুজ,রাসেদ রানা, শাহরিয়ার আলম, নুরে আলম, সালাউদ্দিন, সহ অনে কেই
সেই
সাথে বিভাগীয় সভায় আলোচনার জন্য একটি প্রতিনিধি দল ঘটন করে দেওয়া হয়,
তার পর পরবর্তী করণী বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
যে কোন সিদ্ধান্ত চাঁদপুর জেলা সিএইচসিপি এসোসিয়েশন পালন করতে প্রস্তুত এ বলে সভা সমাপ্তি ঘোষনা করা হয়।
জেলা জরুরী পত্র জেলা সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশন

জেলা জরুরী পত্র জেলা সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশন

জেলা জরুরী পত্র
---------জেলা সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশন
সিরাজগঞ্জ
বরাবর
সকল উপজেলা সভাপতি/ সাধারন সম্পাদক
বিষয়ঃ-মতবিনিময় সভা করন প্রসঙ্গে।
প্রিয় সিএইচসিপি
নতুন বছরের শুভেচ্ছা নিবেন। সেই সাথে চাকুরি জাতীয় করনের সংগ্রামী সালাম রইলো।
সিরাজগঞ্জ জেলা সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশন রাজশাহী বিভাগীয় সিদ্ধান্ত ক্রমে সিরাজগঞ্জ জেলার সকল উপজেলাকে সাংগঠনিক ভিত্তি মজবুত করার নিমিত্তে মতবিনিময় সভা করার মত দিয়েছে।
আগামী ৯ জানুয়ারী ২০১৮ইং তারিখের মধ্যে সকল উপজেলার মতবিনিময় সভা শেষ করার অনুরোধ করা হলো।
বিঃ দ্রঃ (অন্যান্য সিএইচসিপিদের স্ব স্ব উপজেলার নেতৃবৃন্দদের নিকট থেকে মতবিনিময় সভার তারিখ জেনে নেয়ার অনুরোধ করা হলো।)
******************************************
------------------------ ধন্যবাদান্তে--------------------------
মাহমুদুল হক ---------------- শিফাত আহমেদ খান
সভাপতি ---------------- সাধারন সম্পাদক-----
জেলা সিএইচসিপি এ্যাসোসিয়েশন সিরাজগঞ্জ

Wednesday, January 3, 2018

আন্দোলনের জন্য কোন স্থানের প্রয়োজন হয়না ।

আন্দোলনের জন্য কোন স্থানের প্রয়োজন হয়না ।

মো তানভীর আহম্মেদ
আন্দোলনের জন্য কোন স্থানের প্রয়োজন হয়না । আর কারো কাছে টাকার জন্য হাত পাতার দরকার হয় না, আমরা যার যার স্থানে বসেই আন্দোলন করতে পারি।
যেমন ১। ক্লিনিকে তালা
২। সকল প্রকার রিপোট না দেয়া।
৩। স্থানীয় জনগণ নিয়ে অবস্থান কর্মসূচী দেয়া। তাহলেই সরকারের দৃস্টিতে আসাযাবে। এবং মনের মোতো ফলাফল পাওয়া যাবে।
আন্দলন চালিয়ে ভাই সফলতা আসবে

শিক্ষনীয় হাসির ভিডিওটি দেখতে ছবির উপরে ক্লিক করুন

শিক্ষনীয় হাসির ভিডিওটি দেখতে ছবির উপরে ক্লিক করুন

শিক্ষনীয় হাসির ভিডিও/ রিয়াজ মিডিয়া সমাজের বাস্তব প্রতিচ্ছবি, কাউকে হেয় বা বিদ্রুপ করার জন্য নয়। রাজ মিডিয়ার সকল ভিডিও বানানো হয় নিজস্ব ছেলেদের দিয়ে। নতুন নতুন ভিডিও পেতে রাজ মিডিয়ার সাথেই থাকুন।


ভিডিওটি দেখতে ছবির উপরে ক্লিক করুন

ভিডিওটি দেখতে ছবির উপরে ক্লিক করুন


আমাদের সাথেই থাকুন। ভালো পরামর্শ দিন। আপনাদের সহযোগীতা পেলে ভবিশ্যতে আরও সুন্দর ভিডিও দিব কথা দিচ্ছি।

হাসবো না কাঁদবো তা ভাবছি ০২-০১-২০১৮ ইং তারিখে কেন্দ্রীয় কমিটি নাকি মিটিংকরেছেন ।

হাসবো না কাঁদবো তা ভাবছি ০২-০১-২০১৮ ইং তারিখে কেন্দ্রীয় কমিটি নাকি মিটিংকরেছেন ।

হাসবো না কাঁদবো তা ভাবছি ,,,,,,,,,,,,,,,,, ০২-০১-২০১৮ ইং তারিখে কেন্দ্রীয় কমিটি নাকি মিটিংকরেছেন ।
ধন্যবাদ দিবো কিভাবে সে ভাষাও হারিয়ে ফেলেছি ,,,,,
২০১ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় দাবী আদায় বাস্তবায়ন কমিটি ।
যার প্রধান উপদেষ্টা কামাল ভাই , এবং আহব্বায়ক সহিদুল ভাই ।
১০/১২জন প্রথম রিটকারী সৈনিক দের নিয়ে কেন্দ্রীয় ভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন , তাহলে আমরা জেলাতে যারা আছি সভাপতি সাধারন সম্পাদক সহ নেত্রীবৃন্দ ও কেন্দ্রীয় দাবী আদায় বাস্ত বায়ন কমিটির সদস্যগন। 
তারা এবিষয়ে কোন অবগত নন, তাহলে কি ভাবে সিদ্ধান্ত নেন ,,,,,,, ?
তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই ।
এমিটিংয়ের সিদ্ধান্তকে পরিহার করারে সে দিকে গুরুত্ব না দিয়ে সবার সমন্যয়ে নতুন সিদ্ধান্ত নেয়ার আহবান রইল ।
জানি আমার এই স্টেটার্সের পর হয়তোবা কেন্দ্রীয় দাবী আদায় বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য পদ থেকে আমাকে বহিস্কার করা হবে, তার পরো বলতে ভাদ্য হলাম ।
এমন নামের পদের চাহিদা আমি
মোঃ আঃ মালেক ভূঞার নেই ।
মনে রাখবেন আপনারা সুধু রাজনীতি জানেন তা না ,
জান্নেওয়ালা আরো আছে ?
১৪হাজার CHCP দের নিয়ে তামাসা বন্ধকরুন ।
যদি সবার সার্থে কাজ করতে চান তাহলে প্রতিটি জেলায় সমন্যয় করুন ।
আমার নেতা হবার শখনেই । আমি স্পষ্ট বলছি ১৪হাজার CHCPর মঙ্গলে যে এগিয়ে আসবে আমি তাকেই স্বাগত জানাবো । আপনাদের প্রতি ভালবাসা ছিল আছে থাকবে ।
ধন্যবাদ কেন্দ্রীয় নেতাদের ।
মোঃ আঃ মালেক ভূঞা
সভাপতি
বালাদেশ CHCP এসোসিয়েশন
কিশোরগঞ্জ জেলা শাখা ।

আগামী কাল সকল সিএইচসিপিকে এবং অাপনার আন্দোলনের ধারনা,ব্যক্তিগত মতামত দিয়ার অনুরধ রইল

আগামী কাল সকল সিএইচসিপিকে এবং অাপনার আন্দোলনের ধারনা,ব্যক্তিগত মতামত দিয়ার অনুরধ রইল

 আজ ঝিনাইদহ সদর এক  জরুরি আলোচনা সভা হয়। এই সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, আগামী কাল ঝিনাইদহ ৬ থানা এক জরুরি সভা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তাই আগামী কাল বিকাল ১২টা  সমায় ঝিনাইদহ সকল উপজেলা সকল সিএইচসিপিকে ঝিনাইদহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আপনার উপস্থিত হয়ার জন্য অনুরধ করা হল ।  এবং অাপনার বাস্তবায়নের  আন্দোলনের ধারনা,ব্যক্তিগত মতামত দেয়ার জন্য অনুরধ রইল 


ভাসমাস সেতু খুলে দেয়া হলো যশোরে

ভাসমাস সেতু খুলে দেয়া হলো যশোরে

যশোরের মনিরামপুরে স্থানীয় উদ্যোগে ভাসমাস সেতু নির্মিত  করা হয় এবং জনসাধরণের জন্য খুলে দেয়া হয়েছে বুধবারে বিকালে সেতুটির উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক আশরাফ উদ্দিন।এসময় তিনি ঐ এলাকায় একটি স্থায়ী সেতু নির্মাণের আশ্বাস দেন । এই সেতু ব্যয় হয় ৫০  লাখ  সময় লাগে ৫ মাসের মত









Tuesday, January 2, 2018

আজ কয়রা উপজেলাধীন উত্তর মদিনাবাদ সিসিতে একটি নরমাল ডেলিভারি হয়, 

আজ কয়রা উপজেলাধীন উত্তর মদিনাবাদ সিসিতে একটি নরমাল ডেলিভারি হয়, 

আজ কয়রা উপজেলাধীন উত্তর মদিনাবাদ সিসিতে একটি নরমাল ডেলিভারি হয়, পরিচালনা করেন উম্মে জয়নাব সি এস বি এ, সহযোগিতা করেন প্রকৃতি গাইন সিএসসিপি।  মা ও সন্তান উভয়ই সুস্থ আছেন।
আজ কেন্দ্রীয় দাবী আদায় বাস্তবায়ন কমিটির মিটিং এই জানুয়ারী মাসের সকল জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধিদের নিয়ে মিটিং

আজ কেন্দ্রীয় দাবী আদায় বাস্তবায়ন কমিটির মিটিং এই জানুয়ারী মাসের সকল জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধিদের নিয়ে মিটিং

মোঃশহিদুল ইসলাম
আসসালামু আলাইকুম.....
**********************
আজ কেন্দ্রীয় দাবী আদায় বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক, যুগ্ন-আহবায়ক, প্রধান উপদেষ্টা,ও প্রথম রিটকারী দশজনকে নিয়ে এক জরুরী মিটিং করা হয়।
মিটিং এ হাইকোর্ট ও আমাদের চাকুরী রাজস্ব করার জন্য করণীয় সম্পর্কিত সার্বিক বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
আলোচনা শেষে যে সিদ্ধান্ত গুলো নেয়া হয় সেগুলো নিম্নরুপ:-
★★ এই জানুয়ারী মাসের মাঝেই সকল বিভাগীয় পর্যায়ে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধিদের নিয়ে মিটিং করে,তৃনমূলের সহকর্মী সিএইচসিপি বৃন্দের মতামত লিখিত আকারে সংগ্রহ করার জন্য সিদ্ধান্ত হয়।
★★ ইতোমধ্যে স্বাস্থ্য,আইন,সংস্থাপন, পরিকল্পনা, অর্থ মন্ত্রনালয়ে ও ডিজি অফিস ও প্রকল্প অফিসে আবেদন পত্র সহ হাইকোর্ট থেকে প্রাপ্ত রায় এর লিখিত কপি প্রেরণ করা হয়েছে।
যথাসম্ভব দ্রুত আমরা এসব মন্ত্রনালয়ে আবার যাবো এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী মহোদয় ও সচিবদের সাথে বৈঠক করবো।
★★হাইকোর্ট এ নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগের মাধ্যমে বাকী রিট গুলির রায় দ্রুত করানোর সিদ্ধান্ত হয়
★★ফ্রেব্রয়ারী প্রথম দিকে সারা বাংলাদেশের সকল জেলা ও বিভাগীয় প্রতিনিধিদের নিয়ে সমন্বয় মিটিং করে তৃনমূলের মতামতের ভিত্তিতে রায় বাস্তবায়নের পরবর্তী পদক্ষেপ ও রুপ রেখা তৈরী করা হবে।
★★যে সকল জেলা, উপজেলাতে সিএইচসিপিদের ইপিআই করার জন্য বলা হচ্ছে, আপনারা ইপিআই করবেন, তবে লিখিত আদেশের ভিত্তিতে।কোন অবস্থাতেই সিসি বন্ধ রেখে বাহিরে কোন কেন্দ্রে ইপিআই করা যাবেনা।
#বিশেষ_সতর্কবাণীঃ
★★কেন্দ্রীয় কমিটির ঘোষণা ব্যতীত বিছিন্ন ভাবে কেউ যদি কোন কর্মসূচী ঘোষনা করেন তার দায় ভার তাকেই বহন করতে হবে।
পরিশেষে বলতে চাই সংগঠনের শুরু থেকেই আপনাদের জন্য কাজ করছি, আরো করবো। যতদিন আমাদের চূড়ান্ত দাবী আদায় না হবে।
আমরা অতীতেও আন্দোলন করেছি, অতীত থেকে শিক্ষা নিয়েই অত্যন্ত সুপরিকল্পিত ভাবে আমাদের কে এগোতে হবে।
আপনাদের সকলের ঐক্যবদ্ধতা এবং সহযোগিতাই পারে আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে।
নিজে ভালো থাকুন, পাশের প্রিয় মানুষটাকেও ভালো রাখুন।
ধন্যবাদান্তে...
মোঃশহিদুল ইসলাম
আহবায়ক
দাবী আদায় বাস্তবায়ন কমিটি।

ট্যাক‌নিক্যাল পদ মর্যাদ‌া পে‌তে হ‌লে আ‌গে যোগ্যত‌া অর্জন কর‌তে হ‌বে।

ট্যাক‌নিক্যাল পদ মর্যাদ‌া পে‌তে হ‌লে আ‌গে যোগ্যত‌া অর্জন কর‌তে হ‌বে।

ফারুক
মূল্যায়ন ও প্রত্যাশা
সু‌প্রিয় স্ব‌াস্থ্য সহকারী সহকর্মীবৃন্দ, 
সফল ভা‌বে আ‌ন্দোলন কর্মসূচী পাল‌নের জন্য আপনা‌দের সকল‌কে শু‌ভেচ্ছা। কিন্ত আমি যতটা জfনি, আমরা যা চা‌চ্ছি(দাবী~১), তা দেওয়ার ক্ষমত‌া বাংলা‌দে‌শের পিএম এরও নে। সেজন্যই বারবর আশ্বাস পা‌চ্ছি। কিন্তু আসলটা পা‌চ্ছি না।
‌পে‌তে হ‌লে আ‌গে যোগ্যত‌া অর্জন কর‌তে হ‌বে। ম‌নে রাখ‌তে হ‌বে, হাওয়ায় বি‌ল্ডিং করা‌র বা করা‌নোর সাধ্য ক‌া‌রো নেই। আ‌গে মা‌টি লাগ‌বে। তা‌তে ফাউ‌ন্ডেশন কর‌তে হ‌বে। তারপর বি‌ল্ডিং দাড় করা‌নো যা‌বে।
‌কোন কর্মকর্তা ই‌চ্ছে কর‌লে বা তা‌কে ব‌াধ্য কর‌লে ট্যাক‌নিক্যাল পদ মর্যাদ‌া দেওয়ার সাধ্য তার নেই।
ঐ পদ হা‌সিল কর‌তে হ‌লে ডি‌প্লোমা করা বাধ্যত‌ামূলক। ডি‌প্লোমা ছাড়া ঐ মর্যাদা হা‌সিল করার চিন্তা হাওয়ায় অট্টা‌লিকা তৈরীর স্ব‌প্নের মত। সেজন্যই আ‌মি লি‌খে‌ছিলাম চাকুরীরত প্রিয় সহকর্মী‌দের ইন সা‌র্ভিস ডি‌প্লোম‌া করার সি‌স্টেম চালুর ব্যবস্থা করতে হ‌বে। দ্রুততম সম‌য়ের ম‌ধ্যে কর্মরত সকল‌কে এই কোর্স সমাপন করা‌তে হ‌বে। চাকুরী বি‌ধি সং‌শোধন ক‌রে এই কোর্স এডজাষ্ট কর‌তে হ‌বে। কোর্স সমাপন সা‌পে‌ক্ষে ট্যা‌নিক্যাল পদ মর্যাদা এবং ঐ মর্যাদার আ‌র্থিক বে‌নি‌ফিট পা‌বেন ম‌র্মে প‌রিপত্র জারী কর‌তে হ‌বে।
সেখা‌নে আ‌মি আমার প্রিয় সহকর্মী‌দের সকল ডিসকার্সান গু‌লো খু‌টি‌য়ে খু‌টি‌য়ে প‌ড়ে‌ছি। বি‌শ্লেষণ ক‌রে‌ছি। আর বারংবার ম‌নে ক‌রে‌ছি আ‌মি বোধ হয় জগ‌তের সব চাই‌তে বোকা লোক। আ‌মি ম‌নে হয় নিয়ম কানুন কিছুই জা‌নিনা। সেজন্যই মন্ত্রণাল‌য়ের প্রশাস‌নের একজন স‌র্বোচ্চ কর্তা‌কে বিষয়‌টি ব‌লেছিলাম। তি‌নি আমার উপর রা‌জ্যের বির‌ক্তি নি‌য়ে বল‌লেন, "স্বয়ং ....... এ‌সে বল‌লেও আ‌মি এই প‌রিপত্র জারী কর‌তে পার‌বো ন‌া। বাংলা‌দে‌শে এই ক্ষমতা কা‌রো নেই।"
কিন্তু আ‌জো দেখছি আমার প্রিয় সহকর্মীগণ অ‌নে‌কেই আমার ইন সা‌র্ভিস কোর্স বক্তব্য‌কে ফাঁদ ব‌লে আখ্যা‌য়িত কর‌ছেন। আ‌মি এ‌তে একটুও কষ্ট পা‌চ্ছিনা। বরং খুবই এক্সাই‌টেড হ‌য়ে হাওয়ায় অট্টা‌লিকা তৈরীর প্র‌ক্রিয়া দেখ‌তে অধীর আগ্র‌হে অ‌পেক্ষা কর‌ছি।
‌প্রিয় সহকর্মীবৃন্দ, আ‌মি যে লিখা ‌লিখলাম তা‌তে হয়ত অ‌নে‌কে ম‌নে কষ্ট পে‌তে পা‌রেন। সেজন্য কর‌জো‌ড়ে ক্ষমা চে‌য়ে নি‌চ্ছি আপনা‌দের কা‌ছে। আশা ক‌রি আপনা‌দের নিজ গু‌নে আ‌মি হয়ত ক্ষমা প্রাপ্ত হব।
ত‌বে আমার আজ বারংবার ম‌নে পড়‌ছে বহুল উচ্চা‌রিত প্রবচন, "গরী‌বের কথা বাসী হ‌লে ফ‌লে।"
তথাপীও সর্ব শ‌ক্তিমা‌নের কা‌ছে দোয়া ক‌রি, আমার ধারনা বা ভাবনা মি‌থ্যে প্রমা‌নিত হোক, আমার প্রিয় সকল সহকর্মীর দাবী পূরণ হোক।
আপনা‌দের সক‌লের মঙ্গল কামনা কর‌ছি। আপনা‌দের দাবীর সফল বাস্তবায়ন কামনা কর‌ছি।